চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণে গুরুতর আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন থাকা প্রবেশ লাল শর্মা মারা গেছেন।
রবিবার (৫ মার্চ) রাত সাড়ে ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়। চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সীমা অক্সিজেন প্লান্টের অপারেটর প্রবেশ লাল শর্মার মৃত্যুতে বিস্ফোরণের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল সাত জনে। অপর ছয়জন হলেন, সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারী জাহানাবাদ এলাকার ইসমাইল হোসেনের ছেলে শামসুল আলম (৫০), ভাটিয়ারী বিএমএ গেট এলাকার আবুল বাসার মিয়ার ছেলে মো. ফরিদ (৩৬), নেত্রকোনার কমলাকান্দা উপজেলার ছোট মনগড়া এলাকার চিকি রোঙ্গী লখরেটের ছেলে রতন লকরেট (৪৫), নোয়াখালীর মাইজদী থানার অলিপুর এলাকার প্রয়াত মকবুল আহমেদের ছেলে আব্দুল কাদের (৫০), লক্ষীপুরের কমল নগর থানার চর লরেন্স এলাকার মহিদুল হকের ছেলে মো. সালাহ উদ্দিন (৩৫) ও ময়মনসিংহের সেলিম রিচিল (৩৮)।
প্রবেশ লাশ শর্মা বাদে বাকি ছয় জনের মরদেহ ইতোমধ্যে তাদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে রোববার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে প্রশাসন।
শনিবার বিকেলে সীতাকুণ্ডের কদমরসুল (কেশবপুর) এলাকার সীমা অক্সিজেন অক্সিকো লিমিটেডের প্লান্টে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।