×

মুক্তচিন্তা

কৃষি বিপ্লবের সুফল পাচ্ছে না কৃষক

Icon

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:৩৮ এএম

কৃষি বিপ্লবের সুফল পাচ্ছে না কৃষক

একজন বর্গাচাষি সিরাজুল ইসলাম। নিজের সঞ্চয়, আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে নেয়া ধার ও এনজিওর ঋণ নিয়ে আগাম আলুর আবাদ করেছিলেন। ছয় একর জমিতে আলুর আবাদে নিজের কয়েক মাসের পরিশ্রম বাদেও তার খরচ হয়েছিল ৬ লাখ টাকা। কিন্তু আলু বিক্রি করতে গিয়ে তার দীর্ঘশ্বাসের বোঝা ভারিই হচ্ছে। উৎপাদন খরচের অর্ধেক দামও তিনি পাচ্ছেন না। বাঙালির রান্নাঘর যখন শীতের সবজিতে ভরপুর। বাদামি খোসায় ক্ষেতের মাটি লেগে থাকা নতুন আলু শীতের সবজিকে উপাদেয় করে। আমরা যারা নাগরিক ভোক্তা, তারা বাজার থেকে এখন নতুন আলু কিনে ঘরে নিয়ে যাচ্ছি ৩৫-৪০ টাকা কেজি দরে। কিন্তু সিরাজুলকে কত টাকায় সেই আলু বিক্রি করে দিতে হচ্ছে বলতে পারেন? ৫ থেকে সাড়ে ৫ টাকা। প্রতি কেজিতে উৎপাদন খরচ যেখানে ১২-১৩ টাকা, সেখানে অর্ধেক দামেই আলু বিক্রি করে দিতে হচ্ছে। সিরাজুল জানেন না কীভাবে এনজিওর ঋণের কিস্তি শোধ করবেন, কীভাবে আত্মীয়-বন্ধুদের কাছ থেকে নেয়া ধার শোধ করবেন, কীভাবে বাবা-মা, স্ত্রী, ছোট দুই ছেলেমেয়ের ভরণপোষণ করবেন। এ পরিস্থিতির জন্য নিয়তিকেই দুষছেন। কিন্তু তাই বলে তো আর বসে থাকলে চলবে না। এতগুলো মানুষের মুখে খাবার জোগাতে হবে। আলু উঠলেই আবার ভুট্টার মৌসুম শুরু হবে। ধারকর্জ করে হলেও ভুট্টার আবাদ শুরু করতে হবে। ভুট্টা উঠলে আবার অন্য কিছু। নিজের প্রচেষ্টায় নিজের ভাগ্যের জোয়ালটাকে সরানোর প্রচেষ্টা। কিন্তু সিসিফাসের মতো আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার ‘নিয়তি’তে এমনভাবে বাধা তার জীবন, যে ফসল উৎপাদন করেই তার প্রকৃত বিপর্যয়টা শুরু হয়। বাংলাদেশের চাষি, কৃষকদের এই বারমাস্য শতাব্দীপ্রাচীন। গোলা ভরা ধান, গোয়াল ভরা গরুর যে মিথ ঐতিহাসিক কোনো কালপর্বেই তার নজির খুব একটা পাওয়া যায় না। বরং চর্যাপদের ‘হাড়ীত ভাত নাহিঁ নিতি আবেশী’ কিংবা অন্নদা মঙ্গলের ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধেভাতে’- এ আকুতিই শোনা যায় শতাব্দীর পর শতাব্দীতে। কিন্তু এই কৃষকের উৎপাদিত ফসলের উদ্বৃত্ত নিয়েই পাল, সেন, খিলজি, মোগলদের শান-শওকত গড়ে উঠেছিল। কৃষকের এ দুর্দশা স্থায়ী রূপ পেয়েছিল ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক প্রভুদের হাতে চালু হওয়া চিরস্থায়ী বন্দোবস্তে। এর ফলে ব্রিটিশ শাসক ও বাংলার কৃষকদের মাঝে কয়েক স্তরের মধ্যস্বত্বভোগী তৈরি হয়েছিল। ব্রিটিশ প্রভু, জমিদার, জোতদার, নায়েব, বরকন্দাজ সবার ‘খাই’ মেটাতে উৎপাদক শ্রেণি কৃষক হয়ে পড়েছিল নিঃস্ব থেকে নিঃস্বতর। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রচলনের পৌনে ৩০০ বছর পেরিয়ে গেছে। ব্রিটিশ ও পাকিস্তানিদের থেকে দুই দফায় আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। এ বছর সাড়ম্বরে স্বাধীনতার ৫২ বছর উদযাপিত হচ্ছে। চারদিকে উন্নয়নের এত ডামাডোল। কিন্তু আমাদের কৃষকরা মধ্যস্বত্বভোগীদের সেই ‘চিরস্থায়ী দৌরাত্ম্য’ থেকে কতটা মুক্তি পেয়েছে। এ ব্যবস্থার সঙ্গে আবার যুক্ত হয়েছে আমাদের এখানকার মতো মুক্তবাজারি ব্যবস্থা। ফলে ঠাকুরগাঁওয়ের আলুচাষি সিরাজুলদের নিজেদের উৎপাদিত ফসল উৎপাদিত খরচের চেয়েও অর্ধেক দামে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হতে হয়। বাজারের নিয়ন্ত্রণকারী সিন্ডিকেট কিংবা করপোরেটদের সঙ্গে লুঙ্গি কাছা দেয়া সিরাজুলরা কীভাবে প্রতিযোগিতা করবেন? মুক্তবাজার অর্থনীতির নামে বাংলাদেশে ক্রনি ক্যাপিটালিজম বা স্বজনতোষী অর্থনীতি গেড়ে বসেছে। রাজনৈতিক, প্রশাসনিক কিংবা অন্য কোনো ক্ষমতাতন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত একটা অংশের ফুলেফেঁপে ওঠার সব আইন, বিধি, শর্তই এখানে উপস্থিত। এ ব্যবস্থায় উৎপাদক ও ভোক্তা-দুই-ই সেই সোনার ডিম দেয়া হাঁস। তাদের পেট চিড়ে ডিম বের করার সব আয়োজনই উপস্থিত। আজকাল আমাদের নীতিনির্ধারকদের মাঝে (প্রকৃতপক্ষে তারা মধ্যস্বত্বভোগী শ্রেণির প্রতিনিধি) একটা কথা বেশ ফ্যাশনে পরিণত হয়েছে যে কৃষিজাতীয় উৎপাদনে জিডিপিতে অবদান মাত্র ১৪-১৫ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) পরিসংখ্যান বলছে, জিডিপিতে অবদান কম হলেও ৪০ শতাংশ মানুষ এখনো কৃষির ওপর নির্ভরশীল। এর অর্থ হচ্ছে, এককভাবে এখনো সবচেয়ে বেশি মানুষ কৃষির সঙ্গে আবদ্ধ। বাংলাদেশের গত কয়েক দশকের যে অর্জন, তাতে কৃষকের ভূমিকা অভাবনীয়। ধান ও পাটকেন্দ্রিক উৎপাদন থেকে বেরিয়ে এসে কৃষিতে বৈচিত্র্য এনে ও নিজস্ব নানা উদ্ভাবনের মাধ্যমে ১৮ কোটি মানুষের খাদ্য ও পুষ্টির জোগান দিচ্ছেন তারা। সাম্প্রতিককালে প্রধানমন্ত্রী তরুণদের চাকরির পিছে না ছুটে উদ্যোক্তা হওয়ার কথা তার বক্তব্যে বারবার করে বলেছেন। উদ্যোক্তার কথা যদি বলতেই হয় তাহলে কৃষকদের চেয়ে বড় উদ্যোক্তা আর কারা আছেন? কিন্তু উৎপাদিত ফসলের দাম না পেয়ে এনজিওর কিস্তির টাকা শোধ না করতে পেরে আত্মহত্যার পথও বেছে নিচ্ছেন তাদের কেউ কেউ। আবার সেই ফসল দিয়েই কয়েক স্তরের মধ্যস্বত্বভোগী ঠিকই বিপুল মুনাফা গড়ছেন। এখানে বড় প্রশ্নটা হচ্ছে, কৃষক কিংবা উদ্যোক্তাদের জন্য নীতি ও সহায়ক পরিবেশ কোথায়? উৎপাদক উদ্যোক্তাদের অবস্থা বাংলাদেশে চালু হওয়া একটা ধারণা হচ্ছে, ‘যদি তুমি উৎপাদক হও, তাহলে তুমি শেষ, যদি তুমি বেনিয়া হও, তাহলেই সামনে তোমার দিন।’ ভারতকে নাড়া দেয়া কৃষক আন্দোলনে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কৃষকদের কাছে করজোড়ে ক্ষমা চেয়ে বিতর্কিত কৃষি বিল থেকে সরে এসেছেন। ভারতের ওই কৃষি বিলে কৃষকদের বড় করপোরেটদের মর্জির ওপর নির্ভরশীল করে রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসলের যে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (উৎপাদন খরচ ও মুনাফা) পেয়ে আসছিলেন, সেই সুবিধা বাতিল হয়ে যেত বিলটি চালু হলে। পাঞ্জাব, উত্তর প্রদেশসহ ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের কৃষকরা এক বছরের বেশি সময় ধরে শীত, গরম, বৃষ্টিতে ভিজে রাজপথে যে আন্দোলন করেছেন, তার ফলে সরকার তাদের দাবি মেনে নেয়। বামপন্থি রাজনৈতিক দল, কংগ্রেসসহ বেশির ভাগ বিরোধী দল এই আন্দোলনে কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। ছাত্র, বুদ্ধিজীবী, নারী, সাধারণ মানুষ কৃষকদের আন্দোলন সমর্থন করেছেন, খাবার, ওষুধ, কাপড় দিয়ে তাদের সহযোগিতা করেছেন। কৃষকদের সমর্থনে সেখানে অভূতপূর্ব সংহতি তৈরি হয়েছিল। বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে শুরু করে সবখানেই যেন কৃষকরা হাওয়া হয়ে গেছেন। জাতীয় সংসদে তাদের প্রতিনিধি নেই। রাজনৈতিক দলগুলোর কৃষকদের জন্য আলাদা সংগঠন থাকলেও তাতে কৃষকদের প্রতিনিধিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। ফলে কৃষকের কণ্ঠস্বর কোথাও শোনা যায় না। কৃষকদের কাছে তার প্রত্যাশা সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা বলেন, লাভসহ নিজের উৎপাদিত ফসলের মূল্য চান (সহায়ক দাম)। প্রয়োজনের সময় কৃষি ব্যাংক থেকে ঋণ চান। তাদের এই চাওয়াটা কি খুব বেশি বড়? গত দেড় দুই দশকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শাক-সবজি, ফলমূলসহ কৃষিজাত পণ্য উৎপাদনে দারুণ বিপ্লব ঘটেছে। বিভিন্ন জেলায় কৃষিজাত পণ্যের উৎপাদন কয়েকগুণ বেড়েছে। কৃষকের হাত ধরে এগিয়ে যাচ্ছে কৃষি। কিন্তু উৎপাদন বাড়লেও মৌসুম ছাড়া সহজলভ্য হয় না বাজারে শাক-সবজি ফলফলাদি। এক মৌসুমের সবজিও ফলের জন্য অপেক্ষা করতে হয় আরেক মৌসুম পর্যন্ত। উৎপাদন সূচক ঊর্ধ্বগামী হলেও দামের বেলায় আকাশ-পাতাল পার্থক্য দেখা যায়। সাধারণ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ করে পার্বত্য জেলাগুলোতে আজকাল প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি, ফলমূল উৎপাদন হচ্ছে। সেখানে উৎপাদিত কৃষি পণ্য সংরক্ষণের জন্য হিমাগার না থাকায় বাধ্য হয় উৎপাদনকারীদের অবিশ্বাস্য কম মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে। দীর্ঘসময় ধরে সাধারণভাবে থাকার কারণে সবজি ও ফলমূল পচে যায়। ফলে সেগুলোর মান অনেক নষ্ট হয়। তখন লোকসান গুনতে হয় সংশ্লিষ্ট কৃষক এবং বাজারজাতকরণে নিয়োজিত ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকদের। তখন তাদের সবাইকে লোকসান গোনা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। এভাবেই অনেক কৃষক, উৎপাদনকারী চাষি ও ব্যবসায়ী পুঁজি হারিয়ে সর্বস্বান্ত হয়ে যাচ্ছেন। সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রণোদনা ও প্রদর্শনী খামারের মাধ্যমে কৃষির উন্নয়নে আলাদাভাবে কাজ করছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কৃষক বাজারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তবে এটা সারাদেশে সমানভাবে চালু হয়নি এখনো। মাঠ পর্যায়ের কৃষকদের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে কথা বলে জানা যায়, মৌসুমের শুরুতে সবজি-ফলমূলের ভালো দাম পাওয়া যায় বটে। কিন্তু ভর মৌসুমে উৎপাদন ও সরবরাহ বেড়ে গেলে সবজি ও ফলমূলের দাম অস্বাভাবিকভাবে কমে যায়। অনেক ক্ষেত্রে ১০-১৫ গুণ কম দামে বিক্রি করতে হয়। তখন হতাশা পেয়ে বসে উৎপাদনকারী কৃষক ও খামারিদের মধ্যে। কাক্সিক্ষত দাম না পাওয়ায় তারা উৎপাদিত কৃষি পণ্য বাজারে নিয়ে যেতে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন। তখন ক্ষেতের ফসল ক্ষেতেই পচে গলে মাটির সঙ্গে মিশে যায়। এরকম পরিস্থিতি প্রতি বছরই সৃষ্টি হচ্ছে। যেখানে কৃষকের শ্রম ও তার চেষ্টার ফসলে কৃষির এগিয়ে থাকার কথা সেখানে এক ধরনের দুঃখ-বেদনা-ক্ষোভ আর দীর্ঘশ্বাসে ভারি হয় পরিবেশ। বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে সবজি ও দেশীয় ফলমূল রপ্তানি হয়। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপের কয়েকটি দেশে বেশি রপ্তানি হয়। বিভিন্ন ধরনের কচু থেকে কচুলতি, কচুমুখী, ওলকচু, কচুর ফুল, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, লাউ, আলু, মিষ্টি আলু, করলা, কাঁকরোল, পটল, ঝিঙে, শসা, শিম, লেবু, পেঁপে, জলপাই, কলার মোচা, কাঁচকলা, সাতকরা, শালগম, গাঁজর, বাঁধাকপি, ফুলকপি, মূলাসহ বিভিন্ন ধরনের সবজি, ফলমূল পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়। মূলত বেশিরভাগ সবজি মৌসুমভিত্তিক রপ্তানি করা হয়। আবার কিছু সবজি সারা বছর রপ্তানি করা হয়। প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে এদেশের মৌসুমি ফল ও সবজির কদর বেশি। তবে এখন বিদেশিরাও বাংলাদেশের শাকসবজি ফলমূল খেতে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছেন। গত বছর করোনা মহামারির প্রকোপে আকাশপথে সবজি রপ্তানি বন্ধ ছিল বলা যায়। গত প্রায় একদশকে বাংলাদেশের তিন পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে সবজি ছাড়াও ফলমূল উৎপাদনে বড় ধরনের কৃষি বিপ্লব ঘটে গেছে। পেঁপে, আনারস, কাঁঠাল, আম, কমলা, মাল্টা, কলা, কাজুবাদামের মতো দামি ফলমূল ব্যাপকভাবে চাষ করা হচ্ছে এখন। এছাড়া বিভিন্ন জাতের মসলা, ড্রাগন ফল চাষেও অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছেন এখানকার কৃষকরা। সেখানে উৎপাদিত ফলমূল সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের আধুনিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেনি এখনো। এ জন্য সরকারি উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি হয়ে উঠেছে। এর পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগে ফলমূল সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের যথোপযুক্ত অবকাঠামো ও কারখানা প্রতিষ্ঠা প্রয়োজন। দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে পাহাড়ে উৎপাদিত নানাজাতের সুস্বাদু ফলমূল, সবজি ইত্যাদি বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের সম্ভব হবে আরো অধিক পরিমাণে। দেশে কৃষি বিপ্লব ঘটেছে তাতে কোনো সংশয় কিংবা সন্দেহ নেই। কিন্তু নানা অব্যবস্থা ও সুযোগ-সুবিধার অভাবে কৃষি বিপ্লবের সুফল পাচ্ছে না কৃষক। কৃষি বিপ্লবের সুফল কৃষক যাতে পায় তার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

রেজাউল করিম খোকন : সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা ও কলাম লেখক। [email protected]

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App