জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হারারে স্পোর্টস গ্রাউন্ডে তৃতীয় ম্যাচেও টসে হেরেছে বাংলাদেশ। আর কিছুক্ষণ পর স্বাগতিকদের মুখোমুখি হবে সফরকারীরা। তার আগে বুধবার (১০ আগস্ট) টস জিতে আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ের দলপতি রাসিগ চাকাবা। আজ জিততে না পারলে হোয়াইওয়াশের লজ্জায় পড়তে হবে টাইগারদের।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডেতে ৪০০তম ম্যাচ খেলছে টাইগাররা। আজকের ম্যাচে অভিষেক হচ্ছে এবাদত হোসেনের। একাদশে নেই তাসকিন আহমেদ ও শরিফুল ইসলাম। এসেছেন মোস্তাফিজুর রহমান।

১৯৮৬ সালে ওয়ানডেতে বাংলাদেশের পথ চলা শুরু হয়েছিল হার দিয়ে। পাকিস্তানের বিপক্ষে এশিয়া কাপের ম্যাচে গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর দল হেরেছিল ৭ উইকেটে। ২০০২ সালে বাংলাদেশ ৫০তম ম্যাচও খেলেছিল সেই পাকিস্তানের বিপক্ষে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়া ম্যাচে খালেদ মাসুদের দল হেরেছিল ৮ উইকেটে। বাংলাদেশ শততম ওয়ানডে খেলে ২০০৪ সালে ভারতের বিপক্ষে। সেই ম্যাচে ঢাকায় প্রথমবার ভারতকে ১৫ রানে হারায় বাংলাদেশ।

এরপর ১৫০ ও ২০০তম ম্যাচেও বাংলাদেশ জয় পায়। ২০০৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারতকে এবং ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাটিতে হারায় বাংলাদেশ। তবে ২৫০ এবং ৩০০তম ম্যাচে জয় আসেনি। ২০১১ সালে জিম্বাবুয়ের হারারেতে এবং ২০১৫ বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ হারে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ দল : তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), আনামুল হক বিজয়, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, আফিফ হোসেন, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, এবাদত হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ ও তাইজুল ইসলাম।

জিম্বাবুয়ে দল : সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), টনি মুনিয়োঙ্গা, সি মাদান্দে (উইকেটরক্ষক), টি কাটিয়ানো, আই কাইয়া, ওয়েসলে মাধভের, বি ইভানস, লুক জংওয়ে, তাদিওয়ানশে মারুমানি, ভিক্টর নিয়ুচি ও রিচার্ড এনগারাভা।