নজরুলের রাগাশ্রয়ী সঙ্গীত, নৃত্য ও আবৃত্তির মধ্য দিয়ে ছায়ানটে শেষ হলো দুইদিনের নজরুল উৎসব।
বৃহস্পতিবার (২৬ মে) সন্ধ্যায় সমাপনী আসরের শুরুতেই সম্মেলক ছায়ানটের বড়দের দল সঙ্গীত পরিবেশন করে।
এরপর একক সঙ্গীত পরিবেশন করেন ফাতেমা-তুজ-জোহরা, খায়রুল আনাম শাকিল, অভিজিৎ কুণ্ডু, অরূপ বিশ্বাস, অন্তরা শরীফ, রেজাউল করিম,সুমন মজুমদার, বিজন চন্দ্র মিস্ত্রী, নাহিয়ান দুরদানা শুচি, মাহমুদুল হাসান, তানভীর আহমেদ, মাসুদা নার্গিস আনাম, লতিফুন জুলিও,সুস্মিতা দেবনাথ শুচি, মিরাজুল জান্নাত সোনিয়া, মইদুল ইসলাম, মৃদুলা সমদ্দার, ছন্দা চক্রবর্তী, সালাউদ্দীন আহমেদ, জান্নাত-এ-ফেরদৌসী কাবেরী, মাকসুদুর রহমান মোহিত খানসহ অন্যরা।
রুম্ ঝুম্ বাদল আজি বরষে,স্বপনে এসো নিরজনে, চোখের নেশার ভালোবাসা, পিয়া পাপিয়া পিয়া বোলে, পরজনমে দেখা হবে প্রিয়, যাহা কিছু মম আছে প্রিয়তম, শোন্ সন্ধ্যামালতী ইত্যাদি গানে গানে অনুষ্ঠানে নজরুলকে মূর্ত করে তোলে শিল্পীরা।
শারমিন সাথী ইসলাম ও ঐশ্বর্য সমদ্দারের দ্বৈতকণ্ঠে রুমুঝুম রুমুঝুম্কে এলে নূপুর পায় গানটির সঙ্গে সম্মেলক নৃত্য পরিবেশন করে ছায়ানটের শিল্পীরা। একক নৃত্য পরিবেশন করেন ওয়ার্দা রিহাব। আবৃত্তি করেন ডালিয়া আহমেদ ও জহিরুল হক খান। সম্মেলক নৃত্যসঙ্গীত পরিবেশন করে ছায়ানটের বড়দের দল।
যথারীতি জাতীয়সঙ্গীতের মধ্য দিয়ে শেষ হয় দুইদিনের এ উৎসব।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।