উইঘুর মুসলিমদের নির্যাতন করায় ২০২২ সালের ৪ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য শীতকালীন অলিম্পিক কূটনৈতিকভাবে বয়কট করবে যুক্তরাষ্ট্র। সোমবার (৬ ডিসেম্বর) দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, ধারবাহিকভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত এক মাস ধরে চীনকে পর্যবেক্ষণ করে আসছিল যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু দেশটির জিনজিয়াংয়ে উইঘুর মুসলিমদের ওপর নির্যাতন বাড়তে থাকায় তারা এ সিদ্ধান্ত নেয়। এদিকে ওয়াশিংটনে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত একে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রাণোদিত বলে মন্তব্য করেন। খবর রয়টার্স ও সিএনএনের।
জানা গেছে, ওই প্রতিযোগিতায় সবগুলো শক্তিধর দেশের মধ্যে একমাত্র রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনই চীনের আমন্ত্রন গ্রহণ করেছেন। এ বিষয়ে জাতিসংঘে চীনা মিশন বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই স্নায়ুযুদ্ধকালীন মানসিকতা পরিহার করতে হবে।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি বলেন, আগামী শীতকালীন অলিম্পকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোনো কূটনীতিক বা প্রশাসনিক প্রতিনিধিকে পাঠানো হবে না। কয়েক বছর ধরে অব্যাহতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও গণহত্যার প্রতিবাদে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে এবং আমরা কোনোভাবেই এটি সহ্য করবো না।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।