×

রাজধানী

মশক নিয়ন্ত্রণ মনিটরিংয়ে যথেষ্ট ঘাটতি আছে : মেয়র আতিক

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৩ মার্চ ২০২১, ০৮:২৯ পিএম

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, মশক নিয়ন্ত্রণে সামগ্রিকভাবে অনেক চ্যালেঞ্জ আছে বলেই মশার উপদ্রব বেড়েছে। আমাদের মনিটরিংয়ের যথেষ্ট ঘাটতি আছে। আমাদের এখনো সনাতনী পদ্ধতিতে এই মনিটরিং হচ্ছে। আমাদের কাউন্সিলর যারা আছেন, তাদেরকে দায়িত্ব নিতে হবে। সনাতনী পদ্ধতিতে মনিটরিং করলেই চলবে না। সিটি করপোরেশনের মশক কর্মী, মশক সুপারভাইজার, যারা দেখাশোনা করে তাদের কাজেও ঘাটতি আছে।

শনিবার ডিএনসিসির ভাটারা ও সাতারকুল অঞ্চলে (অঞ্চল ৯ ও ১০) চলমান সমন্বিত মশক নিধন অভিযান (ক্রাশ প্রোগ্রাম) পরিদর্শন করেন মেয়র। এসময় তিনি ভাটারা ১০০ ফুট রাস্তা, বালুর মাঠ, ডুমনি এলাকা পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে অন্যদের মধ্যে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম রেজা, সচিব রবীন্দ্রশ্রী বড়ুয়া, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জোবায়েদুর রহমান, ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ঢালী, শফিকুল ইসলাম, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর নিলুফার ইয়াসমিন ইতি প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

পরিদর্শনকালে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, আমরা বুঝতে পেরেছি মশক নিধন অভিযানটিকে আধুনিকায়ন করতে হবে। জনসাধারণকে আমাদের সচেতন করতে হবে। সচেতনতার অনেক ঘাটতি আছে। এ ছাড়া আমরা কীটতত্ত্ববিদদের সঙ্গে আলোচনা করছি নতুন ভাবে ওষুধ প্রয়োগ করার।

মেয়র আতিকুল ইসলাম আরো বলেন, কাউন্সিলরদের দায়িত্ব নিতে হবে। কাউন্সিলর নিজেরা মনিটরিং করবে। আমাদের কর্মীরা ঠিকমতো কাজ করছে কি না। কাউন্সিলরদের তালিকা করতে হবে কোথায় কোথায় ডোবা আছে। আমি একটি জিনিস দেখে অবাক হয়ে গেছি যে, কাউন্সিলরের কার্যালয়ের পেছনেই ডোবা। তাকে বললাম, ডোবার মধ্যে কেন যাওয়া হয়নি। কাউন্সিলরদের বলব, নিজ নিজ এলাকা ম্যাপিং করার জন্য। ডোবার বিরুদ্ধেও অভিযান করা হবে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App