×

খেলা

মোহামেডান-বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে বাদল রায়কে শেষ শ্রদ্ধা

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৩ নভেম্বর ২০২০, ০৬:৪৭ পিএম

মোহামেডান-বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে বাদল রায়কে শেষ শ্রদ্ধা

মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে বাদল রায়ের মরদেহ

মোহামেডান-বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে বাদল রায়কে শেষ শ্রদ্ধা

মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে বাদল রায়কে শেষ শ্রদ্ধা জানান সতীর্থ ও ভক্তরা

সাবেক তারকা ফুটবলার বাদল রায় সবাইকে কাদিয়ে গতকাল বিকেলে রাজধানীর একটি হাসপালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। লিভার ক্যানসারসহ নানা জটিলতায় ৬০ বছর বয়সেই নিভে গেছে তার জীবনদীপ। তার মৃত্যুতে শোকাহত পুরো ক্রীড়াঙ্গন। আজ গভীর শোক ও শ্রদ্ধায় চিরবিদায় জানানো হয়েছে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত ফুটবলার বাদল রায়কে। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে শেষ শ্রদ্ধা জানান সতীর্থ ও ভক্তরা। এমনকি সাবেক তারকা ফুটবলার বাদল রায়ের মৃত্যু নাড়া দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল দলকে।

জামাল ভূঁইয়া-মামুনুলরা এখন বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ম্যাচ খেলতে অবস্থান করছে কাতারে। তাই দেশে শ্রদ্ধা জানাতে না পারলেও কাতারেই বাদল রায়ের স্মরণে এক মিনিটের নীরবতা পালন করেছেন জামাল ভূঁইয়ারা।

আজ সকাল ১১টার দিকে বাদল রায়ের মরদেহ আনা হয়েছিল তার প্রিয় ক্লাব মোহামেডানে। জীবদ্দশায় যে বাদল রায়কে কেউ মোহামেডান থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারেননি শেষ পর্যন্ত সেটা পারলো মৃত্যু। পৌনে এক ঘণ্টার মতো সেখানে ছিল বাদল রায়ের নিথর দেহ। ফুটবলাঙ্গনের শত শত মানুষ, মোহামেডান সমর্থক এবং ভক্তরা ক্লাবে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানান বাদল রায়কে। এ সময় কিংবদন্তি ফুটবলারের মরদেহের পাশে বসে অঝোরে কাঁদছিলেন তার স্ত্রী মাধুরী রায় ও ছেলে বর্ণ রায়। প্রতিক্রিয়া জানানোর অনুরোধ করলেও কিছু বলতে পারেননি বাদল রায়ের স্ত্রী মাধুরী রায়।

এরপর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে বাদল রায়ের মরদেহ নেয়া হয়। সেখানে ক্রীড়াঙ্গনের ব্যক্তিদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষও ছুটে আসেন শেষবারের মতো কিংবদন্তি ফুটবলারকে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। এরপর রাজধানীর সবুজবাগ কালি মন্দিরে বাদল রায়ের মরদেহ শেষকৃত্য করা হবে।

১৯৭৭ সালে মোহামেডানের হয়ে ঢাকার ফুটবলে অভিষেক হয়েছিল বাদল রায়ের। ক্লাব পর্যায়ে এক যুগের মতো খেলেছেন এবং পুরো সময়ই মোহামেডানে। বাংলাদেশের অন্যতম তারকা ফুটবলার বাদল রায়, যিনি ঢাকার ফুটবলে একটি ক্লাবেই খেলেছেন। যে কারণে মোহামেডানের বাদল হিসেবেই বেশি সুখ্যাতি ছিল তার।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App