×

মুক্তচিন্তা

শিক্ষার সংকট ও উত্তরণের উপায়

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮ অক্টোবর ২০২০, ০৮:১৪ পিএম

শিক্ষার সংকট ও উত্তরণের উপায়

মো. মিজানুর রহমান মজুমদার

যে কোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষকদের সরাসরি অংশগ্রহণ ছাড়া সম্ভব নয়। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস মুজিববর্ষে দেশরত্ন বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষানীতি ২০১০-এর বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে ‘শিক্ষা ব্যবস্থার জাতীয়করণ’ এর ঘোষণার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে।

১৯৯৬ সালে গৃহীত ILO/UNESCO Recommendation concerning the status of teachers বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয়ে আসছে। গত ৫ অক্টোবর এবারো পালিত হলো শিক্ষক দিবস। জাতীয় শিক্ষানীতির মূল লক্ষ্য ছিল ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে নৈতিক, মানবিক, সাংস্কৃতিক, বিজ্ঞানভিত্তিক ও সামাজিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করে শিক্ষার্থীদের মননে, কর্মে ও ব্যবহারিক জীবনে উদ্দীপনা সৃষ্টি করা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করে তোলা ও তাদের চিন্তা-চেতনায় দেশাত্মবোধ জাতীয়তাবোধ এবং তাদের চরিত্রে সুনাগরিকের গুণাবলীর যেমন- ন্যায়বোধ, অসাম্প্রদায়িক চেতনা বোধ, কর্তব্যবোধ, মানবাধিকার সচেতনতা, মুক্তবুদ্ধির চর্চা, শৃঙ্খলা, সৎ জীবনযাপনের মানসিকতা, সৌহার্দ, অধ্যবসায় ইত্যাদি) বিকাশ ঘটানো।

দীর্ঘ ১০ বছরে আমাদের সর্বক্ষেত্রে সার্বিক উন্নতি হয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ স্বল্পন্নোত দেশ থেকে উন্নত দেশের কাতারে উন্নীত হয়েছে, আমরা মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ করতে সক্ষম হয়েছি। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু ও মেট্রোরেল তৈরি করছি যা দৃশ্যমান। শিক্ষা স্বাস্থ্য ও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল। প্রতি বছরের প্রথমদিন সারাদেশে সব ছাত্রছাত্রীর হাতে নতুন বই বিনামূল্যে পৌঁছে দেয়া, ১ কোটি ২০ লাখ ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদানসহ শিক্ষায় প্রভ‚ত উন্নতি সাধিত হয়েছে। ইতোমধ্যে জাতি এর সুফল পেতে শুরু করেছে।

শিক্ষা খাতে বিনিয়োগ একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। ড. কুদরাত-এ-খুদা শিক্ষা কমিশন এটিকে জিডিপির ৭ শতাংশ বৃদ্ধির প্রস্তাব করেছিলেন। ENESCO-- র আমন্ত্রনে কোরিয়ার ওহপযবড়হ উবপষধৎধঃরড়হ পৃথিবীর সব দেশের মন্ত্রী, ডেলিগেটস সদস্য এবং প্রধান, সিভিল সোসাইটির প্রতিনিধি, শিক্ষক সমাজের প্রতিনিধি, ইয়ুথ এবং প্রাইভেট সেক্টরের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে ডড়ৎষফ ঊফঁপধঃরড়হ ভড়ৎঁস- এর সম্মেলন ১৯-২২ মে, ২০১৫ কোরিয়ার ওহপযবড়হ-এ অনুষ্ঠিত হয়।

ওই সম্মেলনে ভিশন ২০৩০ ঝঁংঃধরহধনষব উবাবষড়ঢ়সবহঃ মড়ধষ (ঝউএ) বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে ১৭টি লক্ষ্য ও ১৬৯টি টার্গেট নির্ধারণ করা হয়। উল্লিখিত নতুন ভিশন অনুযায়ী SDG-4 ÒEnsure in inclusive and equitable quality education and promote lifelong learning opportunities for all” যেখানে বলা হয়েছে, Inclusive and equitable (ব্যাপক এবং সমদর্শী বা নিরপেক্ষ) সবার জন্য সমান সুযোগ। Gender equality (লিঙ্গসমতা) Quality education (মানসম্পন্ন শিক্ষা) Lifelong learning opportunities (জীবনব্যাপী শিক্ষার অঙ্গীকারবদ্ধ)। উল্লিখিত বিষয়গুলো সুষ্ঠুভাবে পরিকল্পনামাফিক সম্পন্ন করার মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে উন্নয়নশীল দেশগুলো শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে নিতে সমভাবে একত্রে কাজ করবে।

উল্লিখিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হলে আমাদের সর্বপ্রথম শিক্ষা খাতে বাজেট বৃদ্ধি করা জরুরি। সিপিডির এক গবেষণায় দেখা যায়, বাংলাদেশে জিডিপির শতাংশ বা সমগ্র বাজেটের শতাংশ এই মানদণ্ডেই শিক্ষা বাজেটের আপেক্ষিক অনুপাতটি ক্রমহ্রাসমান। তাদের হিসাব অনুসারে ২০০২ সালে শিক্ষা বাজেট বরাদ্দ ছিল ২ শতাংশ, ২০০৫ সালে তা নেমে আসে ১.৮ শতাংশে, ২০০৮-এ তা আবার বেড়ে দাঁড়ায় ২ শতাংশ, ২০১৭ বৃদ্ধি পেয়ে সর্বোচ্চ ২.২ শতাংশ এবং ২০১৯ সালে ১.৬৮ এবং ২০২০ সালে ১.৬৯ শতাংশ। অন্যদিকে প্রদত্ত মোট বাজেটে শিক্ষা ব্যয়ের আংশিক হিসাবের দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পাবো যে ২০০২ অর্থবছরে তা ছিল ১৪.২ শতাংশ, ২০০৭ সালে বৃদ্ধি পেয়ে ১৫.৯ শতাংশ হয়, ২০১৬ সালে নিম্নœগামী হয়ে ১১.৬ শতাংশ এবং ২০২০ সালে ১১.৭ শতাংশ।

২০৩০ সালের মধ্যে লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য প্রায় ৬৯ মিলিয়ন নতুন শিক্ষক প্রয়োজন হবে। উল্লিখিত শিক্ষকদের চাহিদার গ্যাপ রয়েছে। যারা নিপীড়িত জনসংখ্যার মধ্যে ঘোষিত যথা- বালিকা, উদ্বাস্তু, প্রতিবন্ধী শিশু এবং পরিত্যাগ শিশু অথবা গরিব শিশু যারা গ্রাম অথবা দূরবর্তী এলাকায় বসবাস করে। বলা হচ্ছে Education transforms lives : শিক্ষা হচ্ছে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের চলক। যা শান্তি, সহিংষ্ণুতা, সামাজিক নিরাপত্তা, দরিদ্রতা দূরীকরণ এবং ব্যক্তিগত সক্ষমতা পরিপূর্ণতা অর্জনের চাবিকাঠি। শিক্ষকরাই হলেন শিক্ষা বিস্তারের একমাত্র হাতিয়ার। শিক্ষক ছাড়া প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা, মানবিক মূল্যবোধ বা মৌলিক মানবাধিক মেটানো সম্ভব নয়। লক্ষণীয় বিষয় হলো, পৃথিবীতে উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে শিক্ষকের স্বল্পতা রয়েছে, বিশ্বব্যাপী ২৬৪ মিলিয়ন শিশু, যুব বয়সি স্কুলের বাইরে থাকা জনগোষ্ঠী যারা তাদের কার্যক্ষেত্র থেকে বিতাড়িত।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে যারা বিশ্বের শিক্ষাক্ষেত্রে যে পশ্চাৎপদতার সৃষ্টি হয়েছে সেটা মোকাবিলা করা কঠিন হবে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। আমাদের দেশেও প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা দারুণভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। গত ১৭ মার্চ থেকে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা দুশ্চিন্তার মধ্যে আছেন। ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সবাই চিন্তিত। সরকার শিক্ষা কার্যক্রমকে সচল রাখতে ইতোমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। প্রধানমন্ত্রী দেশের আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রশাসনসহ স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষি ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছেন। বিশেষ করে জীবন ও জীবিকার কথা বিবেচনা করে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করার নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন। সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। সব কিছু বিবেচনা করে বিশেষ করে ছাত্রছাত্রীরা যাতে করে কোনোভাবেই করোনা আক্রান্ত না হয় সেদিকে লক্ষ রেখে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশনা জারি করেছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ব্যাপারে পক্ষে-বিপক্ষে অনেকে যুক্তি উপস্থাপন করলেও শিক্ষামন্ত্রী প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বারবার বলছেন কোনোভাবেই আমরা একজন শিক্ষার্থীকেও করোনা আক্রান্ত হতে দিতে পারি না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার পর শিক্ষার্থীরা আক্রান্ত হওয়ার পর পুনরায় তা বন্ধ ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে অদ্যাবধি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্তে অটল রয়েছে। ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা এই মহামারিতে খুব বেশি আক্রান্ত হয়নি। সরকারের এই সিদ্ধান্তকে আমরা সাধুবাদ জানাই। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার ফলে তাদের পাঠক্রম যাতে ব্যাহত না হয় সেজন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য অনলাইন ক্লাসও চালুর নির্দেশনা প্রদান করে। সে অনুযায়ী সব স্তরে অনলাইন ক্লাস চালু করা হয়। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম সমস্যা যেমন স্মার্টফোন, ইন্টারনেটের অপ্রতুলতার কারণে ছাত্রছাত্রীরা ক্লাস করতে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। ইতোমধ্যে করোনার কথা বিবেচনা করে পিএসসি ও জেএসসি পরীক্ষা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। অষ্টম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি উত্তীর্ণের জন্য স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠান তাদের ছাত্রছাত্রীদের মূল্যায়ন করে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সব কিছু বিবেচনায় রেখে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বাস্তবতা হলো এ ধরনের পরিস্থিতির জন্য আমরা কখনো প্রস্তুত ছিলাম না। সার্বিক পরিস্থিতি মোকাবিলা সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। তাই হবি হড়ৎসধষ এর বাস্তবতা বিবেচনা করে শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব মহলকে এগিয়ে আসতে হবে। এজন্য সরকারকে নীতিনির্ধারণসহ সব ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় শিক্ষক, অভিভাবক, এনজিও, সুশীল সমাজ ও জনপ্রতিনিধিসহ শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে শিক্ষক সংগঠনের প্রতিনিধির সঙ্গে আলোচনা করে মাঠ পর্যায়ের সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধানের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সরকারের কাছে আকুল আবেদন জানাচ্ছি। কারণ যে কোনো পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষকদের সরাসরি অংশগ্রহণ ছাড়া সম্ভব নয়। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস মুজিববর্ষে দেশরত্ন বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষানীতি ২০১০-এর বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে ‘শিক্ষা ব্যবস্থার জাতীয়করণ’ এর ঘোষণার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে। বিজ্ঞানভিত্তিক আধুনিক ও বিশ্বমানের শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন করা সম্ভব হবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে ঈঙঠওউ-১৯ মোকাবিলা ও ঝউএ-৪ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নিম্নোক্ত প্রস্তাবনাসমূহ পেশ করছি। ইউনেস্কোর সুপারিশ অনুযায়ী শিক্ষা খাতে জিডিপির ৬% এবং বাজেটের ২০% বরাদ্দ রাখার সুপারিশ করছি।

সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের পূর্ণাঙ্গ উৎসব ভাতা, বাংলা নববর্ষ ভাতা বাড়ি ভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা প্রদান।সরকারি-বেসরকারি শিক্ষকদের বেতনভাতা, পদোন্নতিসহ সব বৈষম্য দূরীকরণ।বেসরকারি কলেজ শিক্ষকদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে অনুপাত প্রথা বিলুপ্ত করে সহকারী অধ্যাপক, সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপক পদে পদোন্নতি প্রদান। ২০২১-২০২৫ সালের ঊফঁপধঃরড়হ ঝবপঃড়ৎ চষধহ (ঊঝচ) বাস্তবায়নে সরকারি-বেসরকারি বৈষম্য দূর করে সমন্বিত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ।

নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং অনার্স ও মাস্টার্স কোর্সে পাঠদানকারী শিক্ষকসহ বিধি মোতাবেক নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিও ভুক্তকরণ। জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ যথাযথ যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে পর্যায়ক্রমে ‘শিক্ষা ব্যবস্থার জাতীয়করণ’। ড়হষরহব শিক্ষা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে চালিয়ে যেতে ইন্টারনেট সুবিধা বৃদ্ধি ও স্বল্পমূল্যে ডাটা ব্যবহারের সুবিধা। শিক্ষকদের মানসম্মত শিক্ষাদান নিশ্চিত করতে তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ। ঝরেপড়া শিক্ষার্থীদের প্রতিষ্ঠানে ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ গ্রহণ।

মো. মিজানুর রহমান মজুমদার : সহযোগী অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা। [email protected]

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App