২০১৮ সালে ক্যালিফোর্নিয়ার পালোরমার অবজারভেটরিতে প্রথমবার গ্রহাণুর অস্তিত্ব সম্পর্কে জানা যায়। সেই থেকেই এই স্পেস-রকটির ওপর নজর রাখছিলেন মহাকাশ গবেষকরা। গ্রহাণুটিকে ডাকা হচ্ছে ‘নিয়ার আর্থ অবজেক্ট’ বলে।
গ্রহাণুটি আকারে বেশ বড়। মহাকাশবিদরা বলছেন, এর আকার পিরামিডের প্রায় দ্বিগুণ। সাধারণত সূর্যকেই প্রদক্ষিণ করে ও কালে ভদ্রে এটি পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০-এফআর নামের এই গ্রহাণু পৃথিবীর কক্ষপথে ৩১ হাজার ৪০০ মিটার প্রতি ঘণ্টা বেগে ঘুরছে। এটি পৃথিবী থেকে ৪.৬ মিলিয়ন মাইল দূর দিয়ে যাবে। ফলে পৃথিবীর গায়ে কোনো আঁচ লাগার আশঙ্কা নেই।
গেল মাসের শেষে পৃথিবীর খুব কাছ দিয়ে চলে যায় আরও একটি গ্রহাণু। বিজ্ঞানীরা একে ‘২০১৮ ভিপিআই’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। গ্রহাণুটি প্রায় ছয় ফুটের মত ছিল। মহাকাশ বিজ্ঞানীরা এ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছেন।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, ভোরের কাগজ লাইভ এর দায়ভার নেবে না।