খুলনা মহানগর ও ৯ উপজেলায় বিভিন্ন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অভিযান কার্যক্রম শেষ করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। শনিবার (২২ আগস্ট) করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের অংশ হিসেবে জনস্বার্থে প্রায় মাসব্যাপী এ অভিযান কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

খুলনা বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ও সিভিল সার্জনের যৌথ উদ্যোগে ৩ আগষ্ট থেকে অভিযান কার্যক্রম শুরু হয়। খুলনা পঙ্গু ও জেনারেল হাসপাতাল, খুলনা প্যাথলজী, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, আস্থা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ডা: বাদশাহ মিয়া মেমোরিয়াল ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কিওর হোম জেনারেল হাসপাতাল, সিটি ইমেজিং সেন্টার, আদ-দ্বীন আকিজ মেডিকেল কলেজ প্যাথলজি বিভাগ, আব্দুল্লাহ প্যাথলজি, শামেলা ক্লিনিক, অংকুর ডায়াগনস্টিক সেন্টার, রয়েল ডায়াগনস্টিক সেন্টার, খুলনা আই হাসপিটাল ও সুরক্ষা ক্লিনিকসহ ৯ উপজেলায় বিভিন্ন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিদর্শনে করেন খুলনা বিভাগীয় পরিচালক ডা. রাশেদা সুলতানা, উপ-পরিচালক ডা. শারমিন নাজনীন ও সিভিল সার্জন সুজত আহম্মদ ।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে পরিদর্শনে অংশ নেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. সাইদুল ইসলাম, ডা. মাহবুবুল ইসরাম, খুলনা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. শেখ সাদিয়া মনোয়ারা ঊষা ও ডা. সাবরিনা স্নিগ্ধা। ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিদর্শনকালে অভিযানও পরিচালনা করেন স্বাস্থ্য বিভাগ।

এ সময় মেয়াদ উত্তীর্ণ রিয়েজেন্ট, নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রিয়েজেন্ট সংরক্ষণ না করা, সঠিকভাবে বর্জ্য অপসারণ না করা, প্যাথলজিস্ট ছাড়াই রিপোর্ট দেয়াসহ অনিয়ম ধরা পড়ে। এ বিষয়ে ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।