×

জাতীয়

বছরে ৬ লাখ মানুষকে সাপ দংশন করে

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯ জুলাই ২০২০, ০৭:৫২ পিএম

বছরে ৬ লাখ মানুষকে সাপ দংশন করে

সাপের কামড়ের দাগ। ছবি: সংগৃহীত

দেশে বন্যাসহ বিভিন্ন সময় প্রতিবছর সাপের কামড়ে কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। বিষধর সর্পদংশনের পর বেঁচে যাওয়া অনেকের বিভিন্ন ধরনের পঙ্গুত্ব ও মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। তবে এ নিয়ে সর্বশেষ জরিপটি হয়েছিলো ২০১০ সালে। ওই বছরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে আনুমানিক ৬ লাখ মানুষ সাপের কামড়ের শিকার হন ও ৬ হাজার মানুষ মৃত্যুবরন করেন। গত বছর বন্যার পানিতে মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ ছিল সাপের কামড়। বিষধর সাপের কামড়ে বেচে গেলেও বিভিন্ন ধরনের পঙ্গুত্ব ও মানসিক সমস্যায় ভোগেন।

বৃহস্পতিবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আয়োজিত ‘অরিয়েন্টশন অন স্নেক বাইট ম্যানেজমেন্ট’ অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মসুচিতে এসব তথ্য জানানো হয়। প্রতিষ্ঠানের সভায় কক্ষে অনুষ্ঠিত এই কর্মসূটিতে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনা ও লাইন ডাইরেক্টর নন কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম ডা. মো. হাবিবুর রহমান। এসময় অনলাইনে যুক্ত ছিলেন প্রাক্তন মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এম. এ. ফয়েজ। অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা. আরিফুল বাশার শিমুল।

সাপের কামড় সর্ম্পকে মানুষের মধ্যে অবৈজ্ঞানিক ভ্রান্ত ধারনা বিদ্যমান। দেশে বিভিন্ন স্থানে ব্যাপকভাবে সাপের কামড় ঘটলেও বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসার চর্চা এখনও ব্যাপকভাবে শুরু হয়নি। সাপের কামড়ের চিকিৎসা নীতিমালা ২০১৯ অনুযায়ী এন্টিস্নেকভেনম আনুষঙ্গিক চিকিৎসা, কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা অনুসরণ করা হয়ে থাকে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App