তারা সবাই অভিভাবক। অসুস্থ হয়ে পড়া সন্তানদের ভর্তি করিয়েছেন হাসপাতালে। করোনাকালে রোগীর কাছে কিংবা সঙ্গে থাকার কোনো সুযোগ নেই। তাই তারা সন্তানের মঙ্গলের জন্য দূরে থাকছেন। তবে প্রয়োজন হলেই যেন কাছে আসতে পারেন সেজন্যই তারা বেছে নিয়েছেন হাসপাতালের চত্বর। [caption id="attachment_229588" align="alignnone" width="1280"] কেউ বা দুই একদিন। সন্তান সুস্থ হয়ে উঠলেই ফিরছেন ঘরে। কেউ কেউ ১০/ ১৫ দিন ধরে অপেক্ষায় রয়েছেন। কবে সুস্থ হবে সন্তান, ফিরবেন বাড়ি।[/caption] [caption id="attachment_229587" align="alignnone" width="1280"] তীব্র রোদে গাছের সামান্য ছায়ায় মাদুর বিছিয়ে বসে থাকা। এভাবেই রাত আসছে। কাটছে দিন।[/caption] ছবি দেখলে মনে হতে পারে এটা বুঝি পার্ক। না তা নয়, এটা ঢাকা শিশু হাসপাতালের সামনের চত্বর। সন্তানরা ভর্তি বিভিন্ন ওয়ার্ডে। ওষুধ থেকে শুরু করে কখন কী প্রয়োজন হয়, বলা তো যায় না। তাই দূরে থেকেও কাছেই থাকার চেষ্টা। [caption id="attachment_229584" align="alignnone" width="1280"] করোনাকালে রোগীর কাছে কিংবা সঙ্গে থাকার কোনো সুযোগ নেই। তাই তারা সন্তানের মঙ্গলের জন্য দূরে থেকেও কাছে।[/caption] হাসপাতাল চত্বরে ফুলের গাছ। তীব্র রোদে সেই গাছের সামান্য ছায়ায় মাদুর বিছিয়ে অপেক্ষা করছেন তারা। গাছের নিচে এভাবেই রাতদিন কাটছে শিশু রোগীর অভিভাবকদের। কেউ বা একদিন অপেক্ষা করছেন। সুস্থ হয়ে ওঠা সন্তানকে নিয়ে ফিরছেন ঘরে। কেউ কেউ আবার ১০/ ১৫ দিন ধরে অপেক্ষা করছেন। কবে সুস্থ হবে সন্তান, ফিরবেন বাড়ি।