ঘূর্ণিঝড় আমফান মোকাবিলায় সর্বোচ্চ প্রস্তুতির অংশ হিসাবে ভোলার ২১ চরের ৩ লক্ষাধিক বাসিন্দাকে নিরাপদ আশ্রয়ে আনার কাজ সম্পন্ন করেছে ভোলার জেলা প্রশাসন।

উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে নৌ বাহিনী, নৌ পুলিশ, জেলা পুলিশ ও কোস্টগার্ডের সহায়তায় মঙ্গলবার (১৯ মে) সকাল থেকেই মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে আনার কাজ শুরু হয়। একই সঙ্গে সাইক্লোন সেল্টারে আশ্রয় নেয়া মানুষের সামাজিক দুরত্ব নিশ্চিত করার জন্য অতিরিক্ত ৪০০টিসহ সর্বমোট ১১০৪টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলে দেয়া হয়েছে।

[caption id="attachment_221440" align="aligncenter" width="720"] নৌকায় উঠানো হচ্ছে নারীদের। ছবি: ভোরের কাগজ।[/caption]

ভোলার জেলা প্রশাসক মাসুদ আলম ছিদ্দিক জানান, ঘূর্ণিঝড়ের সাবাইকে সতর্ক করার পাশাপাশি নিরাপদে আসতে সিপিপি ১০ হাজার ২০০ সেচ্চাসেবী উপকূলের বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং শুরু করেছেন।

[caption id="attachment_221441" align="aligncenter" width="720"] এভাবেই বয়স্কদের নৌকায় তোলা হচ্ছে। ছবি: ভোরের কাগজ।[/caption]

এছাড়াও আশ্রয় কেন্দ্রে মানুষদের জন্য ৩ বেলা খাবারের ব্যবস্থা ছাড়াও নগদ টাকা, শুকনো খাবার ও শিশু খাবার বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের আগে, ঘূর্ণিঝড়কালিন সময় ও ঘূর্ণিঝড় পরবর্তী এ তিনটি দাফেই কাজ করার জন্য  সকল প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

[caption id="attachment_221443" align="alignnone" width="720"] লোকজনকে নৌকায় তুলে আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ছবি: ভোরের কাগজ।[/caption]