×

আন্তর্জাতিক

অবনতির দিকে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার পরিস্থিতি

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২০, ১০:০১ এএম

নভেল করোনা ভাইরাসের বৈশ্বিক প্রাদুর্ভাবের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোকে সতর্কবার্তা দিয়েছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা-ডব্লিউএইচও। এই বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা স্পষ্ট করে বলেছে, পরিস্থিতি যেভাবে দ্রুত বদলাচ্ছে, তাতে ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে এ অঞ্চলের দেশগুলোকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে, আর তা এখনই। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনকে বাদ দিলে ডব্লিউএইচওর হিসাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে প্রায় ৫০০ মানুষ প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এ অঞ্চলের দেশগুলোর পরিস্থিতি ইউরোপ-আমেরিকার তুলনায় এখনো ভালো হলেও গত কয়েক দিনে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পরিস্থিতিও অবনতির দিকে।

এ আঞ্চলে ডব্লিউএইচওর পরিচালক পুনম ক্ষেত্রপাল সিং বলেন, ‘নতুন নতুন জায়গায় একসঙ্গে অনেক লোকের সংক্রমণের তথ্য আসছে। এতে বোঝা যাচ্ছে যে ভাইরাস সংক্রমণের নজরদারির কাজটা কার্যকরভাবেই হচ্ছে। কিন্তু সেই সঙ্গে এটাও স্পষ্ট, কোভিড-১৯ প্রতিহত করতে আমাদের আরো কঠোরভাবে এবং সামগ্রিকভাবে সমাজের সবাইকে নিয়ে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে।’

ডব্লিউএইচও যে এলাকাকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া হিসেবে চিহ্নিত করে, তার ১১টি দেশের প্রায় সবগুলোতেই নভেল করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে।এর মধ্যে থাইল্যান্ডে ১৭৭ জন, ইন্দোনেশিয়ায় ১৩৪ জন, ভারতে ১২৫ জন, শ্রীলঙ্কায় ১৯ জন, মালদ্বীপে ১৩ জন, বাংলাদেশে ১৪ জন, নেপালে একজন এবং ভুটানে একজনের আক্রান্ত হওয়ার তথ্য এসেছে বুধবার পর্যন্ত। এসব দেশের অনেকগুলোতেই ভাইরাসের বিস্তার ঠেকানোর জন্য যথেষ্ট দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না বলে মনে করছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা। আক্রান্তের সংখ্যা হঠাৎ বাড়তে শুরু করার আগে মালয়েশিয়া সামাজিক জমায়েত বা জনসমাগম এড়াতে তেমন কোনো ব্যবস্থাই নেয়নি। এ অঞ্চলের দেশগুলোর অনেকগুলোতেই সংক্রমণ বাড়ার একটি বড় কারণ ধর্মীয় জমায়েত।

মালয়েশিয়া এখন বিদেশিদের জন্য সীমান্ত বন্ধ করে দেয়ার পাশাপাশি স্কুলও ছুটি দিয়েছে। পাশের দেশ ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো কয়েক দিন আগে নিজেই স্বীকার করেছেন, আতঙ্ক যাতে না ছড়ায়, সেজন্য তার সরকার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে পুরো তথ্য প্রকাশ করেনি। ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট রডরিগো দুতের্তে গত ফেব্রুয়ারিতে রসিকতা করেছিলেন- বলেছিলেন, ওই ভাইরাসকে তিনি চড় কষাবেন। তিনিই এখন রাজধানী ম্যানিলাকে কার্যত অবরুদ্ধ করে ফেলেছেন, চালু করেছেন কোয়ারেন্টিনের কঠোর নিয়ম। পুনম ক্ষেত্রপাল বলেন, ‘এটা স্পষ্ট, আমাদের আরো উদ্যোগী হতে হবে, আর তা এই মুহূর্ত থেকেই।’

বিবিসি লিখেছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে মিয়ানমার ও লাওস এখনো সংক্রমণের কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি, যদিও এ বিষয়ে সন্দেহ রয়েছে বিশেষজ্ঞদের।

যুক্তরাষ্ট্রের সব রাজ্যেই করোনা : ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ায় একজন আক্রান্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের সবগুলোতে ছড়াল প্রাণঘাতী নভেল করোনা ভাইরাস। মঙ্গলবার প্রথম কভিড-১৯ এ আক্রান্ত রোগীর কথা ঘোষণা করে ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার গভর্নর জিম জাস্টিস বলেন, ‘আমরা জানতাম এটি আসছে।’ চীন থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া এ করোনা ভাইরাসটিতে যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ছয় হাজার ৩৬২ জন আক্রান্ত ও ১০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়া তথ্যে দেখা গেছে। দেশটির ওয়াশিংটন অঙ্গরাজ্যে সবচেয়ে বেশি ৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে, এর পাশাপাশি নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে ১৬ জন ও ক্যালিফোর্নিয়ায় ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

সিএনএন জানায়, মঙ্গলবার ইলিনয় অঙ্গরাজ্য করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবে প্রথম মৃত্যুর কথা ঘোষণা করেছে। এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ১৮টি অঙ্গরাজ্য এ ভাইরাসজনিত মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিল। ভাইরাস আতঙ্কে বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় অর্থনীতিকে উজ্জীবিত করতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন এক ট্রিলিয়ন ডলার মঞ্জুর করার জন্য কংগ্রেসের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দেশটির অর্থমন্ত্রী স্টিভেন মনুচিন একান্তে রিপাবলিকান সিনেটরদের এ বিষয়ে সতর্ক করেছেন বলে জানা গেছে। কংগ্রেস পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হলে যুক্তরাষ্ট্রে বেকারত্বের হার ২০ শতাংশে পৌঁছে যেতে পারে, দলীয় সিনেটরদের তিনি এমনটি বলেছেন বলে কোনো কোনো প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জানিয়েছে বিবিসি।

বিশ্বব্যাপী নভেল করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় দুই লাখে দাঁড়িয়েছে এবং মৃতের সংখ্যা আট হাজারের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। পরিস্থিতি নাজুক হতে থাকায় শহরের ৮৫ লাখ বাসিন্দাকে বাড়িতে ‘আশ্রয় নিয়ে থাকার’ নির্দেশ দিবেন কিনা, তা বিবেচনা করে দেখছেন নিউইয়র্ক শহরের মেয়র বিল দ্য বাজিও। আগামী দুদিনের মধ্যে তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন।

বিবিসি বলছে, এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়া হলে শহরটির বাসিন্দারা মূলত তাদের বাড়িতেই আটকা পড়ে থাকবে, তবে নিত্যপ্রয়োজনীয় কেনাকাটা ও ?ওষুধ কেনার মতো জরুরি প্রয়োজনে এবং লোকজনের সংস্পর্শ এড়িয়ে কুকুর নিয়ে হাঁটা ও ব্যায়াম করার জন্য বের হতে পারবেন। বাজিও বলেছেন, ‘এটি অত্যন্ত কঠিন সিদ্ধান্ত। এর আগে আমরা কখনো এমন সিদ্ধান্ত নেইনি। নিউইয়র্ক শহরের ইতিহাসে এরকম কোনো কিছু কখনো হয়েছে বলে শুনিনি আমি।’

ক্যালিফোর্নিয়ার স্যান ফ্রান্সিসকো বে এলাকার কর্মকর্তারা ইতোমধ্যে ওই এলাকার ৬৭ লাখ বাসিন্দাকে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ৭ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িতে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স জানিয়েছেন, অঙ্গরাজ্যের গভর্নররা অনুরোধ করলে ভাইরাসকবলিত এলকাগুলোতে ফিল্ড হাসপাতাল স্থাপনের জন্য মার্কিন সামরিক বাহিনীকে ডাকতে পারে হোয়াইট হাউস।

বন্ধ হচ্ছে ইইউ সীমান্ত : নভেল করোনা ভাইরাস সংকটের কারণে ৩০ দিনের জন্য বহিরাগত ভ্রমণকারীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে সীমান্ত বন্ধ করে দেয়ার নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। ইইউয়ের ২৬টি সদস্য রাষ্ট্রের পাশাপাশি আইসল্যান্ড, লিচেনস্টাইন, নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ডও এই সিদ্ধান্ত অনুসরণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাজ্যের নাগরিকদের ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্ত প্রযোজ্য হবে না। করোনা ভাইরাস সংক্রমণে ইইউভুক্ত ইতালি ও স্পেনে মৃত্যুর সংখ্যা বাড়তে থাকার মুখে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হলো বলে জানিয়েছে বিবিসি। প্রাদুর্ভাব পরিস্থিতি সামাল দেয়ার চেষ্টায় মঙ্গলবার থেকে কঠোর ‘অবরুদ্ধ’ দশা শুরু করেছে ফ্রান্স।

বিশ্বজুড়ে সাত হাজার ৫০০ লোকের জীবন নেয়া ভাইরাসটিতে ইউরোপ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ইউরো ২০২০ ফুটবল প্রতিযোগিতা এক বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার ভাষ্য অনুযায়ী নভেল করোনা ভাইরাসে বিশ্বব্যাপী এক লাখ ৮৫ হাজার জনেরও বেশি আক্রান্ত হয়েছেন।

যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে ইইউ : ইইউ দেশগুলোর অন্তর্ভুক্ত নয় এমন সব দেশের নাগরিকরা এই ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বেন। তারা ওই ৩০ দিন ইইউ ব্লকের দেশগুলোতে প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে ইইউভুক্ত দেশগুলোতে দীর্ঘদিন ধরে বাস করা লোকজন, ইইউয়ের নাগরিকদের পরিবারের সদস্য ও ক‚টনীতিকরা, সীমান্ত ও স্বাস্থ্যসেবা কর্মী এবং পণ্য পরিবহনে নিয়োজিত লোকজন এই নিষেধাজ্ঞার আওতার বাইরে থাকবে। যুক্তরাজ্য ও রিপাবলিক অব আয়ারল্যান্ডকে এই পদক্ষেপের অংশ হওয়ার আমন্ত্রণ জানানো হবে। এর মধ্যে আয়ারল্যান্ড ইইউয়ের অংশ হলেও ইউরোপের মুক্ত-সীমান্তের শেনজেন অঞ্চলভুক্ত নয়।

কেন এই সিদ্ধান্ত : শেনজেন অঞ্চলে অবাধ ভ্রমণের নীতি অনুসরণ করা হলেও সম্প্রতি করোনা ভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে অনেকগুলো দেশই পুরোপুরি অথবা আংশিক সীমান্ত বন্ধের একতরফা সিদ্ধান্ত নেয়। এই পরিস্থিতিতে এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে ইউরোপীয় কমিশন পুরো ব্লকের একযোগে কাজ করার ও পুরো ইউনিয়নে প্রবেশের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব করে। মঙ্গলবার বিকালে এক ভিডিও সম্মেলনে ইইউ নেতারা ওই পদক্ষেপের বিষয়ে সম্মত হন। এখন সদস্য রাষ্ট্রগুলো এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করবে। এক সংবাদ সম্মেলনে ইইউ কমিশনের প্রধান উরসুলা ফন ডার লাইয়েন বলেছেন, ‘পদক্ষেপগুলো আশু বাস্তবায়ন করা হবে বলে কথা দিয়েছে তারা।’

সৌদিতে বেসরকারি খাতের কাজ স্থগিত : করোনা ভাইরাসে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সৌদি আরবে। এই পরিপ্রেক্ষিতে দেশটির বেসরকারি খাতের কাজ স্থগিত করেছে কতৃর্পক্ষ। ১৫ দিনের জন্য এ স্থগিতাদেশ থাকবে। তবে স্বাস্থ্য ও খাদ্য বিভাগসহ অন্য গুরুত্বপূর্ণ বিভাগগুলো এই আদেশের বাইরে থাকবে। সৌদির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা এসপিএ-এ তথ্য জানিয়েছে। এসপিএ- বুধবার ভোরে জানিয়েছে, স্বাস্থ্য, খাদ্য ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা ব্যতীত বেসরকারি খাতে কাজ স্থগিত করেছে সৌদি আরব। বিদ্যুৎ, পানি এবং যোগাযোগের মতো প্রয়োজনীয় অবকাঠামোগত ক্ষেত্রগুলো উন্মুক্ত থাকবে। সৌদি আরবে স্বাস্থ্য, সুরক্ষা এবং সামরিক খাত বাদে সরকারি সেক্টরের কাজ ইতোমধ্যে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

করোনার থাবা ভারতীয় সেনাবাহিনীতে : এই প্রথম ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক সদস্য করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জানা গেছে, ওই জওয়ান লাদাখের বাসিন্দা। তার নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। ইতোমধ্যেই ওই জওয়ানকে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে। ওই সেনা ল্যান্স নায়েক পদে রয়েছেন। গত সোমবার নমুনা পরীক্ষার তার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। ওই সেনা জওয়ানের বাবা সম্প্রতি ইরান থেকে ফিরেছিলেন। তিনিও এর আগে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তার চিকিৎসা শুরু হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে স্ত্রী ও বোনকে লাদাখে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। সব মিলিয়ে এখন লাদাখে আক্রান্তের সংখ্যা আটজন। সারা ভারতে এই সংখ্যা ১৪৮। কলকাতায় একজন আক্রান্ত।

প্রেসিডেন্ট-মন্ত্রীদের করোনা টেস্টের ফল প্রকাশ করবে না ইন্দোনেশিয়া : ইন্দোনেশিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো এবং তার মন্ত্রিসভার সদস্যদের করোনার পরীক্ষা করা হয়েছে। মঙ্গলবারই তাদের করোনার পরীক্ষা-নিরীক্ষ করা হয়েছে। কিন্তু তাদের পরীক্ষার ফলাফল জনসাধারণের কাছে প্রকাশ করা হবে না বলে জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী। ইন্দোনেশিয়ার পরিবহনমন্ত্রী বুডি করিয়া সুমাদির করোনা ধরা পড়ার পরই প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো এবং তার মন্ত্রিসভা সদস্যদের করোনার পরীক্ষা করানো হয়। রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধবিষয়ক প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক আচমাদ ইউরিয়ান্টো বলেন, আমরা তাদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করব না। কারণ এটি এক ধরনের সাধারণ মেডিকেল চেকআপ। তিনি জানিয়েছেন, যাদের পরীক্ষা করা হয়েছে তাদের সবারই অবস্থা ভালো।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App