×

অর্থনীতি

স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে বিনিয়োগকারীদের অনেক প্রত্যাশা

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০২ মার্চ ২০২০, ০৮:৫৫ পিএম

স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে বিনিয়োগকারীদের অনেক প্রত্যাশা

স্টক এক্সচেঞ্জকে কেন্দ্র করেই পুঁজিবাজারের সমস্থ কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালনা পর্ষদের কাছে বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা অনেক বেশী। স্বতন্ত্র পরিচালকদের কর্মকাণ্ডের উপরই বিনিয়োগকারীদের আস্থা নির্ভর করে বলে জানিয়েছেন বিএসইসি’র চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন।

তিনি বলেন, আমাদের সবারই উদ্দেশ্য পুঁজিবাজারকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়া। এর জন্য বিএসইসি’র পক্ষে যে সহযোগীতা করার দরকার তা করা হবে। তিনি আরো বলেন, বিএসইসি বিগত কয়েক বছরে পুঁজিবাজার উন্নয়নে আইনগত ও অবকাঠামোগত বহুবিদ সংস্কার করেছে। এতে পুঁজিবাজারের ভিত অনেক মজবুত হয়েছে। যা ভবিষ্যতে পুঁজিবাজারকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিঃ এর (ডিএসই) নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব নেয়ার পর গতকাল সোমবার ডিএসইর চেয়ারমান মো. ইউনুসু রহমানের নেতৃত্বে পরিচালনা পর্ষদ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারমান ড. এম. খায়রুল হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত করেন।

বিএসইসি’র চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেন ডিএসই’র নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদকে স্বাগত জানিয়ে এ সব কথা বলেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএসইসি’র কমিশনার অধ্যাপক মো. হেলাল উদ্দিন নিজামী, ড. স্বপন কুমার বালা, এফসিএমএ, খোন্দকার কামালুজ্জামানসহ নির্বাহী পরিচালকরা।

ডিএসই’র প্রতিনিধিদলে ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান, সালমা নাসরিন, এনডিসি, মো. মুনতাকিম আশরাফ, অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. মাসুদ, মোহাম্মদ শাহজাহান, মোঃ শাকিল রিজভী, মিনহাজ মান্নান ইমন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী সানাউল হক এবং মহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আসাদুর রহমান, এফসিএস।

ডিএসই’র চেয়ারম্যান মো. ইউনুসুর রহমান বলেন, পুঁজিবাজারে যে উদ্দেশ্য নিয়ে ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে সেই উদ্দেশ্যকে বাস্তবায়নের জন্য পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সবার সাথে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে এগিয়ে নিয়ে যাবো। এ বিষয়ে সবার সহযোগীতা কামনা করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বর্ষ পূর্ণ হবে। এই ৫০ বছরের মধ্যে গত ১৫ বছরে অর্থনৈতিক অগ্রগতি দৃশ্যমান।

বাংলাদেশের ১৫ বছরের উন্নয়নকে খাত অনুযায়ী বিশ্লেষন করলে দুটি খাত, একটা সামাজিক খাত আর একটা অর্থনৈতিক খাত। সামাজিক খাতে স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন, মা ও শিশুর যত্ন প্রভৃতি। আর অর্থনৈতিক খাতে চারটি ক্ষেত্র ব্যাংক, পুঁজিবাজার, ইন্সুরেন্স এবং মাইক্রো ক্রেডিট। সামাজিক ও আর্থিক খাতের সুচকে বাংলাদেশ অনেকাংশে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় এগিয়ে আছে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App