নবাব আর কর্পোরেট
কাগজ প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০৯:১১ পিএম
কাজ, কাগজ, মুঠোফোন, অন্তর্জালের অন্তর্দ্বন্দ্ব ভেদ করে যখন তোমায় সবেমাত্র একটু আলগোছে চুমু খেলাম,
তখনই ছবি হলো রংমশাল, রংমশাল হলো আকাশ, আকাশে রামধনু ছুঁয়ে দিলো কলমকারী শাড়ির আঁচল, রূপোর নূপুর আর চিকন দুপুরের নিক্কণে,
তোমার আর্দ্রতা বাড়ানোর আশায়।
তারপর যখন এক সুতীব্র অনুভূতির মধ্যে দিয়ে আমি রাজি- বলতে উদ্যত হলাম, তোমার খয়েরি চোখের তারায়, তুমি সানন্দে রাজি হয়ে গেলে কানের পাশের চুলটা দুই আঙুলে সরিয়ে নিবিষ্টমনে আমিও রাজি- বলার অভিপ্রায়ে।
ধরো তোমার বুকের ভেতর আমি,
বাজনা বেহাগ, ক্ষুব্ধ সালতামামি
ধরো তোমার চোখের তারায় আমার চোখ
নবাবের চোখ পদ্মপাতা
উল্কাপাতেই রাত্রি হোক
আবার তখনই রংমশাল হলো হলুদ বনসাই, বনসাই হলো কাঠের আসবাব, কাঠের আসবাব হলো কর্পোরেটের মেরুদÐ,
লজ্জাবিহীন, নবাব, কর্পোরেট আর ধুলোমাখা শব্দের অনুরণন।