×

জাতীয়

ডিজিটাল ঢাকার প্রতিশ্রুতি

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ৩০ জানুয়ারি ২০২০, ১০:২৫ এএম

ডিজিটাল ঢাকার প্রতিশ্রুতি
ডিজিটাল ঢাকার প্রতিশ্রুতি
আধুনিক ও উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নাগরিকসেবা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সবার বাসযোগ্য রাজধানী গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ঢাকার ২ সিটি করপোরেশনের আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মেয়র প্রার্থীরা। নির্বাচনী ইশতেহারে যানজট নিরসন, নারীবান্ধব নগরী, দূষণমুক্ত পরিবেশ, জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেয়া, ২৪ ঘণ্টা হেল্পলাইন চালুসহ ডিজিটাল ঢাকা গড়ে তোলার অঙ্গীকার করেছেন তারা। মেয়র প্রার্থীদের এসব অঙ্গীকারকে নিছক কথার ফুলঝুরি হিসেবে দেখছেন না নগর পরিকল্পনাবিদরা। তাদের মতে, পার্লামেন্ট সিস্টেমে নগর সরকার গঠিত হলে মেয়র প্রার্থীদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করা সম্ভব। দেশের শাসনতন্ত্রে নগর উন্নয়নের জন্য নগর সরকারের বিষয়টি স্পষ্ট রয়েছে। প্রসঙ্গত, আগামী ১ ফেব্রুয়ারি নগরীতে ভোট উৎসব। ইতোমধ্যেই নগরবাসীকে তিলোত্তমা ঢাকার স্বপ্ন দেখিয়ে নিজ নিজ ইশতেহার ঘোষণা করেছেন মেয়র প্রার্থীরা। ইশতেহারে সব নাগরিকের মৌলিক সেবা নিশ্চিতসহ সবুজ ঢাকা গড়ার অঙ্গীকার করেছেন তারা। সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা গড়ার প্রত্যয় আতিকের : সুস্থ, সচল ও আধুনিক ঢাকা গড়ার প্রত্যয়ে ৩৮ প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। বায়ুদূষণ কমানো, গণপরিবহনে ই-টিকেটিং ব্যবস্থা প্রবর্তন, ইলেকট্র্রিক বাস নামানো এবং সিটি করপোরেশনের সব সেবা কেন্দ্রীয় কমান্ড সিস্টেমে নিয়ন্ত্রণের প্রতিশ্রুতি তার। সমন্বিত মশক ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম বছরব্যাপী চালু করা, বর্জ্য থেকে শক্তি উৎপাদন, পাড়া উৎসব, বস্তিবাসীদের জন্য নাগারিক সুবিধা, জলাশয় দখলমুক্ত করা এবং নতুন ওয়ার্ডগুলোতে প্রাথমিক ও রিপ্রোডাকটিভ হেল্থ কেয়ার সেন্টার নির্মাণের কথাও বলেছেন। একইভাবে পার্ক ও খেলার মাঠ নির্মাণ, গণশৌচাগার, পথচারীবান্ধব ফুটপাত তৈরি ও দখলমুক্ত করা, যানজট নিরসনে সংশ্লিষ্ট সংস্থার সঙ্গে সমন্বয়, জেব্রা ক্রসিং এবং ডিজিটাল পুশ বাটন ব্যবস্থা প্রবর্তন, শিক্ষার্থীদের জন্য গণপরিবহন নিশ্চিত করা, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন নাগরিকদের জন্য গণপরিবহন ও গণস্থাপনা এবং বহুতল পার্কিং কমপ্লেক্স নির্মাণ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। আধুনিক ঢাকা গড়তে ‘সবার ঢাকা’ নামে একটি অ্যাপ তৈরি করে নাগরিকদের অভিযোগ জানা, হোল্ডিং ট্যাক্স, জন্ম নিবন্ধন ও ট্রেড লাইসেন্স সেবা প্রদানে অটোমেশন প্রবর্তন, কাঁচাবাজারগুলোর কাঠামো শক্ত করা, বিশেষজ্ঞদের নিয়ে নগর পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন তিনি। একইভাবে খাল ও লেক সংস্কার, আঞ্চলিক অফিসগুলোতে হেল্প ডেস্ক স্থাপন, স্মার্ট নেইবারহুড হিসেবে কয়েকটি এলাকা গড়ে তোলা, প্রতিটি এলাকায় সাংস্কৃতিক ও সেবা সংগঠন তৈরি, কমিউনিটি সেন্টারের আধুনিকায়ন এবং জনতার মুখোমুখি অনুষ্ঠান আয়োজন করার প্রতিশ্রুতিও আছে তার ইশতেহারে। বিশ্বমানের আধুনিক নগর গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি তাবিথের : জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য-২০৩০ এর আলোকে টেকসই ও বিশ্বমানের আধুনিক নগর গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করেছেন তার প্রতিপক্ষ বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল। ঢাকা সিটিকে ‘ইন্টেলিজেন্ট সিটি’ হিসেবে গড়ে তুলতে ডেটা অ্যানালাইসিস ও ফেইস রিকগনিশন চালু করে অ্যাপের মাধ্যমে নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে চান তাবিথ। ৯ দফা নির্বাচনী ইশতেহারে দূষণমুক্ত ঢাকা, ‘ভার্টিকেল গার্ডেন’ প্রকল্প চালুর পাশাপাশি নগরবান্ধব কৃষি ব্যবস্থা চালু, রিসাইক্লিং সেন্টার স্থাপন ও পশু জবাইয়ের জন্য ‘আধুনিক ¯øটার হাউস’ নির্মাণ, যানজট নিরসনে গণপরিবহনমুখী যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নয়ন, ঢাকার রুটগুলোকে ঢেলে সাজানোর পাশাপাশি ইলেকট্রিক ও হাইড্রোজেন চালিত বাস, রাত্রীকালীন নিরাপদ বাস সার্ভিস চালুর উদ্যোগ এবং নগর ঘিরে রাজউকের রিংরোড তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। ডেঙ্গুজ্বর প্রতিরোধে বছরব্যাপী কার্যক্রম গ্রহণ, এডিস মশা ও লার্ভা নিধনে কার্যকর কীটনাশক প্রয়োগ, মশা প্রতিরোধী বৃক্ষরোপণ, রাসায়নিক কারখানাগুলো ঢাকার বাইরে স্থানান্তর, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে ‘রিমোট ও ভার্চুয়াল’ চিকিৎসাসেবা, ‘মোবাইল মেডিকেল ইউনিট’ স্থাপন, নারী-শিশু ও প্রতিবন্ধীবান্ধব ‘বিশেষ নারী সেল’ গঠন এবং নারীদের মাতৃত্বকালীন ও ৫ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের বিনা খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করার অঙ্গীকার করেছেন তাবিথ। নিরাপদ সড়কের জন্য ‘কমন ইউটিলিটি বাইপাস ও টানেল’ নির্মাণ, ‘স্কাইওয়ার্ক’ প্রবর্তন, ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ ও পার্কিং ব্যবস্থার উন্নয়ন, নিরাপদ ও সুপেয় পানির বন্দোবস্ত, প্রতিটি বাজারে ভেজাল খাবার পরীক্ষাকেন্দ্র স্থাপন, পাবলিক টয়লেট নির্মাণ, ব্যবসায়ীদের দ্রুত ট্রেড লাইসেন্স প্রদান, অপরাধ দমনে ইমারজেন্সি পোর্টাল স্থাপন ও ক্রাইম ম্যাপিং চালুর কথাও বলেছেন তিনি। ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিকতার সমন্বয়ে উন্নত ঢাকার প্রতিশ্রুতি তাপসের : ঐতিহ্যের ঢাকা, সুন্দর ঢাকা, সচল ঢাকা, সুশাসিত ঢাকা ও উন্নত ঢাকা গড়ার প্রত্যয়ে ৫টি নির্বাচনী রূপরেখা দিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নৌকার মেয়র প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস। আধুনিক ও উন্নত ঢাকা গড়তে আওয়ামী লীগ সরকারের ‘রূপকল্প ২০৪১’-এর আলোকে নেয়া পরিকল্পনাই তুলে ধরেন তাপস। মেয়র নির্বাচিত হলে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে ৩০ বছর মেয়াদি মহাপরিকল্পনা, চারশ বছরের পুরনো ঢাকার ইতিহাস-ঐতিহ্য, প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য রক্ষা-পুনরুদ্ধার ও সংরক্ষণের জন্য সমন্বিত উদ্যোগে জাদুঘর ও আর্ট গ্যালারি নির্মাণ, পরিত্যক্ত কেন্দ্রীয় কারাগারকে ঐতিহ্য প্রাঙ্গণ হিসেবে গড়ে তোলা, বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষ্যার পাড়ে বনায়ন ও বিনোদন কেন্দ্র স্থাপন, নারী-শিশু-প্রবীণদের হাঁটার স্থান উন্মুক্ত রাখা, গণপরিবহনের চলাচল নিয়ন্ত্রণে কিছু রাস্তায় দ্রুতগতির যানবাহন, কিছু রাস্তায় ধীরগতির যানবাহন, আবার কিছু রাস্তায় শুধু মানুষের হাঁটার ব্যবস্থা করা, রাস্তা পারাপারের সুব্যবস্থাসহ নগর ঘুরে দেখার জন্য ‘হপ অন হপ অফ’ বাস সেবা চালু করবেন তিনি। এলাকাভিত্তিক সুশাসন প্রতিষ্ঠায় পঞ্চায়েত ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার পাশাপাশি মাদক নির্মূল, জুয়া, কিশোর অপরাধসহ বিভিন্ন অপরাধ রোধে সংশোধন কেন্দ্র নির্মাণ, সিটি করপোরেশনকে দুর্নীতি মুক্ত করা, ২৪ ঘণ্টা নাগরিক সেবা নিশ্চিত, সপ্তাহে একদিন মেয়রের সঙ্গে নগরবাসীর আলোচনার সুযোগ, গৃহ কর না বাড়ানো, হতদরিদ্রদের শিক্ষার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা; অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী শিশু-কিশোরদের শিক্ষা, বিনোদন ও চিকিৎসাসেবা, অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থাকে কার্যকর করতে প্রয়োজনে নিজস্ব দমকল বাহিনী গঠন ও ফায়ার হাইড্র্যান্ট নির্মাণের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও পাড়া-মহল্লায় অগ্নি নির্বাপন গাড়ি প্রবেশের কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া, ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস ডেস্ক’ স্থাপন, করপোরেশন কোনো রাস্তা নির্মাণের পরে অন্তত ৩ বছরের মধ্যে অন্যকোনো সংস্থা ওই রাস্তা খনন করতে না পারার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। বাণিজ্য লাইসেন্স, জন্ম নিবন্ধনপত্র, প্রত্যয়নপত্র, গৃহকর, পৌরকরকে প্রযুক্তি সেবার আওতায় আনা, নাগরিক সেবায় ২৪ ঘণ্টা হেল্পলাইন, তথ্যসমৃদ্ধ নগর অ্যাপ, ই-লাইব্রেরি, নগর ভবনে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ রেখে বিভিন্ন স্থানে সিসি ক্যামেরা স্থাপন ও ফ্রি ওয়াইফাই সেবার অঙ্গীকার করেন তাপস। ‘বিশ্বমানের অত্যাধুনিক মহানগরী’ গড়ার অঙ্গীকার ইশরাকের : ঢাকাকে সবার বাসযোগ্য একটি ‘বিশ্বমানের অত্যাধুনিক মহানগরী’ হিসেবে গড়ে তোলাসহ ইশতেহারে ১৬ দফা প্রতিশ্রুতি করেছেন বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেন। মেয়র নির্বাচিত হলে পুরান ঢাকার ঐতিহ্য সমুন্নত রেখে ‘উত্তম নাগরিক সেবা’ নিয়ে নাগরিকদের দুয়ারে হাজির হবেন তিনি। উদ্যোগ নেবেন সমন্বিত ও কার্যকর নগর সরকার ধারণা বাস্তবায়নে। নাগরিক সুবিধা বাড়ানোর জন্য রাজউকের মাস্টার প্ল্যানের সঙ্গে সমন্বয় করে অঞ্চলভিত্তিক ‘অ্যাকশন এরিয়া প্ল্যান’ গ্রহণ এবং নাগরিকসেবা ওয়ার্ড পর্যায়ে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে। মশক নিধনে ‘আধুনিক প্রযুক্তি’ ব্যবহার, সুপেয় পানীয় জলের সরবরাহ নিশ্চিত করা, জলাবদ্ধতা দূর, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার আধুনিকায়ন, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়নের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন তিনি। যানজট নিরসন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, ফুটব্রিজ, চলন্ত সিঁড়ি স্থাপন, ওয়ান স্টপ বাস সার্ভিস চালু, আন্ডারগ্রাউন্ড টানেল নির্মাণ, বৈদ্যুতিক বাস ও স্কাইওয়ে নির্মাণ, জেব্রাক্রসিংয়ে ডিজিটাল পুশ বাটন চালু, সাইকেল ও মোটরসাইকেলের জন্য পৃথক লেইন, জনসংখ্যা প্রবৃদ্ধি বিবেচনায় নিয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নে ৫০ বছর মেয়াদি সমন্বিত পরিকল্পনার কথা রয়েছে ইশরাকের ইশতেহারে। পাতাল রেল নির্মাণ, সস্তায় বিষমুক্ত ও ভেজালমুক্ত তাজা খাবারের জন্য নগরীর বিশেষ বিশেষ স্থানে ‘কৃষক মার্কেট’ ও ‘নাইট মার্কেট’ এবং প্রতিটি বাজারে ভেজাল পরীক্ষা কেন্দ্র স্থাপন, অঞ্চলভিত্তিক কমিউনিটি সেন্টার প্রতিষ্ঠা, প্রত্যেক ওয়ার্ডে আধুনিক শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র স্থাপন, নারীবান্ধব কম্প্রেহেনসিভ রিপ্রোডাক্টিভ হেলথ কেয়ার এবং প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টার করার পাশাপাশি কর্মজীবী নারী ও কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের জন্য হোস্টেল নির্মাণ, নাগরিক স্বাস্থ্যসেবার জন্য প্রাইমারি হেলফ চেকআপ সেন্টার, প্রান্তিক ও সান্ধ্যকালীন কর্মীদের জন্য আধুনিক ওয়াকওয়ে নির্মাণ, জনসমাগম স্থলে ‘ফুড কোর্ট’ ও নগর স্বাস্থ্য কেন্দ্রগুলোর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। মেয়রপ্রার্থীদের এসব প্রতিশ্রুতি অবাস্তব নয় মন্তব্য করে নগরবিদ মোবাশ্বের হোসেন ভোরের কাগজকে বলেন, ৪ জনই উচ্চশিক্ষিত এবং স্মার্ট। নগর উন্নয়নে তাদের প্রতিশ্রুতি ঠিক আছে। তবে পার্লামেন্ট সিস্টেমে নগর সরকার প্রয়োজন। দেশের শাসনতন্ত্রেও নগর সরকারের কথা উল্লেখ আছে। বিশ্বে প্রতিটি দেশেই নগর সরকারের প্রধানরা মিনিস্টার হন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুসলেহউদ্দীন আহমেদ বলেন, অনেক প্রতিশ্রুতিই কথার ফুলঝুরি। বর্তমান প্রার্থীরা রাজধানীর সমস্যার গভীরতা বুঝতে পারছেন কিনা সন্দেহ। নগরের উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন নগর সরকার। তারা নগর সরকারের কথা বলছেন, কিন্তু কীভাবে সেটি সম্ভব এটি বলেননি। সিটি করপোরেশনের সমন্বিত কাজের কথা বলেছেন শেখ ফজলে নূর তাপস। এটিই হওয়া উচিত। তিনি বলেন, কাজের সুবিধার জন্য সিটি করপোরেশনকে খোলনলচে পাল্টে ফেলতে হবে। নতুবা মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর কাজ না করতে পেরে নিজেরাই হতাশ হবেন আর জনগণকে শুধু স্বপ্ন দেখানোই সার হবে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App