সাবেক সাংসদ আমানুর রহমান খান রানার ছোয়ায় উজ্জীবিত টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলা। আর তাকে রাজনৈতিক ভাবে প্রতিষ্ঠা পেতে সহায়তা করেছেন স্বয়ং তৃণমুলের নেতাকর্মী থেকে শুরু করে আপামর জনগন। অর্থনৈতিক ভাবে সুবিধা না নিয়ে তিনি টাঙ্গাইল জেলার ঘাটাইল উপজেলায় রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক ভিত গড়েছেন আমানুর রহমান খান রানা। তার দীর্ঘদিনের মেধাকে কাজে লাগিয়ে দলের প্রতি তার পরিশ্রম আত্মত্যাগ মেধা দক্ষতা ব্যয় করে তিনি টাঙ্গাইল জেলা ঘাটাইল উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নের এবং ওয়ার্ডে তার আ'লীগের তৃনমুলের ত্যাগী বঞ্চিত নেতাকর্মীদের দিয়েই তিনি দলের সিনিয়র নেতাদের মতামত নিয়ে কাজ করে যচ্ছেন। এছাড়া ঘাটাইল বাসীর প্রতি তার প্রতিজ্ঞা, ভালোবাসা ও তাদের জন্য কাজ করার প্রবল আগ্রহের কারণেই মনে জায়গা করে নিয়েছে ঘাটাইল উপজেলার সর্বস্তরের জনগনের। ঘাটাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের তৃণমূলের কর্মীদের মাঝেও রয়েছে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা। ঘাটাইল উপজেলার সকলের কাছে কর্মীবন্ধু হিসেবে পরিচিতি একজন নেতা এই রানা। উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জানান ক্ষমতার গত ১১ বছরে ঘাটাইল উপজেলায় অবস্থান তৈরি করতে অনেক হেভিওয়েট নেতাকর্মী পরীক্ষা নিরিক্ষা চালিয়েছেন। কিন্তু কার্যত সফল হয়নি কেউ। একটি হত্যা মামলায় ৪বছর কারাগারে আটক থাকার পরও তার জনপ্রিয়তা একটুও কমেনি। তাই কারাগার থেকে মুক্ত হওয়ার পর রাজনীতির মাঠে আমানুরের অবস্থান ছিল ঠিক আগের অবস্তানেই। রানা সাবেক সাংসদ হিসেবে নয় তার ব্যাবহার, প্রতিজ্ঞা এবং সাংগঠনিক কার্যক্রমের সফলতা অর্জণের মাধ্যমেই অল্পদিনেই জয় করতে পেরেছে ঘাটাইল উপজেলার সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের আস্থা। কারাগার থেকে মুক্ত রানার প্রতিনিয়ত ছুটে চলেছেন উপজেলার প্রতিটি প্রান্তে। অংশ নিচ্ছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে। আর রানাকে কাছে পেয়ে খুশি নেতাকর্মী ও সর্বস্তরের জনগন। এ বিষয়ে ঘাটাইল উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যানও আওয়ামীলীগের বর্ষীয়ান রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব নজরুল ইসলাম খান সামু বলেন আমানুর রহমান খান এখনও আমাদের ঘাটাইল জন্য জনপ্রিয় ব্যাক্তিত্ব, তার পিছনে অনেক নেতা কর্মী আছে তার নেতৃত্বে ঘাটাইল আওয়ামী লীগের নেতার্মীরা নিরাপদে থাকবে । উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আরিফ হোসেন জানান,সাবেক সাংসদ আমানুর রহমান খান আমাদের জন্যে আশির্বাদ। তাছাড়া আমাদের তরুণ প্রজন্মের কাছে আমানুর রহমান খান বেশ জনপ্রিয় এবং তাদের পছন্দের একজন মানুষ। তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে তাদের যা করনীয় সম্পর্কে পরামর্শ দিয়ে এবং বিনোদন ও সামাজিক বিভিন্ন কর্মকণ্ডে তাদের উৎসাহ ও প্রেরনা দিয়ে সবসময় পাশে থেকেছেন বলেই তরুণ প্রজন্মের কাছে প্রিয়মুখ আমানুর রহমান খান রানা। এ'ব্যাপারে উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, সাবেক সাংসদ আমানুর রহমান খান রানা ভাই,দলের পরীক্ষিত নেতা কর্মীদের সম্মান ফিরিয়ে দিয়েছেন। উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কফিলুর রহমান ভুটান বলেন রানা ভাই সংগঠনের প্রতি সবাইকে ফের মনোযোগী করে দলে নেতাকর্মীদের সক্রিয় করেছেন। তিনি আমাদের ঘাটাইল উপজেলায় তৃনমূলের নেতা কর্মীদের জন্য আশির্বাদ স্বরূপ। আমানুর রহমান খান এর গ্রহনযোগ্যতার ব্যাপারে উপজেলা তাতী লীগের আহবায়ক মোঃ খোরশেদ আলম বলেন,তিনি সামর্থ্যরে প্রমান দিয়েই ঘাটাইল উপজেলা আ'লীগের কর্মী সমর্থকদের ভালোবাসার মানুষে পরিনত হয়েছেন। তাই ঘাটাইলের রাজনীতিতে তিনি এখনও অপ্রতিদ্বন্দ্বী। উপজেলা যুবলীগের সদস্য এস এম বাবলু বলেন নেতৃত্বগুণের সুফল এবারের নির্বাচনে তার পিতা আতাউর রহমান খান পেলেও তা আগামি পাঁচ বছর পরেও তার ফল একক ভাবে পাবেন সাবেক সাংসদ আমানুর রহমান খান রানা। আর তার ছোঁয়াতেই প্রাণ সঞ্চার অব্যাহত থাকবে স্থানীয় রাজনীতিসহ নানা সামাজিক ও উন্নয়ন মুলক কর্ম কাণ্ডের।