×

জাতীয়

উন্নয়ন ও মুক্তির লড়াই

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০২ জানুয়ারি ২০২০, ০৯:৪৫ এএম

উন্নয়ন ও মুক্তির লড়াই

তাবিথ-ইশরাক।

আতিক-তাপসের প্রচারে প্রাধান্য পাবে উন্নয়ন

মুহাম্মদ রুহুল আমিন : উন্নত রাজধানী গড়ার লক্ষ্যে কাজ করতে চান ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত মেয়র প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস ও আতিকুল ইসলাম। দক্ষিণের প্রার্থী ব্যারিস্টার তাপসের টার্গেট জনগণের দোরগোড়ায় নাগরিক সেবা পৌঁছে দেয়া। তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে থাকছে বৃহত্তর পরিসরে পুরান ঢাকার ঐতিহ্য সংরক্ষণ করে স্বমহিমায় প্রস্ফুটিত করা। সেই সঙ্গে থাকছে দক্ষিণ সিটিকে সম্পূর্ণভাবে দুর্নীতিমুক্ত একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা। এ জন্য ৩০ বছরের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগোবেন তিনি।

অন্যদিকে নাগরিকদের মৌলিক চাহিদা পূরণে পূর্বের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি নিয়েই কাজ করতে চান উত্তরের প্রার্থী আতিক। সবাই মিলে সবার ঢাকা অর্থাৎ সবাই মিলে কাজ করে সুন্দর ঢাকা উপহার দিতে চান তিনি।

আওয়ামী লীগের দুই মেয়র প্রার্থীই ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন তুলে ধরে ভোট চাইবেন। তাদের বিশ্বাস, চলমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষায় জনগণ নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে তাদের মেয়র নির্বাচিত করবেন। ক্ষমতাসীন দলটির এই দুই প্রার্থী এই বিষয়গুলোকে বিবেচনায় রেখেই তাদের নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়নে কাজ করছেন। ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩০ জানুয়ারি। ৯ জানুয়ারি প্রতীক বরাদ্দ শেষে পুরোদমে প্রচার-প্রচারণায় নামবেন তারা। ওই সময়ই নির্বাচনী ইশতেহার তুলে ধরবেন ভোটারদের কাছে। যাবেন ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে। চাইবেন নৌকা প্রতীকে ভোট।

এদিকে নির্বাচন নিয়ে এরই মধ্যে নিজ নিজ ভাবনার কথা গণমাধ্যমে তুলে ধরেছেন প্রার্থীরা। দক্ষিণ সিটি নিয়ে ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস তার ভাবনায় জানিয়েছেন ৩০ বছর মেয়াদি মহাপরিকল্পনার কথা। গত রবিবার দলীয় মনোনয়ন চ‚ড়ান্ত হওয়ার পর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে তাৎক্ষণিক এক প্রতিক্রিয়ায় তাপস বলেন, জনগণ যদি আমাকে নির্বাচিত করে, তাহলে বৃহত্তর পরিসরে পুরান ঢাকার ঐতিহ্য সংরক্ষণ করে স্বমহিমায় প্রস্ফুটিত করব। রাজধানীতে যারা অবহেলিত, তাদের সব ধরনের নাগরিক সুবিধা দেয়া হবে। ইনশাল্লাহ নির্বাচিত হতে পারলে ৩০ বছর মেয়াদি মহাপরিকল্পনার মাধ্যমে ২০৪১-এর স্বপ্ন সফল করব।

তাপস আরো বলেন, আমি উপলব্ধি করেছি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে উন্নত বাংলাদেশের জন্য নিরলস কাজ করে চলেছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য দিয়েছেন, এর জন্য উন্নত রাজধানী প্রয়োজন। আমি এই সুযোগটা গ্রহণ করতে চেয়েছি। আমার মূল টার্গেট হচ্ছে নাগরিকসেবা জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়া। এ সময় ঢাকা উত্তরের প্রয়াত মেয়র আনিসুল হককে স্মরণ করে ফজলে নূর তাপস বলেন, তার কাজ দেখে আমি অনুপ্রাণিত হয়েছি। আমি পূর্ণ সময় দক্ষিণের জনগণের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ করে যাব।

এ ছাড়া বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও টেলিভিশনের টকশোতে অংশ নিয়ে নিজের পরিকল্পনার কথা বলছেন তাপস। দুর্নীতির আখড়া হিসেবে পরিচিত ঢাকা দক্ষিণ সিটির বদনাম ঘুচাতে কাজ করার কথা জানিয়ে তিনি বলেছেন, মূলত ঢাকা দক্ষিণে কোনো কাজ করতে গেলে প্রতি টেবিলে টেবিলে ঘুষ দেয়ার একটা প্রবণতার কথা প্রচলিত আছে। আমি এই দুর্নীতিকে নির্মূল করতে চাই। দুর্নীতি ও ঘুষমুক্ত দক্ষিণ সিটি উপহার দিতে আমি কাজ করব। যেভাবেই হোক, সবার সহযোগিতায় আমি দুর্নীতি নির্মূল করবই।

নগরীর যানজট নিরসনে প্রয়াত মেয়র আনিসুল হককে অনুসরণ করার কথা জানিয়ে তাপস বলছেন, আমাদের বড় সমস্যা যানজট। যানজট নিরসনে আনিসুল হক যে পরিকল্পনা নিয়েছেন, আমি চেষ্টা করব তার মডেলগুলো অনুসরণ করার এবং যদি সংস্কারের থাকে সেগুলো সংস্কার করার।

তাপসের নির্বাচনী প্রচার পরিকল্পনায় যুক্ত একটি সূত্র জানিয়েছে, বুড়িগঙ্গা ও শীতলক্ষা নদী ঘিরে তার মহাপরিকল্পনার কথা থাকবে ইশতেহারে। এর পাশাপাশি ডেঙ্গুর প্রকোপ যেন আর বৃদ্ধি না পায় সে জন্য এডিশ মশার প্রজননস্থল ধ্বংস করার বিষয়টিও বিশেষ গুরুত্ব পাবে।

অন্যদিকে ‘সবাই মিলে সবার ঢাকা’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে নির্বাচনী প্রচারণায় নামছেন উত্তর সিটির মেয়র প্রার্থী আতিকুল ইসলাম। ভোটারদের আকৃষ্ট করতে তাপসের মতো তারও নির্বাচনী কৌশলে মূলত থাকছে কাক্সিক্ষত সেবাগুলো জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেয়ার প্রতিশ্রুতি। ফের নির্বাচিত হলে বিগত ৯ মাসের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে আতিকুল ইসলাম ভোরের কাগজকে বলেন, নতুন করে আমার নির্বাচনী ইশতেহারে তেমন কিছু উল্লেখ করছি না। কারণ ৯ মাস পূর্বে আমি যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে নগরবাসীর কাছে নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছি, সেই প্রতিশ্রুতি পূরণেই কাজ করছি।

আগের প্রতিশ্রুতির ধারাবাহিকতা রক্ষায় আবারো সুন্দর ঢাকা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ৯ মাসে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছি। একদিনও সময় নষ্ট করিনি। সবার ঢাকা গড়ে তুলতে চ্যালেঞ্জগুলো একসঙ্গে মোকাবেলা করতে হবে। আশা করি, সবাই মিলে আমরা সুন্দর ঢাকা উপহার দিতে পারব। যানজট নিরসনসহ নগরীর সমস্যা সমাধানে প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের অসমাপ্ত পরিকল্পনা ও কাজ এগিয়ে নেবেন বলেও ভোরের কাগজকে জানান তিনি।

এ ছাড়া এডিশ মশার প্রজননস্থল ধ্বংস, দুর্নীতি নির্মূল, যানজট নিরসন নিয়ে তার বিশদ পরিকল্পনা নির্বাচনী ইশতেহারে থাকার কথা জানান এই মেয়র প্রার্থী।

তাবিথ-ইশরাকের মূলমন্ত্র খালেদার মুক্তি ও গণতন্ত্র

রুমানা জামান : দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়েই এবার সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণায় মাঠে নামবে বিএনপি। নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু হতে দেড় সপ্তাহ বাকি থাকলেও নতুন সব কৌশল নিয়ে প্রচারণায় নামার পরিকল্পনা করছেন উত্তর সিটির বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ও দক্ষিণের প্রার্থী ইশরাক হোসেন। সুষ্ঠু ভোট নিয়ে শঙ্কা থাকলেও ভোটের লড়াইয়ে শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।

গত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সরকারের ব্যর্থতাগুলো তুলে ধরেই নির্বাচনী মাঠে এগোবেন বিএনপির দুই প্রার্থী। প্রচারে গুরুত্ব পাবে গণতন্ত্রহীনতা, সুশাসনের অভাব। বাসযোগ্য নগরী গড়তে ১০০ বছরের ভিন্ন ভিন্ন মাস্টারপ্ল্যান নিয়ে মাঠে নামবেন তাবিথ ও ইশরাক। তাবিথ আউয়াল ‘নতুন প্রজন্ম-নতুন ঢাকা’ স্লোগান সামনে রেখে প্রচার চালাবেন। অন্যদিকে, ‘বাসযোগ্য ঢাকা-ঐতিহ্যের সঙ্গে আধুনিকীকরণের পথে’ স্লোগান প্রচারণায় নামবেন ইশরাক হোসেন। ইশতেহারেও থাকবে বাড়তি চমক। মেয়র প্রার্থীদের পাশাপাশি নতুন কৌশলে প্রচারণার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিএনপির কাউন্সিলর প্রার্থীরাও।

এ বিষয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে আমরা মনে করি না। তারপরও আন্দোলনের অংশ হিসেবে আমরা দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নিচ্ছি। আমরা মনে করি এই নির্বাচনের মাধ্যমে আমরা জনগণের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হব, জনগণের কাছে যাওয়ার একটি সুযোগ পাবো। প্রচারণায় ভিন্ন প্রস্তুতি নিয়ে প্রার্থীরা খুব শীঘ্রই ভোটারদের কাছে পৌঁছাবেন।

প্রার্থীদের প্রচারণা প্রন্তুতি : সিটি নির্বাচনকে সামনে রেখে ভিন্ন মোড়কের প্রচারণায় ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বিএনপির দুই মেয়র প্রার্থী। এবার প্রথমবারের মতো ভোটের মাঠে লড়বেন অবিভক্ত ঢাকার শেষ মেয়র সাদেক হোসেন খোকার বড় ছেলে ইশরাক হোসেন। এই মুহূর্তে ইশতেহার তৈরি ও প্রচার কৌশলের কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন খোকাপুত্র। প্রচার-প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে ইশরাক হোসেন ভোরের কাগজকে জানান, প্রচারণায় প্রতিশ্রুতিগুলো থাকবে আলাদা ব্যানারে। থাকবে কিছু ডিজিটাল প্ল্যানও। তিনি জানান, ১০০ বছরের মহাপরিকল্পনা (মাস্টারপ্ল্যান) করে তা স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি তিনটি ভাগে ভাগ করে বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করবেন ভোটারদের কাছে। দূষণমুক্ত নগরী গড়তে সব ধরনের প্রচেষ্টা থাকবে তার। প্রতিপক্ষ প্রার্থী নিয়ে উদ্বেগ না থাকলেও নির্বাচন ব্যবস্থা নিয়ে যথেষ্ট উদ্বেগ রয়েছে তার। প্রচারের জন্য একটি ভিডিওর নির্মাণকাজ প্রায় শেষ করে এনেছেন বলেও জানান তিনি।

অন্যদিকে, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল গত জুন থেকেই মাঠ গোছানো শুরু করেছিলেন। দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার পর নির্বাচনের প্রস্তুতিমূলক কাজ শুরু করেছেন তিনিও। কয়েক মাস আগে ডেঙ্গুর প্রকোপ চলাকালে সচেতনতা সৃষ্টিতে দুই সিটিতেই বিভিন্ন বাসাবাড়ি, দোকানপাট ও বিপণিবিতানে দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে লিফলেট বিতরণ করেছেন তাবিথ। এ ছাড়া ডেঙ্গুজ্বরে মৃতদের বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের সান্ত¡নাও দিয়েছেন। পুরান ঢাকা ও মিরপুরের ঝিলপাড় বস্তিতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তাসহ সব ধরনের সহায়তা করেছেন। এবার তার নির্বাচনী কাজের তদারকির দায়িত্বে থাকবে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি। প্রচারকাজে প্রতিদিনই উত্তরের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও থানা পর্যায়ে মিছিল, গণসংযোগ ও সভার কাজ চলবে।

আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরুর আগেই নির্বাচন পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার আশঙ্কার কথা জানিয়ে তাবিথ বলেন, যত যাই হোক, এবার নির্বাচন প্রক্রিয়ার শেষ পর্যন্ত থাকব। প্রচার, ভোটগ্রহণ, ভোট গণনা, গণনার পর অনিয়ম হলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার প্রস্ততি রাখা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমার প্রথম কাজ হবে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি যে অবনতির দিকে চলে যাচ্ছে সেখানে উন্নয়ন আনা। এ ছাড়াও নগরের ১২ মূল সমস্যা চিহ্নিত করেছি যেগুলো ধরে কাজ করব। নবীন-প্রবীণদের সমন্বয়ে ঢাকাকে ন্যূনতম বসবাসযোগ্য নগরী হিসেবে গড়ে তোলাই হবে প্রধান লক্ষ্য। প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে কীভাবে দেশের উন্নয়ন করতে হয়, আমাদের তা জানা আছে।

প্রাধান্য পাবে ডিজিটাল প্রচারণা : ব্যয় সীমার মধ্যে থেকেই এবার ডিজিটাল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জোর প্রচারণা চালাবে বিএনপি। তরুণ ভোটারদের টানতে প্রচলিত ধারার বাইরে গিয়ে ভিন্ন রূপে নিজেদের উপস্থাপন করবেন প্রার্থীরা। নিজস্ব ওয়েবসাইট, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব, মোবাইল ফোনে চালানো হবে ডিজিটাল প্রচারণা। শুধু লেখা বার্তা নয়, ভিডিওচিত্রের মাধ্যমেও ভোট চাওয়া হবে। রাজনৈতিক নেতবৃন্দের বাইরেও সমাজের গ্রহণযোগ্য ও সৃজনশীল মানুষকে পাশে রাখার চেষ্টা করবেন তারা।

এ ছাড়াও কেন্দ্রীয়ভাবে বিলবোর্ড এবং বেসরকারি টেলিভিশনে ধানের শীষে ভোট চেয়ে দুই সিটির জন্য ভিন্ন টিভিসি (বিজ্ঞাপন) প্রচারেরও পরিকল্পনা রয়েছে। দলের ৭টি অফিসিয়াল মিডিয়া আউটলেটের মাধ্যমে নগরের বিভিন্ন সমস্যা এবং গত মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু ভয়াবহতায় সাবেক মেয়রদের ব্যর্থতার চিত্র নিয়ে ডকুমেন্টরি প্রচার করা হবে। প্রচারণায় ভিন্ন মাত্রা আনতে তৈরি করা হয়েছে একটি ‘ক্লিপ সং’। এসব কাজ এগিয়ে নিতে দুই সিটিতে আলাদা টিম গঠন করা হচ্ছে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App