‘কোচিং-ভর্তি বাণিজ্য করে কেউ রক্ষা পাবেনা’
কাগজ প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০১৯, ০৫:৫৭ পিএম
দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেছেন, ‘শিক্ষাখাতে দুর্নীতির বিষয়ে দুদক জিরো টলারেন্স ভূমিকায় রয়েছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন জায়গা থেকে ভর্তি বাণিজ্যের অভিযোগ এসেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তারা কঠোর নজরদারিতে রয়েছেন। কোচিং বাণিজ্য করে যারা অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে শিগগিরই আবার অভিযান শুরু হবে। ভর্তি ও কোচিং বাণিজ্য করে কেউ রক্ষা পাবে না। এ বিষয়ে দুদক কাউকে ছাড় দেবে না।’
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে সংস্থাটির চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে দুর্নীতির কারণে সরকারের ৩১ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে উল্লেখ করে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, প্রাথমিক অনুসন্ধান শেষে তদন্ত কর্মকর্তারা আমাদের কাছে মামলার অনুমতি চেয়েছিলেন। আমরা মামলার অনুমোদন দিয়েছি। মামলাও হয়েছে। এখন তদন্ত চলছে। সেটি শেষ হলে সঠিক টাকার পরিমাণ জানা যাবে।
বালিশকান্ডের ঘটনায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলমসহ ১৩ জনকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে চাইলে ইকবাল মাহমুদ বলেন, গ্রেপ্তার করা না করার বিষয়টি সম্পূর্ণ তদন্ত কর্মকর্তাদের এখতিয়ারভুক্ত। এছাড়া দুদক বড় বড় (মেগা প্রকল্প) প্রকল্পগুলোর দিকে নজর রাখছে।
দুদকের মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন খারিজের বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, এটি আদালতের বিষয়। এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করবো না।