×

জাতীয়

অনুপ্রবেশ তালিকায় কারা

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০২ নভেম্বর ২০১৯, ১০:৫৭ এএম

অনুপ্রবেশ তালিকায় কারা
ঝর্ণা মনি : ছিলেন শিবির ক্যাডার। ১৯৮৭ সালের ৩ আগস্ট রাজধানীর হোটেল শেরাটনে (বর্তমানে ইন্টারকন্টিনেন্টাল) খুনি ফারুক-রশীদের নেতৃত্বে গঠিত ফ্রিডম পার্টিতে যোগ দেন তিনি। সূত্রাপুরের ত্রাস ফ্রিডম লিয়াকতের ডান হাত হিসেবে দাবড়ে বেড়িয়েছেন পুরো ঢাকা। ওই সময়ই নামের শেষাংশে যুক্ত হয় ‘রাজা’ শব্দটি। কথিত আছে, খুনি ফারুকই নাকি ‘রাজা’ নামটি রেখেছিলেন। ১৯৮৯ সালের ১০ আগস্ট ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ফ্রিডম পার্টির সন্ত্রাসী হামলায়ও অংশ নেন তিনি। ১৯৯১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এলে মির্জা আব্বাসের ক্যাডার হিসেবে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ওপর তার নির্যাতন এখনো মনে রেখেছেন স্থানীয়রা। ক্ষমতার পালাবদলে ভোল পাল্টে তিনি এখন আওয়ামী লীগ নেতা! এই তিনি হচ্ছেন মুগদা ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া খান রাজা ওরফে ফ্রিডম রাজা। পল্টিবাজ রাজা বিএনপি-জামায়াত-ফ্রিডম পার্টির নেতাকর্মীদের নিয়ে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখলবাজি, সন্ত্রাসবাদের নিজস্ব বলয় তৈরি করেছেন। শুধু রাজাই নন, আওয়ামী লীগের টানা ১১ বছরের ক্ষমতায় রাজধানীসহ সারাদেশে অনুপ্রবেশকারীদের জয়জয়কার। দীর্ঘদিন ধরেই অনুপ্রবেশকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হলেও সরকারের দুই মেয়াদেও কার্যত কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। ফলে নৌকা বোঝাই হয়েছে ধানের শীষ-দাঁড়িপাল্লায়। তবে এবার দল থেকে আগাছা পরিষ্কারের কঠোর মিশনে সভাপতি শেখ হাসিনা। আগামী কাউন্সিলে দলের কোনো সংগঠনে যেন অনুপ্রবেশকারীরা ঠাঁই না পায়, সে জন্য জেলায় জেলায় তালিকা পাঠানো হয়েছে। যদিও দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, দেড় হাজার অনুপ্রবেশকারী, তবে সূত্রমতে এই সংখ্যা তিন হাজারেরও বেশি। ইতোমধ্যে রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলায় বিএনপি, জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ৩৮৯ জন অনুপ্রবেশকারীর তালিকা পাওয়া গেছে। এর মধ্যে রংপুর জেলায় ২২ জন, দিনাজপুরে ১১৫ জন, ঠাকুরগাঁওয়ে ১৩০ জন, নীলফামারীতে ১৩ জন এবং লালমনিরহাটে ১০৯ জন। তালিকায় অনুপ্রবেশকারীর নাম, ঠিকানা, বর্তমান পদবি ও আওয়ামী লীগে যোগদান করার আগে কোন দল বা কী করতেন সেটা উল্লেখ রয়েছে। পাশাপাশি এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অনুপ্রবেশকারীরা ছাত্রলীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ এবং আওয়ামী লীগের বিভিন্ন শাখা কমিটির মাধ্যমে দলে প্রবেশ করে এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদ বাগিয়ে নেয়। কেউ কেউ নৌকার টিকেটে ইউনিয়ন ও উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র এমনকি সংসদ সদস্য পর্যন্ত হয়েছেন। আবার কেউ রয়েছেন সুবিধাবাদী। যখন যে দল ক্ষমতায়, সেই দলেই ঢুকে সুবিধা ভোগ করে এবং অপকর্ম করে দলের অর্জন ম্লান করেন। সম্প্রতি সরকারের দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান মিজান ওরফে পাগলা মিজান গ্রেপ্তারের পর জানা গেছে এরা দুজনই ফ্রিডম পার্টির সদস্য এবং শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালানোর মামলায় আসামি। টেন্ডার সম্রাট জি কে শামীম একসময় মির্জা আব্বাসের ডান হাত ছিলেন, করতেন যুবদল। বুয়েটে আবরার ফাহাদকে হত্যার ঘটনায় ছাত্রলীগের ১৯ জন আসামির মধ্যে অন্তত ৩ জন বিএনপি-জামায়াত ব্যাকগ্রাউন্ডের। সূত্রমতে, তালিকায় তিন হাজার অনুপ্রবেশকারী ছাড়াও সারাদেশে দুই হাজারের বেশি বিতর্কিত নেতাকর্মীর নাম রয়েছে। যারা দীর্ঘদিন ধরে দলীয় পরিচয়ে চাঁদাবাজি, দখল, টেন্ডারবাজি, মাদক, জুয়ার ব্যবসা চালিয়ে দলের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করছেন, দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গ করছেন, তাদের জন্য সুনামিবার্তা পাঠিয়েছেন দলীয়প্রধান। নিজস্ব ও বিভিন্ন সংস্থাকে দিয়ে এই তালিকা করেছেন শেখ হাসিনা। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক ভোরের কাগজকে বলেন, আওয়ামী লীগ দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় আছে। ফলে অনুপ্রবেশ আশঙ্কাজনক হারে বেড়ে গেছে। অনেকে চেহারাটা পাল্টে নব্য আওয়ামী লীগার হয়ে বিভিন্ন কাজ করে আওয়ামী লীগকে বেকায়দায় ফেলছে। অন্যদিকে যারা দীর্ঘ সময় ধরে রাজনীতি করে যাচ্ছেন, তারা অনেক সময় এদের কারণে অবহেলিত, কোণঠাসা। ওই বিতর্কিত-অনুপ্রবেশকারীরা যেন কোনোভাবেই আগামী কমিটিতে না আসতে পারে এ জন্য তালিকা পাঠানো হয়েছে। তালিকায় দেড় হাজারের মতো অনুপ্রবেশকারীর নাম রয়েছে মন্তব্য করে সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, সাম্প্রদায়িক শক্তি থেকে যারা আসে, চিহ্নিত চাঁদাবাজ, চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী, চিহ্নিত ভ‚মিদস্যু, যাদের ইমেজ খারাপ, যাদের রাজনীতি জনগণের কাছে খারাপ, এই ধরনের অনুপ্রবেশকারীদের তালিকা প্রধানমন্ত্রী নিজের তত্ত্বাবধানে তৈরি করেছেন। তালিকাটি প্রধানমন্ত্রী দলীয় কার্যালয়ে পাঠিয়ে দিয়েছেন। সেই তালিকা বিভিন্ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে, যাতে সারাদেশে যে সম্মেলন হচ্ছে, অনুপ্রবেশকারী বা বিতর্কিতরা যেন কোনো পর্যায়ের নেতৃত্বে আসতে না পারে, সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। সেই তালিকা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

রংপুর বিভাগে ৩৮৮ জন

মুহাম্মদ রুহুল আমিন : রংপুর বিভাগের পাঁচ জেলায় ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগে গত কয়েক বছরে ৩৮৮ জন ব্যক্তি অনুপ্রবেশ করেছে। তাদের মধ্যে বিএনপি-জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী রয়েছে। এর মধ্যে রংপুর জেলায় রয়েছে ২২ জন, দিনাজপুরে ১১৫ জন, ঠাকুরগাঁওয়ে ১৩০ জন, নীলফামারীতে ১২ জন ও লালমনিরহাটে ১০৯ জন। গতকাল শুক্রবার রংপুর বিভাগে অনুপ্রবেশকারীদের একটি তালিকা ভোরের কাগজের হাতে আসে। এতে অনুপ্রবেশকারীর নাম, ঠিকানা, বর্তমান পদবি ও আওয়ামী লীগে যোগদান করার আগে কে কোন দল করতেন সেটা উল্লেখ রয়েছে। পাশাপাশি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। রংপুর জেলা : শাহ মোশাররফ হোসেন মোশা (বিএনপি), আবদুর রউফ (বিএনপি), সমতুল্লাহ (বিএনপি), আবদুর রহিম (বিএনপি), আবদার হোসেন (বিএনপি), শাহ রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), আ. আউয়াল মেকার (বিএনপি), সোলেমান আলী (বিএনপি), দুলাল মেম্বার (বিএনপি), কেরামত আলী (বিএনপি), আ. হাই (বিএনপি), আ. রহিম (বিএনপি), আবুল কালাম আজাদ (বিএনপি), কল্পনা বেগম (বিএনপি), আল আমিন (বিএনপি), হারুন মিয়া (বিএনপি), হারুন মিয়া (বিএনপি), রাজা মিয়া (বিএনপি), মাওলানা আবু বক্কর সিদ্দিক (জামায়াত), মোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু (জামায়াত), আয়েশা বেগম (জামায়াত), শরিফুল ইসলাম মুকুল (জামায়াত), জুলেখা বেওয়া (জামায়াত)। দিনাজপুর জেলা : মজিবর রহমান (বিএনপি), আমিনুল ইসলাম মাস্টার (বিএনপি), জিল্লুর রহমান (বিএনপি), মহসীন আলী (বিএনপি), শামসুল হক সামু (শিবির), হুমায়ুন (বিএনপি), দুলাল প্রামাণিক (বিএনপি), বকুল মণ্ডল (বিএনপি), নুর ইসলাম (বিএনপি), হাবিবুর রহমান (বিএনপি), জাহাঙ্গীর আলম (বিএনপি), মেহেরুল ইসলাম (বিএনপি), মহসিন আলী রয়েল (বিএনপি), আইয়ুব আলী (বিএনপি), আকবর আলী (বিএনপি), ইকবাল হোসেন (বিএনপি), মানিক মাস্টার (বিএনপি), আকতার মণ্ডল (বিএনপি), মোখলেছুর (বিএনপি), আতাউর রহমান (বিএনপি), আ. রহমান (বিএনপি), তহুবার রহমান (বিএনপি), মালেক সরদার (বিএনপি), কাজী সিরাজুল ইসলাম (বিএনপি), বাবলু সরদার (বিএনপি), আমিনুল ইসলাম (বিএনপি), আ. খালেক (বিএনপি), আ. রাজ্জাক (বিএনপি), শহিদুজ্জামান শাহ (বিএনপি), নুর ইসলাম (বিএনপি), নুর ইসলাম (বিএনপি), আহেনা বেগম (বিএনপি), দলিল উদ্দিন (বিএনপি), মীর সিদ্দিক আলী (বিএনপি), আব্দুল মজিদ (বিএনপি), মোকছেদুল হক (বিএনপি), রশিদুল ইসলাম শাহ (বিএনপি), মোরশেদুল হক (বিএনপি), হাসান আলী (বিএনপি), জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (বিএনপি), মাছুম উদ্দিন (বিএনপি), নুরুল উদ্দিন (বিএনপি), মেরিনা বেগম (বিএনপি), মালেকা খাতুন (বিএনপি), আলতাব হোসেন (বিএনপি), আ. ছালাম (বিএনপি), আ. সাত্তার (বিএনপি), জহুরুল হক (বিএনপি), বেবী বেগম (বিএনপি), জহুরুল হক (বিএনপি), খোরশেদ আলম (বিএনপি), আবুল কাশেম মণ্ডল (বিএনপি), নজরুল ইসলাম (বিএনপি), আবদুল্লাহ (বিএনপি), কাশেম আলী (বিএনপি), রাসেল (বিএনপি), সুবত আলী (বিএনপি), আতিকুল (বিএনপি), রশিদুল (বিএনপি), আজিজুল (বিএনপি), তরিকুল ইসলাম (বিএনপি), আজিজ মিয়া (বিএনপি), মো আকরাম হোসেন (বিএনপি), আ. মালেক (বিএনপি), হাসেন আলী (বিএনপি), ফরহাদ হাসান চৌধুরী ইগলু (বিএনপি), খায়রুল আলম বাদশা (বিএনপি), নুর আলম (বিএনপি), খাদেমুন নবী চৌধুরী বাদল (বিএনপি), রবিউল ইসলাম চৌধুরী (বিএনপি), মাসুদ জাহাঙ্গীর (বিএনপি), আমিরুল ইসলাম চৌধুরী (বিএনপি), মাহাবুব রহমান খান (বিএনপি), মোজাফফর আহম্মেদ মানু (বিএনপি), জাহাঙ্গীর আলম লিটন (বিএনপি), রফিক মোল্লা (বিএনপি), মিজানুর রহমান মিজান (বিএনপি), মোকছেদ আলী (বিএনপি), নূর আলম মিঠু (বিএনপি), ওহেদুর রহমান ডাবলু (বিএনপি), হাবিবুর রহমান হবি (বিএনপি), মঞ্জুর আলম (বিএনপি), আসাদুজ্জামান আসাদ (বিএনপি), নুরু উদ্দিন (বিএনপি), রিয়াজুল ইসলাম (বিএনপি), দেলোয়ার মাস্টার (বিএনপি), রিয়াজুল ইসলাম (বিএনপি), জুয়েল (বিএনপি), ফয়জুল আলম চৌধুরী (বিএনপি), নওশাদ সালাম চৌধুরী (বিএনপি), আবু তাহের মূসা (বিএনপি), আলহাজ এজাজ আহম্মেদ সোনা (বিএনপি), আলহাজ আকিল আহম্মেদ (বিএনপি), মজিবর রহমান (বিএনপি), মহিউদ্দিন আহম্মেদ (বিএনপি), আঞ্জুয়ারা বেগম ময়না (বিএনপি), হারুন অর রশিদ (বিএনপি), আতাউর রহমান (বিএনপি), সেকেন্দার আলী দুলাল (বিএনপি), আলী মণ্ডল (বিএনপি), সিরাজুল ইসলাম (বিএনপি), শহিদুল ইসলাম (বিএনপি), সামশুল আলম (বিএনপি), আ. রহিম মিয়া (বিএনপি), আ. রউফ (বিএনপি), আতিয়ার রহমান (শিবির), সোহরাব হোসেন (জামায়াত), বাবুল হোসেন (বিএনপি), ছানাউল ইসলাম (ছাত্রদল কর্মী ), জাকিরুল (শিবির), কাওসার আলী (বিএনপি), আনিছুর রহমান (শিবির), মমিন (জামায়াত), সাফিউল ইসলাম (শিবির), মাফুজার রহমান (জামায়াত), ঠাকুরগাঁও : আবদুর আজিজ (বিএনপি), রোমান বাদশা (বিএনপি), কামরুজ্জামান টিটু (ছাত্রদল), রাশেদুল ইসলাম (বিএনপি), রুহুল আমিন (যুবদল), তফিল উদ্দিন (বিএনপি), মিজানুর রহমান (বিএনপি), মাহাবুব (বিএনপি), সোলেমান আলী (বিএনপি), শাহাদত হোসেন (বিএনপি), তসলিম উদ্দিন (বিএনপি), আবদুল গফুর (বিএনপি), রুহুল আমিন (বিএনপি), আবদুর রহমান (বিএনপি), বসির উদ্দিন (বিএনপি), এডভোকেট আবু হাসান (যুবদল), শরিফ উদ্দিন (বিএনপি), ইউসুফ আলী (বিএনপি), রশিদুল ইসলাম (বিএনপি), রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), দবির (বিএনপি), আফসার আলী (বিএনপি), বলজার রহমান (বিএনপি), ফারাজুল ইসলাম (বিএনপি), আ. কাদের (বিএনপি), আনোয়ার হোসেন (বিএনপি), আবদুল গফুর (বিএনপি), আলাল উদ্দিন মাস্টার (বিএনপি), আবদুল গফুর (বিএনপি), মকবুল হোসেন (বিএনপি), দেলোয়ার হোসেন (বিএনপি), মতিয়ার রহমান (বিএনপি), রেজওয়ানুল হক (বিএনপি), আল মামুন (বিএনপি), আবদুল হক (বিএনপি), সাইদুল হক (বিএনপি), আজিজুর রহমান (বিএনপি), নুর জামাল (বিএনপি), লিয়াকত আলী (বিএনপি), আল আমিন (বিএনপি), আল আমিন (বিএনপি), হাসান আলী (বিএনপি), শাহিনুর রহমান (বিএনপি), আশরাফ আলী (বিএনপি), মকছেদ আলী (বিএনপি), সাইফুল ইসলাম (বিএনপি), ময়নুল হক (বিএনপি), রানা (বিএনপি), ছালেফুল (বিএনপি), বেলাল (বিএনপি), হেলাল (বিএনপি), আনিছুর রহমান (বিএনপি), লিটন (বিএনপি), নূর আলম (বিএনপি), মো আসাদুল্লাহ আল পাবিল (সবুজ) (বিএনপি), আনোয়ার হোসেন (বিএনপি), খলিল হোসেন (বিএনপি), আরিফ আলী (বিএনপি), রানা (বিএনপি), জামাল (পাইকার) (বিএনপি), লুৎফর রহমান (বিএনপি), বাবু হোসেন (বিএনপি), ফারুক হোসেন (বিএনপি), রুহুল আমিন (বিএনপি), আল আমিন (বিএনপি), খাদেমুল ইসলাম (বিএনপি), আমিরুল ইসলাম আমু (বিএনপি), আকতাবুল ইসলাম আতা (বিএনপি), আবদুল কাদের (বিএনপি), নঈম উদ্দিন (বিএনপি), পায়েল (বিএনপি), আলমগীর (বিএনপি), সালাফি (বিএনপি), রকিব হাসান (বিএনপি), আপন (বিএনপি), রুবেল (বিএনপি), মকলেছুর রহমান (বিএনপি), ফারুক হোসেন (বিএনপি), হাসান আলী (বিএনপি), আবুল হোসেন (বিএনপি), দেলোয়ার হোসেন (বিএনপি), আজিজুল হক (বিএনপি), রমজান আলী (বিএনপি), আজগর আলী (বিএনপি), ফয়জুল হক (বিএনপি), রাজু ইসলাম (বিএনপি), জব্বার (বিএনপি), রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), আলম ইসলাম (বিএনপি), আমু রহমান (বিএনপি), মোতালেব হোসেন (বিএনপি), খাদেমুল ইসলাম (বিএনপি), জামাল উদ্দীন (বিএনপি), লাভলী আক্তার (বিএনপি), আনিসা বেগম (বিএনপি), নূরজাহান (বিএনপি), সালিমা বেগম (বিএনপি), করিমা বেগম (বিএনপি), এন তাজুল ইসলাম (বিএনপি), শফিউল ইসলাম (বিএনপি), মঈনুল ইসলাম (বিএনপি), আবুল কাশেম (বিএনপি), মাহাবুব (বিএনপি), লিপি বেগম (বিএনপি), শিল্পী বেগম (বিএনপি), মালেকা বেগম (বিএনপি), জোসনা বেগম, নারগিস বেগম (বিএনপি), আবদুল কাদের (বিএনপি), নইয়িমুদ্দীন (বিএনপি), আলমগীর (বিএনপি), সোহেল শাহা (বিএনপি), দুলু মাস্টার (বিএনপি), শামসুদ্দিন (বিএনপি), মোজাম্মেল হক (বিএনপি), ফজলুল হক (বিএনপি), গোলাম ফারুক (বিএনপি), তোফাজ্জাল হোসেন (বিএনপি), ওয়াজেদ আলী (বিএনপি), আবদুস ছাত্তার (বিএনপি), জমশেদ আলী (বিএনপি), ফারজু (বিএনপি), বজলুর রহমান (বিএনপি), সুলতান (বিএনপি), জাহাঙ্গীর (বিএনপি), মিঠুন চন্দ্র বর্মণ (বিএনপি)। নীলফামারী জেলা : শরিফ ইবনে ফয়সাল মুন (বিএনপি), আ. লতিফ খান (বিএনপি), তফেল উদ্দিন (বিএনপি), গোলাম রব্বানী (বিএনপি), মিজানুর রহমান (বিএনপি), মাহাবুব আলম খান (বিএনপি), কামরুল ইসলাম (বিএনপি), আবুজার রহমান (বিএনপি), আবু আনছার (বিএনপি), আ. মান্নান (বিএনপি), দুলাল আলম (বিএনপি), রুহুল আমিন (বিএনপি), লালমনিরহাট জেলা : নান্নু মিয়া (বিএনপি), শামছুল হক (বিএনপি), আব্দুল কুদ্দুস (যুবদল), আব্দুল জব্বার আলী (যুবদল), আব্দুস সাত্তার আলী (যুবদল), জালাল মিয়া (যুবদল), রজব আলী (যুবদল), নায়েব আলী (যুবদল), সালামত আলী (যুবদল), মোজাম্মেল হক (যুবদল), রাজু মিয়া (যুবদল), স্বপন মিয়া (যুবদল), সাইদুল হক (যুবদল), আবদুস সালাম মিয়া (যুবদল), কেরামত আলী (যুবদল), হোসেন আলী (যুবদল), নয়ন মিয়া (যুবদল), শাহ আলম ভুট্টু (যুবদল), আনোয়ার হোসেন (যুবদল), মফিজুল হক (যুবদল), সুলতান আলী (যুবদল), ইসরাইল হক (যুবদল), মন্টু মিয়া (যুবদল), হামিদুল (যুবদল), সাদেক মিয়া (যুবদল), রাশেদুল (যুবদল), জাহাঙ্গীর আলী (যুবদল), রহিম বাদশা (যুবদল), রমজান আলী (যুবদল), মনিরুজ্জামান রুবেল (যুবদল), লিটন মিয়া (যুবদল), স্বপন (যুবদল), পাল সিংহ (যুবদল), রোমান (যুবদল), রবি (যুবদল), আবুল হোসেন (যুবদল), তনু (যুবদল), মনির হোসেন (যুবদল), আরিফ (যুবদল), হামিদুল (যুবদল), সজীব (যুবদল), কৌশিক (যুবদল), আল আমিন (যুবদল), সাইদুল হোসেন (যুবদল), মেহেদী হাসান (যুবদল), রাকিব হাসান রনক (যুবদল), মেহেদী হাসান শামীম (যুবদল), সোহাগ হাসান (যুবদল), চয়ন (যুবদল), ছোট চয়ন (যুবদল), নোমান হাসান (যুবদল), রিফাত হোসেন (যুবদল), ফিরোজ আহম্মেদ (যুবদল), বাধন (যুবদল), সাইফুল (যুবদল), মোক্তারুল (যুবদল), রাসেল (যুবদল), রাজু (যুবদল), শাহীন (যুবদল), হাসেম (যুবদল), মনিরুজ্জামান (যুবদল), রুবেল (যুবদল), সাব্বির (যুবদল), নুরুন্নবী (যুবদল), এনামুল (যুবদল), সাদ্দাম (যুবদল), দীপক চন্দ্র (যুবদল), আনিছ (যুবদল), জুয়েল (যুবদল), আলিফ (যুবদল), আশিকুর (যুবদল), মুন্না (যুবদল), রেজাউল (যুবদল), মমিনুল (যুবদল), আসাদুল (যুবদল), রহিম (যুবদল), আসাদ (যুবদল), হানিফ (যুবদল), মোফাজ্জল হোসেন (যুবদল), হাসিদুল (যুবদল), জলিল (যুবদল), আবদুল কাদের (যুবদল), মানিক (যুবদল), খোরশেদ (যুবদল), শাহিনুর (যুবদল), আজিজুল ইসলাম (যুবদল), রেজাউল ইসলাম (যুবদল), সুমন মিয়া (যুবদল), জামাল মিয়া (যুবদল), রবিউল ইসলাম (যুবদল), মিজানুর রহমান (যুবদল), সুমন সরকার (যুবদল), গোলাম কিবরিয়া রিপন (ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক), ছপিয়ার রহমান (উপজেলা বিএনপির সমাজকল্যাণ সম্পাদক), তমিজার মাস্টার (জিয়া পরিষদের সদস্য), আবদুল মান্নান (বিএনপি), মশিয়ার রহমান পিন্টু (বিএনপি) প্রমুখ।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App