×

জাতীয়

মুখে গামছা বেঁধে কিশোরীকে রাতভর ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৩

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৭ অক্টোবর ২০১৯, ১২:১৯ পিএম

মুখে গামছা বেঁধে কিশোরীকে রাতভর ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৩
নেত্রকোনার কেন্দুয়ায় মুখে গামছা বেঁধে কিশোরীকে রাতভর ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় পুলিশ ৩ আসামিকেই গ্রেপ্তার করেছে। গাজীপুরের শ্রীপুরে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে চাচাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে ৪ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় লোকজন। পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় কলেজছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে এক বখাটেকে ২ মাসের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। কুড়িগ্রামের উলিপুরে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দাখিলের ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ মামলা নেয়নি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পাবনার চাটমোহরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পরে বিজ্ঞ বিচারকের কাছে হাজির করা হলে ধৃত আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। নিচে এ সম্পর্কে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর কেন্দুয়া (নেত্রকোনা) : উপজেলায় মুখে গামছা বেঁধে কিশোরীকে রাতভর ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার রামপুর বাজারে। এ ঘটনায় নির্যাতনের শিকার মেয়েটি বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছে। পুলিশ ইতোমধ্যে মামলার ৩ আসামিকেই গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল বুধবার গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। এদিকে নির্যাতিতা মেয়েটিকেও ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মোবাইল ফোনে কথা বলার সূত্র ধরে উপজেলার রামপুর গ্রামের সাইদুল ইসলামের ছেলে জনি নামে এক কিশোরের সঙ্গে পাশর্^বর্তী দুর্গাপুর উপজেলার এক কিশোরীর (১৪) পরিচয় হয়। এ অবস্থায় গত ১২ অক্টোবর দুপুরে জনি কৌশলে মেয়েটিকে নেত্রকোনা শহরে ডেকে আনে। এরপর সেখান থেকে তাকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে সন্ধ্যার দিকে রামপুর বাজারে নিয়ে আসে। রাত পৌনে ৯টার দিকে বাজারের মাছের আড়তের একটি ঘরে জনি (১৯), তার সহযোগী জয় (১৮) এবং হযরত আলী (২৪) মেয়েটিকে শ্লীলতাহানি ও ধর্ষণ করে। এ সময় মেয়েটির মুখ গামছা দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। পরদিন সকালে সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে মেয়েটি বাড়িতে গিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ অন্যদের জানায়। তা ছাড়া বিষয়টি দুর্গাপুর থানা-পুলিশ ও জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেও অবহিত করা হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার মেয়েটি কেন্দুয়া থানায় এসে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করে। দায়ের করা ওই মামলায় জনি, জয় ও হযরত আলীকে আসামি করা হয়েছে। এরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলার ৩ আসামিকেই গ্রেপ্তার এবং গতকাল বুধবার তাদের আদালতে পাঠায়। গাজীপুর : জেলার শ্রীপুর উপজেলায় শিশু ধর্ষণের অভিযোগে চাচাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলার বেলতলী গ্রাম থেকে ধর্ষক চাচাকে (১৮) গ্রেপ্তার করা হয়। সে উপজেলার গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ী এলাকার বাসিন্দা। শিশুর স্বজনরা জানান, তার মা-বাবা দুজনই স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করেন। প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার সকালে তারা কাজে যান। শিশুটি দুপুরে বাড়ির উঠানে খেলাধুলা করছিল। ওই আসামি তাকে চকলেট কিনে দেয়ার কথা বলে বাড়ির বাইরে নিয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে দুপুর ২টার দিকে গড়গড়িয়া মাস্টারবাড়ী এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে একটি সেতুর কাছে বিবস্ত্র অবস্থায় মুখ বাঁধা অবস্থায় দেখতে পান স্বজনরা। এ সময় শিশুটির জ্ঞান ছিল না। কয়েক ঘণ্টা পরে তার জ্ঞান ফেরে বলে শিশুটির বাবা জানান। তাকে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় গত মঙ্গলবার রাতে মামলা দায়ের করা হয়। বুধবার দুপুরে পুলিশ উপজেলার বেলতলী গ্রামে অভিযান চালিয়ে আসামিকে গ্রেপ্তার করে। শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। দেবীগঞ্জ (পঞ্চগড়) : উপজেলার চিলাহাটি এলাকায় ৪ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে অহিদুল ইসলাম ওরফে অবিজল ইসলাম (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। ধর্ষক ওই শিশুটির সম্পর্কে প্রতিবেশী দাদা হন। গতকাল বুধবার ধর্ষককে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে ওই শিশুটি ডাক্তারি পরীক্ষা ও ২২ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে শিশুটির চাচা বাদী হয়ে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত অহিদুল ইসলামকে আসামি করে দেবীগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন। স্থানীয়রা জানান, ধর্ষণের শিকার শিশুটির বাবা মারা গেছেন। আর মা অন্যত্র বিয়ে করে সংসার করছেন। শিশুটি চাচার বাড়িতেই থাকত। মামলা সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে শিশুটি বাড়ির পাশেই তার সমবয়সী ছেলেমেয়েদের সঙ্গে খেলছিল। এ সময় প্রতিবেশী দাদা সম্পর্কের অহিদুল তাকে তার বাড়িতে ডেকে নিয়ে যায়। বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে শিশুটিকে ধর্ষণ করে অহিদুল। এ সময় শিশুটি চিৎকার করলে স্থানীয়রা এসে শিশুটিকে উদ্ধার করে দেবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। একই সঙ্গে ধর্ষক অহিদুলকে আটক করে প্রথমে চিলাহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের কাছে নিয়ে যান। পরে চেয়ারম্যানের পরামর্শে তাকে দেবীগঞ্জ থানা-পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়। ওই রাতেই ধর্ষণের শিকার শিশুটির চাচা বাদী হয়ে দেবীগঞ্জ থানায় অহিদুলকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে অহিদুলকে বুধবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। দেবীগঞ্জ থানার ওসি রবিউল হাসান সরকার বলেন, ওই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে তার চাচা থানায় একটি মামলা করেছেন। অভিযুক্ত অহিদুলকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। শিশুটির ডাক্তারি পরীক্ষা ও ২২ ধারায় জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়েছে। মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) : উপজেলায় কলেজছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে ইয়ামিন তালুকদার (১৯) নামে এক বখাটেকে ২ মাসের কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জি এম সরফরাজ ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ দণ্ডাদেশ দেন। ইয়ামিন তালুকদার উপজেলার বড়মাছুয়া গ্রামের মো. সেলিম তালুকদারের ছেলে। পুলিশ জানায়, ইয়ামিন দীর্ঘদিন ধরে মঠবাড়িয়ার মহিউদ্দিন আহমেদ মহিলা ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে কলেজে আসা-যাওয়ার পথে উত্ত্যক্ত করছিল। গতকাল বুধবার সকালে ওই ছাত্রী কলেজে আসার পথে বড় মাছুয়া বাজারের টেম্পু স্ট্যান্ডের কাছে ইয়ামিন তার পিছু নিয়ে উত্ত্যক্ত করে। এ সময় ওই কলেজছাত্রী প্রতিবাদ করলে যুবকটি তাকে চড়-থাপ্পড় মেরে গালিগালাজ করে। পরে কলেজছাত্রী কলেজে এসে অধ্যক্ষ ও শিক্ষকদের বিষয়টি অবহিত করে। কলেজ কর্তৃপক্ষ তাকে থানায় নিয়ে অভিযোগ দায়ের করে। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত বখাটে ইয়ামিনকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ গ্রেপ্তারকৃত ইয়ামিনকে আদালতে হাজির করলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাকে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশের আদেশ দেন। পরে তাকে পিরোজপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। কুড়িগ্রাম : জেলার উলিপুরে হতদরিদ্র পরিবারের ষষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ উঠেছে। থানায় অভিযোগ দাখিলের ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ মামলা নেয়নি। অভিযোগ উঠেছে, যৌন নিপীড়নের মতো স্পর্শকাতর ঘটনা ধামাচাপা দিতে পুলিশ রহস্যজনক নীরবতা পালন করছে। এ ঘটনায় জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে থানায় লিখিত অভিযোগ করায় ভুক্তভোগী ওই পরিবারটি চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। অভিযোগ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার দুপুরে উপজেলার তবকপুর ইউনিয়নের কানিপাড়া গ্রামের গৃহবধূ পার্শ্ববর্তী সাবেক ইউপি সদস্য বজলুর রশিদের পুকুরে গোসল করতে যান। এ সময় একই গ্রামের মৃত হায়দার আলীর ছেলে হাসেন আলী (৫৫) ওই বাড়ির পাশে তার বাঁশ ঝাড়ে অবস্থান করছিল। এ সুযোগে লম্পট হাসেন আলী ফাঁকা বাড়ি পেয়ে ঘরে ঢুকে শিশু শিক্ষার্থীকে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। এ সময় কৌশলে শিশুটি পালিয়ে গিয়ে তার মাকে বিষয়টি জানালে সেখানে উপস্থিত সাবেক ইউপি সদস্য বজলুর রশিদ ও প্রতিবেশী চায়না বেগম বিষয়টি অবগত হন। ঘটনাটি দ্রুত এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে অবস্থা বেগতিক দেখে লম্পট হাসেন আলী ভুল বুঝতে পেরে ওই শিক্ষার্থীর মাকে ঘটনাটি প্রকাশ না করতে অনুরোধ করেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারটি হাসেন আলীর চাচা ও জ্যাঠার কাছে এমন ন্যক্কারজনক ঘটনার বিচার চান। তারা কোনো প্রতিকার না করায় রবিবার দুপুরে শিশুটির মা উলিপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। লম্পট হাসেন আলীর জ্যাঠাতো ভাই রাকু মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, ওই সময় আমি শিশুটির বাড়ির পাশে বাঁশ কাটতে গিয়ে হঠাৎ চিৎকার শোনার পর দেখি হাসেন আলী দৌড়ে পালাচ্ছেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে এসআই হাসান ফারুক ঘটনাস্থলে গিয়ে শিশু, তার পরিবার ও প্রতিবেশীদের কাছ থেকে ঘটনার সত্যতা পান। কিন্তু রহস্যজনক কারণে এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক কোনো পদক্ষেপ না নেয়ায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। লম্পট হাসেন আলীর বিরুদ্ধে এর আগেও এমন অভিযোগ উঠলেও প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ মুখ খুলেননি। শিশুটির বাবা সাংবাদিকদের বলেন, আমি মিস্ত্রি কাজের সুবাদে রংপুরে থাকি। আমি বাইরে যাওয়ার সময় হাসেন আলীসহ প্রতিবেশীদের ওপর ভরসা রেখে যাই। কিন্তু সেই হাসেন আলী এমন ঘটনা ঘটালো যা মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। তিনি এ ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। এ বিষয়ে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই হাসান ফারুকের সঙ্গে কথা হলে তিনি বলেন, অভিযোগ করেছে তবে এজাহার করেনি। এ কারণে মামলা নেয়া সম্ভব হচ্ছে না। উলিপুর থানার ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এসআই হাসান ফারুককে তদন্ত করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। চাটমোহর (পাবনা) : উপজেলায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে আরিফ হোসেন (২২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার গভীর রাতে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের কলাপাড়া গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে ওই গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে। এদিকে গতকাল বুধবার পাবনা আদালতের বিজ্ঞ বিচারকের কাছে হাজির করলে ধৃত আরিফ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় বলে জানায় পুলিশ। পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার রাতে মথুরাপুর ইউনিয়নের উত্তরপাড়া গ্রামের দশম শ্রেণির ছাত্রী প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘর থেকে বের হয়। এ সময় আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা আরিফসহ আরো ২ জন ওই ছাত্রীকে মুখ চেপে ধরে পাশেই সুমন হোসেন নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে নিয়ে গিয়ে ৩ জন মিলে ধর্ষণ করে। শেষে অভিযুক্তরা ওই ছাত্রীকে আবার তার বাড়ির সামনে ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। এরপর ওই ছাত্রী বাড়িতে গিয়ে স্বজনদের ঘটনাটি খুলে বলে। পরে মঙ্গলবার রাতে ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর বাবা আরিফসহ ৩ জনকে অভিযুক্ত করে চাটমোহর থানায় গণধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পুলিশ অভিযান চালিয়ে রাতেই প্রধান অভিযুক্ত আরিফকে আটকের পর বুধবার সকালে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠায়। এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চাটমোহর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শরিফুল ইসলাম জানান, ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। ধৃত আরিফ আদালতে বিজ্ঞ বিচারকের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। অপর ২ আসামিকে আটক করতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App