×

মুক্তচিন্তা

উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় শেখ হাসিনার ভূমিকা

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৮ মে ২০১৯, ০৮:৩৬ পিএম

উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় শেখ হাসিনার ভূমিকা
উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় শেখ হাসিনার ভূমিকা

প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা অসীম সাহস, দৃঢ় মনোবল ও অভীষ্ট লক্ষ্যে অবিচল থেকে সব চ্যালেঞ্জ এবং ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আর এসবই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, প্রজ্ঞা আর কূটনৈতিক দক্ষতার কারণে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এভাবে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ অচিরেই সুখী-সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত হবে।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ভয়াল কালরাতে প্রবাসে অবস্থানরত বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যার স্বাভাবিক জীবনযাপনের পরিবেশও অনিশ্চিত হয়ে পড়ে বাংলাদেশে। বিদেশের মাটিতে দীর্ঘ নির্বাসিত সময় কাটানোর পর ১৯৮১ সালের ১৭ মে বড় মেয়ে শেখ হাসিনা ফিরে আসেন সবুজ বাংলায়।

সেদিনের আবহাওয়া ছিল বৈরী। তবুও প্রিয় নেত্রীকে সেদিন একনজর দেখার জন্য কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শেরেবাংলা নগর পর্যন্ত ঢল নামে লাখো মানুষের। শোকাবহ আগস্ট ট্র্যাজেডির পর প্রিয় নেত্রীকে ফিরে পেয়ে আবেগাপ্লত হয়ে পড়ে বাংলার আপামর জনসাধারণ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু ধ্বনিতে সেদিন প্রকম্পিত হয় পুরো এলাকা। স্বজন হারানোর বেদনায় কাতর আমার প্রিয় নেত্রী সেদিন স্বদেশের মাটিতে পা রেখে জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার দীপ্ত শপথ নেন।

বিমানবন্দরে লাখো জনতার উদ্দেশে বঙ্গবন্ধু তনয়া অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে বলেন, ‘বাংলার দুঃখী মানুষের সেবায় আমি আমার এ জীবন দান করতে চাই। আমার আর হারাবার কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ছোট ভাই রাসেলসহ সবাইকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি, আমি আপনাদের মাঝেই তাদের ফিরে পেতে চাই।’জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছিলেন। সমৃদ্ধ অর্থনীতি গড়তে কাজও শুরু করেছিলেন। কিন্তু পঁচাত্তরের কালো আগস্ট সে অগ্রযাত্রা থমকে দেয়।

দীর্ঘ সময়ের পর স্তব্ধ হয়ে যাওয়া অগ্রযাত্রা আবার শুরু হয়। ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে বাংলাদেশ, যার শুরুটা ১৯৯৬ সালে। পাঁচ বছর পর আবার সেই উন্নয়নে ছেদ পড়ে। তবে ২০০৯ সালে রাষ্ট্রীয় দায়িত্বগ্রহণের পর পূর্ণ গতিতে এগোতে থাকে উন্নয়ন অভিযাত্রা। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে বিস্ময়করভাবে পাল্টে যেতে থাকে বাংলাদেশের রূপ।

এক সময়ের কথিত ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’, যুদ্ধ বিধ্বস্ত আর ভঙ্গুর অর্থনীতির বাংলাদেশ আজ অর্থনৈতিক উন্নয়নে অপ্রতিরোধ্য। বৈশ্বিক ষড়ষন্ত্র, হাজারো বাধা-বিপত্তি এবং নানা প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে সক্ষম হয়েছে। বাংলাদেশ পেয়েছে নিম্ন আয়ের অর্থনীতি থেকে মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা।

এ ছাড়া গত এক দশকে সব সামাজিক সূচককে ঈর্ষণীয় সাফল্যের কারণে উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে মাথা পিছু আয়। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি যে পথে এগোচ্ছে তার গতিপ্রবাহ দিন দিন বিশ্বকে হতবাক করছে।

অতিসম্প্রতি আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের এক গবেষণা প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের চেয়ে ধনী দেশে রূপান্তরিত হবে বাংলাদেশ। এই সময়ের মধ্যে ভারতীয়দের চেয়ে আর্থিকভাবে স্থিতিশীল অবস্থায় থাকবে এই দেশের জনগণ। সে সময় ভারতের মাথাপিছু আয় দাঁড়াবে ৫ হাজার ৪০০ ডলারে। একই সময়ে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় আরো ৩০০ ডলার বেড়ে দাঁড়াবে ৫ হাজার ৭০০তে। বর্তমানে বৃহৎ অর্থনীতির দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৪১তম। বিশ্বের পাঁচটি ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির শীর্ষে রয়েছে বাংলাদেশ।

বিশ্বব্যাংক বলছে, চলতি বছরে সবচেয়ে বেশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে বিশ্বে এমন পাঁচটি দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। সম্প্রতি ‘দ্য বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট এপ্রিল ২০১৯ : টুওয়ার্ডস রেগুরেটরি প্রিডিকটেবিলিটি’ শীর্ষক প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়। এ ছাড়া অর্থনৈতিক স্বাধীনতার সূচকেও এগিয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের ‘বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সূচক ২০১৯’-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগের বছরের তুলনায় সাত ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ। এ সূচকে বাংলাদেশের পেছনে রয়েছে ভারত ও পাকিস্তান।

রপ্তানি খাতেও জয়জয়কার বাংলাদেশের। প্রচলিত ও অপ্রচলিত উভয় বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। চলতি অর্থবছরের গত ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) প্রচলিত বাজারে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে রপ্তানি বেশি হয়েছে ১৬ শতাংশ। এ সময় অপ্রচলিত বাজারে রপ্তানি বেড়েছে ২৭ শতাংশেরও বেশি। বর্তমানে দেশের ৯৮ শতাংশ চাহিদা মিটিয়ে বিশ্বের ১৬০টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশের ওষুধ। অথচ এক সময়ে যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে ওষুধ দিতে চায়নি উন্নত বিশ্ব।

প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নারী-পুরুষ সমতা ও নারীর ক্ষমতায়নে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। গত এক দশকে বাংলাদেশে নারীর কর্মসংস্থান উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৬ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নারী-পুরুষের সমতা অর্জনে উল্লেখযোগ্য সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ। সেইসঙ্গে কমেছে মজুরি ব্যবধানও। রাজনৈতিক স্থিতিশীল পরিবেশের কারণে অধিক হারে বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছেন বিদেশিরা। বিগত বছরে দেশে ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে। এ ছাড়া সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জাপান, সৌদি আরবের মতো দেশগুলোও বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

দেশি-বিদেশি সব ষড়যন্ত্র আর বানোয়াট মনগড়া অভিযোগের পাহাড়কে মিথ্যে প্রমাণিত করে প্রমত্তা পদ্মার বুকে আজ সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে বাংলাদেশের স্বপ্ন পদ্মা সেতু মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি ১২তম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয়েছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ১ হাজার ৮০০ মিটার। এক সময় মেট্রোরেলকে স্বপ্ন মনে করা হতো। কিন্তু অর্থনৈতিক উন্নয়নে অপ্রতিরোধ্য বাংলাদেশে ইতোমধ্যে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে মেট্রোরেল।

এ ছাড়া মাদক, সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদ দমনে উল্লেখযোগ্য সাফল্য দেখিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার। নতুন মেয়াদে চতুর্থবারের মতো সরকার গঠনের পর শেখ হাসিনা জঙ্গি, সন্ত্রাস ও মাদকের মতো দুর্নীতির বিরুদ্ধেও ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা করেছেন। জনসাধারণের দুর্ভোগ ও ভোগান্তি দূরীকরণে দক্ষ ও জবাবদিহিমূলক দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন গড়ার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন আমাদের প্রিয় নেত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা।

জলবায়ু পরিবর্তনের ও প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত ঝুঁকির কারণে কাক্সিক্ষত উন্নয়নের দীর্ঘমেয়াদি চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা নামে একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে শেখ হাসিনার সরকার। সমগ্র বাংলাদেশ এই মহাপরিকল্পনার আওতাভুক্ত। সর্বশেষ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় ‘ডেল্টা প্ল্যান’ নামে বেশি পরিচিত শত বছরের এ মহাপরিকল্পনার অনুমোদন দেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। ২১০০ সাল পর্যন্ত এই প্রকল্প বাস্তবায়ন কাজ চলবে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ শুরু হলে

২০৩০ সালের মধ্যে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এভাবে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশ অচিরেই সুখী-সমৃদ্ধ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত হবে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী পালন করে বাংলাদেশ হবে মধ্যম আয়ের দেশ। ২০৩০ সালে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় হবে প্রায় ৫ হাজার ৭০০ মার্কিন ডলার। ২০৪১ সালে উন্নত দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা তুলে দাঁড়াবে বাংলাদেশ।

প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা অসীম সাহস, দৃঢ় মনোবল ও অভীষ্ট লক্ষ্যে অবিচল থেকে সব চ্যালেঞ্জ এবং ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আর এসবই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, প্রজ্ঞা আর কূটনৈতিক দক্ষতার কারণে। মিয়ানমারে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর নিপীড়নের মুখে পালিয়ে আসা সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসিত শেখ হাসিনা আজ ‘মানবতার জননী’। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সাময়িকী ‘দ্য ফরেন পলিসি’র করা ‘প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা’ ক্যাটাগরিতে সেরা ১০ চিন্তাবিদের তালিকায় উঠে এসেছে জননেত্রী শেখ হাসিনার নাম। মার্কিন প্রভাবশালী সাময়িকী ফোর্বসের চোখে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ নারীর তালিকায় ২৬তম স্থানে রয়েছেন প্রিয় নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা।

বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিনের বিশ্বের ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায়ও স্থান পেয়েছেন তিনি। বিশ্বের সেরা পাঁচ নীতিবান নেতার একজন হলেন প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা; বলছে নাইজেরিয়ার প্রভাবশালী দৈনিক ডেইলি লিডারশিপ। বর্তমান বিশ্বে এশিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাজনৈতিক নেত্রী হচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

এশিয়ার চীন, হংকং, মিয়ানমার এবং বাংলাদেশের পাঁচজন রাজনৈতিক নারী নেত্রীর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরে স্বনামধন্য ও আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেল ডিসকভারি ডিকোড একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ‘এশিয়ান ফাইভ মোস্ট পাওয়ারফুল উইমেন ইন পলিটিক্স’ শীর্ষক সচিত্র প্রতিবেদনটিতে এশিয়ার নারী নেত্রীদের মধ্যে শেখ হাসিনাকে তালিকার প্রথমেই স্থান দেয়া হয়েছে।

কিন্তু প্রিয় নেত্রীর সুদীর্ঘ এই পথচলা মোটেই মসৃণ ছিল না, ছিল কণ্টকাকীর্ণ। ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে প্রত্যাবর্তনের পর থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে এ পর্যন্ত অন্তত ২৩ বার হত্যার চেষ্টা চালানো হয়েছে। এ ছাড়া দেশি-বিদেশি পর্যায়ে তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র হয়েছে আরো অন্তত পাঁচ দফায়। শুধু ঢাকাতেই প্রিয় নেত্রীর ওপর সশস্ত্র হামলা চালানো হয় সাতবার। জীবনের মায়া ত্যাগ করে জাতির পিতার আদর্শের সুযোগ্য ধারক ও বাহক দেশরত্ন শেখ হাসিনা বাংলার দুঃখী মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে নিজেকে আত্মোৎসর্গ করেছেন।

তার এই আত্মত্যাগে লাল-সবুজের বাংলাদেশ একদিন অবশ্যই বিশ্বমানচিত্রে উন্নত দেশ হিসেবে জায়গা করে নেবে, যা এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।

ড. এ কে আব্দুল মোমেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App