×

মুক্তচিন্তা

বাঙালির গর্ব মহাকাশে জয় বাংলা

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২০ জানুয়ারি ২০১৯, ০৮:৫২ পিএম

এই অর্জন কেবল ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে নয়, জাতীয় গৌরব হিসেবেই এটি এই জাতির অন্যতম শ্রেষ্ঠ অর্জন। এখন বাঙালি তার সমৃদ্ধির পথে প্রতিদিনই কোনো না কোনো মাইলফলক তৈরি করছে। তবে মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ স্থাপন, পরিচালন ও তার ব্যবহার নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে যে মাইলফলক আমরা অর্জন করেছি তার সঙ্গে তুলনীয় আরো একটি মাইলফলক তৈরি করতে হয়তো আমাদের আরো কিছুটা সময় লাগবে। অন্য সব মাইলফলকেরই একটির পর একটি অর্জন গড়ে ওঠে, তবে এটি এখনো একক ও অনন্য।

বছরটি যখন শেষ হয়েছে, যখন শেখ হাসিনার সরকার দশক অতিক্রম করে ১৫ বছর দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে, যখন দেশের ১৬ কোটি মানুষ জয় বাংলার জয়গান গাইছে তখন ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে ২০১৮ সালটার প্রাপ্তির দিকে একটু ফিরে তাকানো যায়। একবারে তো সব কথা বলা যাবে না তাই একটু একটু করে বিষয়গুলো তুলে ধরতে চাই। বস্তুত ২০১৮ সালের সব অর্জন এত ব্যাপক যে তার প্রতিটির জন্য ভিন্ন ভিন্নভাবে আলোচনা হতে পারে।

তবে কিছু কিছু বিষয় আছে যা কোনো সময়ের নিরিখে আলোচিত নয়, বরং জাতীয় অর্জন হিসেবে গৌরবের। মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১, ২০১৮ সালের তেমন একটি মহান অর্জন। বরং এই অর্জন কেবল ডিজিটাল বাংলাদেশ বিষয়ে নয়, জাতীয় গৌরব হিসেবেই এটি এই জাতির অন্যতম শ্রেষ্ঠ অর্জন। এখন বাঙালি তার সমৃদ্ধির পথে প্রতিদিনই কোনো না কোনো মাইলফলক তৈরি করছে।

তবে মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ স্থাপন, পরিচালন ও তার ব্যবহার নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে যে মাইলফলক আমরা অর্জন করেছি তার সঙ্গে তুলনীয় আরো একটি মাইলফলক তৈরি করতে হয়তো আমাদের আরো কিছুটা সময় লাগবে। অন্য সব মাইলফলকেরই একটির পর একটি অর্জন গড়ে ওঠে, তবে এটি এখনো একক ও অনন্য।

বাংলাদেশের একটি নিজস্ব স্যাটেলাইট থাকতে পারে এই ভাবনার সূচনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময়কালে। তিনি ১৯৭৫ সালের জুন মাসের ১৪ তারিখে বেতবুনিয়ায় উপগ্রহ ভূকেন্দ্র উদ্বোধনের সময় মহাকাশে দেশের নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের যে স্বপ্ন দেখেছিলেন, তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর রূপকল্প বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে মহাকাশে বাংলাদেশের প্রথম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের লক্ষ্য স্থির করেন এবং এরই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ ২০০৯ সালের মে মাসে বিটিআরসির কমিশনারকে (এসএম) আহ্বায়ক করে গঠিত ‘স্যাটেলাইট কমিটি’ কর্তৃক ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট’ নামকরণের মাধ্যমে প্রকল্পের প্রস্তুতি পর্ব শুরু হয়।

উল্লেখ্য, জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি নীতিমালা ২০০৯ অনুযায়ী ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং বিটিআরসি মহাকাশে বাংলাদেশের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিল। ২০১৮ সালের জানুয়ারির ৩ তারিখে এই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ সফলভাবে উৎক্ষেপণ এবং সেটির সফল পরিচালনা করাটাই অন্যতম বড় একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছিল আমার।

কাজটি সুসম্পন্ন করা ছাড়াও বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের উপগ্রহ ভূকেন্দ্রের নামাকরণ তারই দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের নামে করতে পেরেছি। আরো স্বস্তির বিষয় যে আমরা সফলতার সঙ্গে কেবল উৎক্ষেপণের কাজটিই সম্পন্ন করিনি, এটি আমাদের স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন কোম্পানির আওতায় এসেছে, এটির চমৎকার ব্যবহার শুরু হয়েছে এবং পুরো জাতির জন্য এটি গৌরবের সবচেয়ে বড় প্রতীকে পরিণত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ মহাকাশে প্রেরণের সর্বশেষ উদ্যোগের বাইরেও কিছু অতীত কথা আছে। আমার মনে আছে শেখ হাসিনা যখন প্রথমবার ক্ষমতায় আসার পর ১৯৯৭ সালে ‘কেমন করে বাংলাদেশ থেকে সফটওয়্যার রপ্তানি করা যায়’ তার উপায় উদ্ভাবন করার জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন করেন। সেই টাস্কফোর্সের প্রধান ছিলেন ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী।

আমিও বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি হিসেবে সেই টাস্কফোর্সের সদস্য ছিলাম। টাস্কফোর্স সুদীর্ঘ আলোচনার পর মোট ৪৫টি সুপারিশ প্রদান করেছিল। কমিটির সভাগুলোতে আমি প্রস্তাব করেছিলাম যে দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ বা ডিজিটাল যুগের সংযুক্তর জন্য আমাদের নিজস্ব একটি স্যাটেলাইট অবশ্যই থাকা দরকার। সে জন্য কমিটির কাছে আমি বাংলাদেশের একটি নিজস্ব স্যাটেলাইট থাকার সুপারিশ করতে অনুরোধ করেছিলাম।

কিন্তু টাস্কফোর্স সদস্যরা ‘এখনো সময় হয়নি’ এই বিবেচনায় প্রস্তাবটি সুপারিশ আকারে পেশ করেনি। তবে টাস্কফোর্সের সুপারিশের জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বসে থাকেননি। তার সরকার বাংলাদেশের একটি স্যাটেলাইট পাওয়ার প্রকল্প গ্রহণ করে। জাপান সরকার সেই প্রকল্পে অর্থায়নের বিষয়ে সম্মতিও প্রদান করে। তৎকালীন মন্ত্রী নুরুদ্দীন খান আমার সঙ্গে ব্যক্তিগত আলোচনায় বিষয়টি সম্পর্কে জানান।

প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হওয়ার প্রাথমিক কারণ ছিল যে জাপানি অর্থায়ন নিশ্চিত করা সময়সাপেক্ষ হয়ে যায়। অন্যদিকে ২০০১ সালে খালেদা জিয়ার সরকার সেই প্রকল্পটি বাতিল করে। তারই ফলে স্যাটেলাইট নিয়ে আমাদের ভাবতে হয় ২০০৯ সালে। এরপর ১২ সালে ৮৬.৮১ কোটি টাকার একটি প্রস্তুতি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। পরবর্তী সময় প্রকল্পটির ব্যয় ১৪৬.৪১ কোটি টাকায় উন্নীত হয়।

এ প্রকল্পের আওতায় আন্তর্জাতিক দরপত্রের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের উদ্দেশ্যে ‘স্যাটেলাইট কমিটি’ বিস্তারিত বিবরণসহ টেন্ডার দলিল প্রস্তুত করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হলে ৩২টি পরামর্শক সংস্থা প্রস্তাব দাখিল করে। মূল্যায়নের পর বাছাইকৃত ৭টি সংস্থার কাছে দরপ্রস্তাব চাওয়া হয় এবং প্রাপ্ত দরপ্রস্তাব মূল্যায়ন করে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি কর্তৃক অনুমোদনের পর ‘এসপিআই’ নামক মার্কিন পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গত ২৯ মার্চ ২০১২ তারিখে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

অরবিটাল স্লট : স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য অরবিটাল স্লট একটি প্রধান ও অতীব গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নে বাংলাদেশের ফাইলিংকৃত ৭৪ ডিগ্রি, ১৩৩ ডিগ্রি, ৬৯ ডিগ্রি এবং ১০২ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ অরবিটাল স্লটসহ অন্যান্য অরবিটাল স্লট নিয়ে বিশ্লেষণ করা হয়। বাংলাদেশের নিজস্ব ফাইলিংকৃত উপরোক্ত অরবিটাল স্লটগুলোর কো-অর্ডিনেশন জটিলতা এবং তরঙ্গ ব্যবহারের সীমাবদ্ধতার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশের প্রয়োজনীয়তার নিরিখে বিকল্প অরবিটাল স্লট অনুসন্ধান করা হয়।

এই অনুসন্ধান কালে ৪৫ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ১৩৫ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা পর্যন্ত আর্কের মধ্যে রাশিয়ার ইন্টার স্পুটনিকের ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা অরবিটাল স্লট লিজ/ক্রয়ের মাধ্যমে ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যায় এবং সার্বিক দিক বিবেচনায় প্রকল্পের কারিগরি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এসপিআই বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের জন্য ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ অরবিটাল স্লটটি উপযোগী হিসেবে সুপারিশ করে। অতঃপর ইন্টার স্পুটনিকের সঙ্গে প্রথমে একটি এমওইউ স্বাক্ষর এবং পরে মোট ২৮ মিলিয়ন ইউএস ডলার মূল্যে চূড়ান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এরপর স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের সম্ভাব্যতা যাচাই করে একটি ব্যবসা পরিকল্পনাও তৈরি করা হয়।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ প্রকল্প অনুমোদন : বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ সংক্রান্ত কার্যাদি সম্পন্ন করার জন্য পরামর্শকের সহায়তায় প্রস্তুতকৃত ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ’ শীর্ষক প্রকল্পের ‘ডিপিপি’ ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং পরিকল্পনা কমিশনে দীর্ঘ পর্যালোচনার পর গত ১৬/০৯/২০১৪ তারিখে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে ‘একনেক’ সভায় মোট ২৯৬৭.৯৫৭৭ কোটি টাকায় (জিওবি ১৩১৫.৫১৩৫ কোটি টাকা ও প্রকল্প সাহায্য ১৬৫২.৪৪৪২ কোটি টাকা) প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়।

প্রকল্পের সংশোধিত মূল্য মোট ২৭৬৫.৬৬২৫ কোটি টাকা (জিওবি ১৪০৬.৯০৫৩ কোটি টাকা ও প্র:সা: ১৩৫৮.৭৫৭২ কোটি টাকা)। ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ’ প্রকল্পের প্রধান অঙ্গসমূহ হলো : স্যাটেলাইট নির্মাণ, কক্ষপথে উৎক্ষেপণ, দুটি গ্রাউন্ড কন্ট্রোল স্টেশন স্থাপন ও ফ্যাসিলিটি নির্মাণ, স্যাটেলাইট পরিচালনার জন্য একটি আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানি গঠন, প্রয়োজনীয় বীমা সংগ্রহ, অরবিটাল স্লট লিজ/ক্রয় এবং প্রকল্প ব্যবস্থাপনা।

স্যাটেলাইট সিস্টেম ক্রয় : বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট সিস্টেম ক্রয়ের উদ্দেশ্যে বৈদেশিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় কারিগরি বিনির্দেশ ও দরপত্র প্রণয়ন করা হয়। প্রণীত টেন্ডার দলিলের ভিত্তিতে মার্চ ২০১৫তে আন্তর্জাতিক টেন্ডার আহ্বান করা হলে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, কানাডা ও চীনের মোট ৪টি স্যাটেলাইট প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। মূল্যায়ন কমিটির বিচার বিশ্লেষণের পর ফ্রান্সের থ্যালাস এলেনিয়া কোম্পানি একমাত্র সফল দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়।

২০১৫ সালের ২০ অক্টোবর সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি স্যাটেলাইট সিস্টেম ক্রয় প্রস্তাবটির অনুমোদন দেয়ার পর ১১ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রীসহ সংসদীয় কমিটির সদস্যরা, কূটনীতিক ও দেশের বিশিষ্ট নাগরিকদের উপস্থিতিতে থ্যালাসের সঙ্গে মোট ১৯৫১,৭৫,৩৪,৪৮২ টাকা মূল্যে স্যাটেলাইট সিস্টেম ক্রয়ের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় (সংশোধিত চুক্তি মূল্য কমে গিয়ে মোট ১৯০৮৭৫ কোটি টাকা)।

কাভারেজের আওতা : কারিগরি বিনির্দেশ ও চূড়ান্ত ডিজাইন অনুযায়ী ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট’ ১১৯.১ ডিগ্রি পূঃদ্রাঃ অরবিটাল লোকেশনে সফল তরঙ্গ সমন্বয় সাপেক্ষে সমগ্র বাংলাদেশ, সার্কভুক্ত দেশসমূহ, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন এবং ‘স্তান’ভুক্ত দেশসমূহের অংশ বিশেষ কাভারেজের আওতায় আসবে।

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর কমিউনিকেশন মডিউল ও সার্ভিস মডিউল : ২০১৭ সালের মে মাসে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর প্রধান দুটি মডিউল (কমিউনিকেশন মডিউল ও সার্ভিস মডিউল) তৈরি ও একীভূতকরণের কাজ এবং সোলার প্যানেল, এন্টেনা তৈরির কাজ শেষ হয়। প্রকল্পের বৈদেশিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান এর ২ জন অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞের নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও তদারকিতে থ্যালাসের ওই ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটিতে বর্ণিত কার্যাদি সম্পন্ন হয়।

বস্তুত ২০১৬ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর নির্মাণকাজ চলতে থাকে। নির্মাণকাজ শেষে গত ১৭-২১ নভেম্বর ২০১৭ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১-এর প্রি-শিপমেন্ট সম্পন্ন করার আগে প্রায় ৬ মাস ধরে মোট ৪টি ধাপে থ্যালাস কর্তৃক সব প্রকারের পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়। (সামনের সংখ্যায় সমাপ্য। দ্বিতীয় পর্বে আমরা আমাদের স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ ও এর ব্যবহার্যতা নিয়ে আলোচনা করব।)

মোস্তাফা জব্বার : তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ও কলাম লেখক।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App