×

মুক্তচিন্তা

জনপ্রশাসনে ‘সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ক্যাডার সার্ভিস’ প্রবর্তন হোক

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০১৯, ০৯:৪০ পিএম

এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের গতিকে আরো বেগবান করার লক্ষ্যে সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা প্রতিযোগিতামূলক বিসিএস পরীক্ষায় অংশ ও চাকরি গ্রহণের মাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা, সঙ্গীত, নৃত্যকলা, চারুকলা এবং চলচ্চিত্র বিষয়ে স্নাতকরা পেশাগত জীবনে নিজেদের একাডেমিক শৃঙ্খলায় অধীত বিষয়ের প্রয়োগ যেমন করতে পারবেন তেমনি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়েও প্রকৃত প্রাণশক্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। এটি সম্ভব হলে বাঙালি সংস্কৃতিচর্চাও তুলনাহীন অগ্রগতির লক্ষ্যে ধাবিত হবে।

গুগল সার্চের মাধ্যমে ‘ক্যাডার নেমস অব বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস’ শিরোনামে যে পাতাটি পাওয়া যায় তা ২০১২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর আপডেট করা, অর্থাৎ ‘আপডেট’ হিসেবে তা অর্ধ যুগ আগের। সেখানে ২৯টি ক্যাডার এবং তার পাশে পদের নাম দেয়া আছে।

বলার অপেক্ষা রাখে না, ২০১২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর আপডেট করা হলেও বর্ণিত ২৯টি ক্যাডার পদের সূচনা যুগ যুগ আগের। কিন্তু বিগত কয়েক যুগে বৈচিত্র্যপূর্ণ কর্মক্ষেত্রের পরিধি বিস্তৃত হয়েছে। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় ওপরে উল্লিখিত ২৯টি ক্যাডার-পদের কর্মকর্তাদের ছিল সৃজনশীল ভূমিকা ও অবদান উল্লেখযোগ্য।

অত্যুক্তি হবে না যে, বর্তমান সরকারের বিগত প্রায় দশ বছরের শাসনামলেই বাংলাদেশ সব ক্ষেত্রে ঈর্ষণীয়ভাবে এগিয়ে গেছে সম্মুখের দিকে, অগ্রগতির দিকে। যে পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বাংলাদেশের জন্ম সেই পাকিস্তানকে বর্তমান বাংলাদেশের পাশে দাঁড়াতে আরো দশ বছর সময় লাগবে বলে সেখানকার বুদ্ধজীবীদের ধারণা; তবে সেই দশ বছরে বাংলাদেশ আরো এগিয়ে যাবে সন্দেহ নেই। তারা পাকিস্তানের নতুন সরকারকে বাংলাদেশের উন্নয়ন মডেলটি আদর্শ হিসেবে গ্রহণেরও সুপারিশ করেছেন।

সাম্প্রতিককালে পাকিস্তানের কোনো চ্যানেলে এরূপ অনুষ্ঠানের সম্প্রচার এ কথাই মনে করিয়ে দেয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পাকিস্তানকে অস্বীকারের মাধ্যমে বাংলাদেশ সৃষ্টি ছিল সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। বাঙালির অর্থনৈতিক মুক্তির জন্যই বঙ্গবন্ধু এই স্বপ্ন দেখেছিলেন। আজ কারো দ্বিধা নেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একটি সুপরিকল্পিত ‘রূপকল্প’ গ্রহণ করেছেন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা।

টানা তৃতীয় মেয়াদে তার নেতৃত্বে নবগঠিত সরকার ইতোমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে। নতুন সরকার তার সৃজনীশক্তির মাধ্যমে দেশকে উন্নয়নের শিখড়ে পৌঁছে দেবে এই আমাদের আশা।

বাংলাদেশকে আরো নানাভাবে সফল ও সার্থক করার লক্ষ্যে দীর্ঘদিনের প্রচলিত ক্যাডার সার্ভিসের অন্তর্গত পদসমূহে বৈচিত্র্য সৃষ্টিসহ নতুন ক্যাডার সার্ভিস প্রবর্তন এখন সময়ের দাবি। বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে স্থল ও জলসীমান্তের সব বিরোধ নিষ্পত্তির মাধ্যমে বৈচিত্র্যপূর্ণ স্থলজ ও জলজ সম্পদের স্বত্বাধিকারী হওয়া সম্ভব হয়েছে। মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের সফল উৎক্ষেপণের মাধ্যমে তা থেকেও সুবিধাভোগ সম্ভব হয়েছে।

এ ছাড়াও শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের বহুমাত্রিক উন্নয়ন যখন বিশ্ববাসীর সম্মুখে দৃষ্টান্ত হিসেবে গ্রাহ্য তখন তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন সম্ভাবনাময় বিষয়ের পাশাপাশি বাঙালি সংস্কৃতির লালন-পালন ও প্রসারের লক্ষ্যে প্রয়োজন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে জনপ্রশাসনে স্বতন্ত্র সংস্কৃতি ক্যাডার সার্ভিস প্রবর্তন। বাঙালির অগ্রযাত্রা ও সমৃদ্ধ সংস্কৃতির বিকাশে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়কে সক্ষমতা অর্জন করতে হলে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সংস্কৃতি বিষয়ে অধ্যয়ন করা শিক্ষার্থী সমন্বয়ে কর্মীবাহিনী গঠনের বিকল্প নেই।

সাংস্কৃতিক বিপ্লব তথা বাঙালি সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু-প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি ৬৪ জেলায় কোনো রকমে সক্রিয় আছে। আবার প্রতিটি উপজেলায়ও রয়েছে শিল্পকলা একাডেমির শাখা। বাঙালি সংস্কৃতিকে লালন করার দাবি যদি আমরা করি তবে শিল্পকলা একাডেমিগুলোকে যোগ্য ও মেধাবী কর্মীদের মাধ্যমে সক্রিয় করে তোলা খুবই জরুরি।

বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নাটক, সঙ্গীত, নৃত্য, চারুকলা, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু আছে। শিল্পকলার এসব শাখা থেকে প্রতি বছর মেধাবী শিক্ষার্থী বের হয়ে আসছেন। জনপ্রশাসনের অধীনে ‘সংস্কৃতি বিষয়ক ক্যাডার’ পদ প্রবর্তনের মাধ্যমে ওই শিক্ষা শৃঙ্খলা থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারীদের নিয়োগ করা গেলে তারা তাদের অধিত জ্ঞান ও দক্ষতার আলোকে বাঙালি সংস্কৃতির সমৃদ্ধি ঘটাতে সক্ষম হবেন।

বিষয়টি আমরা জরুরি বিবেচনা করি এ জন্য যে, সংস্কৃতিচর্চার মাধ্যমে যুবসমাজ থেকে জঙ্গিবাদ ও মাদকাসক্তি নিবারণ সম্ভব। স্বদেশ ও নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি যখন কারো আবেগ জাগ্রত হয় তখন তার মধ্যে দেশপ্রেমেরও সঞ্চার ঘটে। সুতরাং সামগ্রিকভাবে দেশে একটি সাংস্কৃতিক আবহ সৃষ্টি করতে পারলে মাদকাসক্তি ও জঙ্গিবাদসহ সামাজিক নানা উপদ্রবের সহজেই বিনাশ সম্ভব। আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাস্তবায়নের পথও সহজ হয়ে উঠবে। সাংস্কৃতিক চেতনাবোধের অভাবই তরুণদের মধ্যে দেশ-রাষ্ট্র সম্পর্কে উন্মূল ধারণার সৃষ্টি করে। ফলে জঙ্গিবাদ ও মরণ নেশার দিকে তরুণরা সহজ আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়।

পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনায় সংস্কৃতিচর্চার যে প্রাবল্য ছিল স্বাধীনতা-পরবর্তীকালে বিশেষত নতুন শতাব্দীর তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশের কালে তা তেমন দেখা যায় না। নতুন প্রজন্মের সামনে সংস্কৃতি ভাবনারও যে বিশেষ প্রয়োজন তা রাজনৈতিক জ্ঞানকাণ্ডে লক্ষ করা যায় না। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই তরুণ প্রজন্মের সামনে বিরাজ করে চৈতন্যহীনতার বিস্তৃত ফাঁকা মাঠ।

এরূপ ফাঁকা মাঠে স্বদেশ বা স্বভূমির প্রতি তার টানের চেয়ে ভিন্ন আদর্শ এসে ভিড় জমায়, বাসা বাঁধে। নিকটঅতীতে গুলশান হামলায় সমাজের উচ্চ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির উচ্চশিক্ষিত এই প্রজন্মের সক্রিয় এবং আত্মঘাতী অংশগ্রহণের লোমহর্ষক ঘটনা জানার পর থেকে আমরা ভাবিত এবং আতঙ্কিত।

এরূপ ঘটনার ভয়াবহতায় আমরা অন্তর্গত এক সংকটের মুখোমুখি হয়ে পড়েছি। কেন আমাদের এসব আদুরে সন্তানেরা পারিবারিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে ভিন্নতর আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে নিজেদের জীবনপণ ও আত্মঘাতী সন্ত্রাসী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করছে? জানতে ইচ্ছে করে কোন শক্তি বা মোহ আমাদের তরুণদের সমাজ ও পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন করছে? বলা হয় নতুন প্রজন্মের তরুণদের সম্মুখে উচ্চ কোনো আদর্শ নেই, নেই সাংস্কৃতিক চেতনাবোধেরও তেমন গভীর মমত্ববোধ। হয় জঙ্গিবাদ নয় মাদকের ছোবলে দেশের তারুণ্যের এক বিরাট অংশ আচ্ছন্ন। এদের অনেকেই পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন।

বৈশ্বিক পরিপ্রেক্ষিত বিবেচনায় বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণি দিকভ্রান্ত ও বিভ্রান্ত! সব মিলিয়ে সামাজিক এক ভাঙা-গড়ার মধ্য দিয়ে যখন আমাদের সময় অতিবাহিত হচ্ছে আমাদের ঘর-গেরস্থালি পুত্রহীনতায়, সন্তানহীনতায় শূন্য ও ফাঁকা। আমাদের আদরের সন্তানরা চুরি হয়ে যাচ্ছে- লুট হয়ে যাচ্ছে, সংস্কৃতিগতভাবে অন্যের হয়ে গেছে। বাঙালির শাশ্বত আদর্শের চেয়ে শ্রেয়তর মনে করে বসে আছে পরাশ্রয়ী আদর্শ ও মাদককে।

যে আদর্শের সঙ্গে বাঙালির আবহমানকালের সংস্কার-সংস্কৃতির মিল নেই। পরাশ্রয়ী এই আদর্শ কিংবা মাদকের ধীরগতির বিষক্রিয়ায় দীর্ঘদিন ধরে বাঙালির আবহমান সংস্কৃতি ধীরে ধীরে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। বিধ্বস্ত হচ্ছে একের পর এক ঐতিহ্যিক স্মারকচিহ্ন বাঙালির সহস্রবর্ষের সংস্কার ও সাংস্কৃতিক মৌল উপাদানসমূহ।

আমাদের ঐতিহ্যিক সব স্মারক ও সাংস্কৃতিক চেতনাকে হারিয়ে কেন আমাদের সন্তানরা জীবনের সব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করার পরও এমন ভয়ঙ্কর আত্মঘাতী সন্ত্রাসীতে পরিণত অথবা মাদকের নেশায় বুঁদ? সচেতন মধ্যবিত্ত থেকেই পরামর্শ আসছে আমাদের তরুণদের উচ্চ শিক্ষার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক শিক্ষায়ও শিক্ষিত করে তুলতে হবে। সচেতন করে তুলতে হবে দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কার-সংস্কৃতি এবং প্রকৃত ধর্ম ও দর্শন সম্পর্কে বাঙালির শাশ্বত অনুরাগ সম্পর্কেও। স্কুল-কলেজ থেকেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাংস্কৃতিক বোধ সম্পর্কে সচেতন করে তুলতে হবে। সংস্কৃতিচর্চায় তাদের অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে।

কারণ, কথা উঠেছে ইংরেজি মাধ্যম স্কুল-পড়ুয়া, নামি-দামি বেসরকারি কিংবা বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়-পড়ুয়া তরুণদের জঙ্গিবাদের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হওয়ার পশ্চাতে শিক্ষার সঙ্গে সাংস্কৃতিক চেতনাবোধের অভাব নিয়ে। পরামর্শও উচ্চারিত হচ্ছে এই বলে যে, সাংস্কৃতিকচর্চার পরিধি স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়েও বিস্তৃত করতে হবে।

দেশে সংস্কৃতিচর্চার ধারা সুপ্রতিষ্ঠিত করতে চাইলে শিক্ষা ব্যবস্থার সংস্কার সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। এই সংস্কার প্রক্রিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত অব্যাহত রাখতে হবে। বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থায় সংস্কৃতিচর্চার কোনো অবকাশ নেই- তা উপলব্ধি করতে হবে।

আমরা চাই ‘বাঙালি জাতীয়তাবাদী’ আদর্শের সংস্কৃতিচর্চার পাশাপাশি, দেশজ ভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর স্ব-স্ব সংস্কৃতিচর্চারও স্বাধীনতা। আর এ কাজে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি’র মাধ্যমে সমগ্র দেশের জেলা এবং উপজেলা শিল্পকলা একাডেমিগুলোকে সক্রিয় ও কার্যকর করতে হবে।

জনপ্রশাসনে ক্যাডার সার্ভিসের আওতায় ‘সংস্কৃতি বিষয়ক ক্যাডার’ ও তৎসংশ্লিষ্ট পদ সৃষ্টির মাধ্যমে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এবং দেশব্যাপী শিল্পকলা একাডেমিসমূহে প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টি সম্ভব। এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের গতিকে আরো বেগবান করার লক্ষ্যে সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা প্রতিযোগিতামূলক বিসিএস পরীক্ষায় অংশ ও চাকরি গ্রহণের মাধ্যমে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা, সঙ্গীত, নৃত্যকলা, চারুকলা এবং চলচ্চিত্র বিষয়ে স্নাতকরা পেশাগত জীবনে নিজেদের একাডেমিক শৃঙ্খলায় অধীত বিষয়ের প্রয়োগ যেমন করতে পারবেন তেমনি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়েও প্রকৃত প্রাণশক্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। এটি সম্ভব হলে বাঙালি সংস্কৃতিচর্চাও তুলনাহীন অগ্রগতির লক্ষ্যে ধাবিত হবে। জঙ্গিবাদ ও নেশাগ্রস্ত বিকলাঙ্গ প্রজন্মের বদলে বাংলাদেশে সৃষ্টি হবে সংস্কৃতিসচেতন ও দেশপ্রেমিক প্রজন্ম।

যারা প্রত্যেকেই জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্ন ‘২০৪০ সালে উন্নত বাংলাদেশ’ গড়ার কারিগরে পরিণত হবেন। অতএব নবগঠিত সরকারের সংস্কৃতি ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় মিলে এ বিষয়ে একটি কর্মপ্রক্রিয়া আসন্ন বিসিএস পরীক্ষার আগেই শুরু করতে পারে। জনপ্রশাসনে ‘সংস্কৃতি ক্যাডার’ পদ প্রবর্তনের মাধ্যমে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় নিজে সমৃদ্ধ হবে এবং উন্নত বাংলাদেশ গড়ার প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের বাস্তবায়ন গতিশীল হয়ে উঠবে।

আহমেদ আমিনুল ইসলাম: অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App