×

পুরনো খবর

এ বছর যাদের হারিয়েছি

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২৯ ডিসেম্বর ২০১৮, ০২:৩৯ পিএম

এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
এ বছর যাদের হারিয়েছি
শওকত আলী শওকত আলী একজন কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও শিক্ষক। শওকত আলী ১৯৩৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর দিনাজপুর জেলার থানা শহর রায়গঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন।

অল্প বয়সেই দৈনিক মিল্লাত, মাসিক সমকাল, ইত্তেফাকে তাঁর অনেক গল্প, কবিতা এবং শিশুদের জন্য লেখা প্রকাশিত হয়। তার দক্ষিণায়নের দিন, কুলায় কালস্রোত এবং পূর্বরাত্রি পূর্বদিন যেগুলোকে ত্রয়ী উপন্যাস বলা হয়, যার জন্য তিনি ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৬) লাভ করেন। তিনি বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে গল্প ও উপন্যাস লিখে খ্যাতি অর্জন করেন। ১৯৯০ সালে সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে একুশে পদকে ভূষিত করে। ২৫ জানুয়ারি, ২০১৮ বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৮টার দিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত ভাস্কর। তাঁর শিল্পকর্ম বেশ জনপ্রিয়। মূলত ঘর সাজানো এবং নিজেকে সাজানোর জন্য দামি জিনিসের পরিবর্তে সহজলভ্য জিনিস দিয়ে কীভাবে সাজানো যায় তার সন্ধান করা থেকেই তাঁর শিল্পচর্চার শুরু। ঝরা পাতা, মরা ডাল, গাছের গুঁড়ি দিয়েই মূলত তিনি গৃহের নানা শিল্পকর্ম তৈরি করতেন। স্বাধীনতাযুদ্ধে অবদানের জন্য ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সরকার তাঁকে মুক্তিযোদ্ধা খেতাব দেয়। ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী জন্ম ১৯৪৭ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি, খুলনায় নানার বাড়িতে। তিনি শেষ বয়সে এসে নানা শিল্পকর্ম সৃষ্টিতে মনোনিবেশ করেন এবং তা অবিরামভাবে অব্যাহত রাখেন। শিল্পকলায় অসাধারণ অবদানের জন্য ২০১০ সালে বাংলাদেশের “সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার” হিসেবে পরিচিত “স্বাধীনতা পুরস্কার” প্রদান করা হয় তাকে। ৬ মার্চ, ২০১৮ ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী মৃত্যুবরণ করেন। মুস্তাফা নূরউল ইসলাম লেখক, গবেষক, ভাষাসৈনিক ও বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম ১৯২৭ সালের ১ মে বগুড়ার মহাস্থানগড় সংলগ্ন চিঙ্গাশপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশব থেকেই সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগ, ছাত্রজীবনে বাম ধারার রাজনীতির সঙ্গে সংযোগ ও ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ তাঁর চিন্তা ও কর্মে সুদূরপ্রসারী প্রভাব রেখেছে। তাঁর কর্মজীবন বিচিত্র, বর্ণাঢ্য। সাংবাদিকতা করেছেন। শিক্ষকতা করেছেন সেন্ট গ্রেগরিজ কলেজ, পাবনা এডওয়ার্ড কলেজ, করাচি বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি বাংলাদেশ শিল্পকলা একডেমির প্রতিষ্ঠাতা মহাপরিচালক, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ও বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন। সাহিত্য ও শিল্পকলায় অবদানের জন্য তিনি ২০১০ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার অর্জন করেন। ২০১১ সালে তাকে জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। তার প্রকাশিত গ্রন্থ সংখ্যা প্রায় অর্ধশত। ১৯৫০-এর দশকে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় আলাউদ্দিন আল আজাদের সঙ্গে যৌথভাবে সম্পাদিত দাঙ্গার পাঁচটি গল্প তাঁর একটি সাড়া জাগানো প্রকাশনা। অধ্যাপনা ও গবেষণার পাশাপাশি টেলিভিশনের অনুষ্ঠান উপস্থাপনাতেও বিশেষ মাত্রা যোগ করেছেন তিনি। তিনি একুশে পদকও লাভ করেন। ২০১৮ সালের ৯ মে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। রমা চৌধুরী রমা চৌধুরী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নির্যাতিত একজন বীরাঙ্গনা। রমা চৌধুরী ১৯৪১ সালের ১৪ অক্টোবর চট্টগ্রামের বোয়ালখালী থানার পোপাদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। বলা হয়ে থাকে তিনি দক্ষিণ চট্টগ্রামের প্রথম নারী স্নাতকোত্তর (এমএ)। ১৯৭১ সালে তিনি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে নিজ বাড়িতে নির্যাতনের শিকার হন। তিনি তার ওপর নির্যাতনের ঘটনা একাত্তরের জননী নামক গ্রন্থে প্রকাশ করেন। স্বাধীনতার পরে ২০ বছর তিনি লেখ্যবৃত্তিকে পেশা হিসেবে নিয়েছেন। প্রথমে তিনি একটি পাক্ষিক পত্রিকায় লিখতেন। বিনিময়ে সম্মানীর বদলে পত্রিকার ৫০টি কপি পেতেন। সেই পত্রিকা বিক্রি করেই চলত তাঁর জীবন-জীবিকা। পরে নিজেই নিজের লেখা বই প্রকাশ করে বই ফেরি করতে শুরু করেন। প্রবন্ধ, উপন্যাস ও কবিতা মিলিয়ে নিজের ১৮টি গ্রন্থ প্রকাশ করেছেন। ১৫ বছর ধরে জুতো ছাড়াই চলেছেন রমা চৌধুরী। ২০১৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন একাত্তরের বীরাঙ্গনা রমা চৌধুরী। তারামন বিবি তারামন বেগম যিনি তারামন বিবি নামে অধিক পরিচিত। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর নারী মুক্তিযোদ্ধা। তারামন বিবি ১৯৫৭ সালে কুড়িগ্রাম জেলার চর রাজিবপুর উপজেলার শংকর মাধবপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তারামন বিবি ১১নং সেক্টরে নিজ গ্রামে আবু তাহেরের নেতৃত্বে অংশ নেন। মুহিব হাবিলদার নামে এক মুক্তিযোদ্ধা তারামন বিবিকে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার জন্য উৎসাহিত করেন। তখন তারামনের বয়স ছিল মাত্র ১৩ কিংবা ১৪ বছর। বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭৩ সালে তৎকালীন সরকার মুক্তিযুদ্ধে তারামন বিবিকে তার সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য “বীরপ্রতীক” উপাধিতে ভ‚ষিত করেন। কিন্তু ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত তাকে খুঁজে বের করা সম্ভব হয়নি। ১৯৯৫ সালে ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও গবেষক বিমল কান্তি দে প্রথম তার সন্ধান পান। ১ ডিসেম্বর ২০১৮ সালে তিনি নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন। আইয়ুব বাচ্চু আইয়ুব বাচ্চু একাধারে গায়ক, গিটারবাদক, গীতিকার, সুরকার, ও চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক শিল্পী ছিলেন। এলআরবি ব্যান্ড দলের লিড গিটারবাদক এবং ভোকাল বাচ্চু ছিলেন বাংলাদেশের ব্যান্ডসঙ্গীত জগতের জনপ্রিয় ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বদের একজন। সঙ্গীতজগতে তার যাত্রা শুরু ফিলিংস ব্যান্ড দলের মাধ্যমে ১৯৭৮ সালে। তিনি তার শ্রোতা-ভক্তদের কাছে ‘এবি’ নামেও পরিচিত। মূলত রক ঘরানার কণ্ঠের অধিকারী হলেও আধুনিক গান, শাস্ত্রীয় সঙ্গীত এবং লোকগীতি ঘরানায়ও তিনি কাজ করেছেন। তার কণ্ঠ দেয়া প্রথম গান ‘হারানো বিকেলের গল্প’। বাচ্চুর সফলতার শুরু তার দ্বিতীয় একক ময়না (১৯৮৮) অ্যালবামের মাধ্যমে। ব্যান্ডের সঙ্গে তার প্রথম ব্যান্ড অ্যালবাম এবং বাংলাদেশের প্রথম দ্বৈত অ্যালবাম ‘এলআরবি’ প্রকাশিত হয় ১৯৯২ সালে। এই অ্যালবামের শেষ চিঠি কেমন এমন চিঠি, ঘুম ভাঙা শহরে, হকার এবং সুখ অ্যালবামের সুখ, চলো বদলে যাই, রুপালি গিটার, গতকাল রাতে ও কষ্ট অ্যালবামের কষ্ট কাকে বলে, কষ্ট পেতে ভালোবাসি, অবাক হৃদয়, আমিও মানুষ গানগুলো ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। বাচ্চু অনেক বাংলা ছবিতে প্লেব্যাক করেছেন। গিটারে তিনি সারা ভারতীয় উপমহাদেশে বিখ্যাত। আইয়ুব বাচ্চু ১৮ অক্টোবর ২০১৮ সালে হৃদ?রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন। আমজাদ হোসেন আমজাদ হোসেন ছিলেন বাংলাদেশি অভিনেতা, লেখক এবং চলচ্চিত্র পরিচালক। ব্যতিক্রমধর্মী এই চলচ্চিত্র নির্মাতা তাঁর কর্মজীবনে ১২টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার এবং ৬টি বাচসাস পুরস্কার অর্জন করেছেন। ১৯৬১ সালে তোমার আমার চলচ্চিত্রে অভিনয় দিয়ে চলচ্চিত্রে আমজাদ হোসেনের আগমন। পরে তিনি চিত্রনাট্য রচনা ও পরিচালনায় মনোনিবেশ করেন এবং চলচ্চিত্র পরিচালনা করে খ্যাতি অর্জন করেন। তাঁর পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র আগুন নিয়ে খেলা ১৯৬৭ সালে। পরে তিনি নয়নমণি, গোলাপী এখন ট্রেনে, ভাত দে দিয়ে প্রশংসিত হন। শিল্পকলায় অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাঁকে ১৯৯৩ সালে একুশে পদকে ভ‚ষিত করে। এ ছাড়া সাহিত্য রচনার জন্য তিনি ১৯৯৩ ও ১৯৯৪ সালে দুবার অগ্রণী শিশু সাহিত্য পুরস্কার ও ২০০৪ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারসহ একাধিক পুরস্কার লাভ করেন। আমজাদ হোসেন ১৯৪২ সালের ১৪ আগস্ট জামালপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ২০১৮ সালের ১৪ ডিসেম্বর ৭৬ বছর বয়সে ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। গোলাম সারওয়ার গোলাম সারওয়ার একজন স্বনামধন্য বাংলাদেশি সাংবাদিক ও কলাম লেখক। তাঁর সাংবাদিকতার জীবন শুরু হয় ১৯৬৩ সালে দৈনিক পয়গম দিয়ে। এরপর তিনি যুক্ত ছিলেন দৈনিক সংবাদ, দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক যুগান্তর, দৈনিক সমকালের মতো শীর্ষস্থানীয় দৈনিকে। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ সরকার দেশের সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য তাকে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভ‚ষিত করে। সাংবাদিকতার পাশাপাশি তিনি লেখালেখিতে সুনাম অর্জন করেছেন। তাঁর প্রকাশিত গন্থের মধ্যে ছড়াগ্রন্থ রঙিন বেলুন এবং প্রবন্ধ সংকলন সম্পাদকের জবানবন্দি, অমিয় গরল, আমার যত কথা, স্বপ্ন বেঁচে থাক উল্লেখযোগ্য। গোলাম সারওয়ারের জন্ম ১৯৪৩ সালের ১ এপ্রিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বরিশাল জেলার বানারীপাড়ায়। তাঁর পরিবার ছিল এলাকার সম্ভ্রান্ত মুসলিম। ছোটবেলা থেকেই তাঁর লেখালেখির প্রতি আগ্রহ ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় সম্মানসহ স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২০১৮ সালের ১৩ আগস্ট তিনি মৃত্যুবরণ করেন। সাইদুল আনাম টুটুল সাইদুল আনাম খান টুটুল ছিলেন বাংলাদেশি চলচ্চিত্র ও নাট্য পরিচালক। ২০০৩ সালে আধিয়ার চলচ্চিত্র নির্মাণের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জীবনে প্রবেশ করেন। তিনি ১৯৭৯ সালে সূর্য দীঘল বাড়ী চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ চিত্রসম্পাদকের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। টুটুল ১৯৫০ সালের ১ এপ্রিল পুরান ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হলে তিনি খুলনা অঞ্চলে ৬ নম্বর সেক্টরের অধীন যুদ্ধে অংশ নেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হলে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ১৯৭৪ সালে আইসিসিআর নামক একটি বৃত্তি পেয়ে ভারতের পুনেতে চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটে চলচ্চিত্র সম্পাদনা বিষয়ে ভর্তি হন। ১৯৭৮ সালে অধ্যয়ন শেষ করে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। সাইদুল আনাম টুটুল চলচ্চিত্র সম্পাদক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৭৯ সালে সূর্য দীঘল বাড়ী ছায়াছবির সম্পাদনার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। এ ছাড়াও সালাউদ্দিন জাকির ঘুড্ডি, শেখ নিয়ামত আলীর দহন, মোরশেদুল ইসলামের দীপু নাম্বার টু ও দুখাই ছায়াছবির সম্পাদনা করেন। চলচ্চিত্র সম্পাদনার পাশাপাশি তিনি চলচ্চিত্র ও নাটক পরিচালনা করেছেন। এরপর তিনি নাটক নির্মাণে মন দেন। ২০১৮-এর ১৮ ডিসেম্বর ঢাকার ল্যাবএইড হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App