×

পুরনো খবর

উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে নৌকার বিজয় প্রয়োজন

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০২ ডিসেম্বর ২০১৮, ১১:৪৯ এএম

উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে নৌকার বিজয় প্রয়োজন
স্বাধীনতার পর থেকে দেশের রাজনীতিতে সিলেটকে নিয়ে এক ধরনের ‘মিথ’ প্রচলিত আছে। সিলেট-১ আসনে যে দল বিজয়ী হয় সেই দলই সরকার গঠন করে বলে বিশ্বাস রাজনৈতিক দলগুলোতে। অর্থাৎ সিলেট-১ আসনটি যার, সরকারও তার। হজরত শাহজালাল (রহ.) ও হজরত শাহ পরাণ (রহ.) সহ ৩৬০ আউলিয়ার স্মৃতি-বিজড়িত পুণ্য ভূমির এই আসনটি আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ সব দলের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকার গঠন করার বিষয়টি মাথায় রেখে মর্যাদাপূর্ণ এ আসনে এবারে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি, অর্থনীতিবিদ ও প্রথিতযশা কূটনীতিক ড. এ কে আব্দুল মোমেন। ড. মোমেন তারই অগ্রজ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের উত্তরসূরী হিসেবে ভোটের মাঠে লড়বেন। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দৌড়ে সিলেট-১ আসন থেকে একাধিক প্রার্থী থাকলেও সফল ক‚টনীতিক ও অর্থনীতিবিদ আবদুল মোমেনকে সিলেট-১ আসনের নৌকার কাণ্ডারি হিসেবে বেছে নেন দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা। বিগত বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে দেশের ভাবমূর্তি বিশ্বের দরবারে ছিল খুবই লজ্জার। ক্ষমতায় এসে তখন জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব দরবারে দেশের মর্যাদা উঁচু করতে ড. মোমেনকে জাতিসংঘে পাঠান। নেত্রীর আহবানে সাড়া দিয়ে তখন জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দীর্ঘ সময় সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন ও বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনেন। ২০০৯-২০১৫ সাল পর্যন্ত ড. মোমেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি এই দায়িত্ব পালনকালে বাংলাদেশ সর্বোচ্চসংখ্যক শান্তিরক্ষী বাহিনী প্রেরণের মর্যাদা লাভ করে। এ ছাড়া তার সময়ই বাংলাদেশ থেকে নারী শান্তিরক্ষী, নেভাল ফোর্স প্রথম পাঠানো হয়। জাতিসংঘের মাধ্যমে বাংলাদেশের সমুদ্র বিজয়, জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে ক্ষতিপূরণের দাবি, সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এমডিজি অর্জনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে দায়িত্বশীল ভ‚মিকা পালন করেন ড. এ কে আব্দুল মোমেন। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে এ নিয়ে কথা হয় ভোরের কাগজের সঙ্গে- দীর্ঘদিন রাজনীতি, কূটনীতি, অর্থনীতি ও শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত থাকলেও প্রথমবারের মতো তিনি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন। অনুভ‚তি কেমন জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ভোরের কাগজকে বলেন, প্রথমবার প্রার্থী হলেও হঠাৎ করেই রাজনীতিতে আসিনি। বড় ভাই সরকারের সফল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিতের ইচ্ছা ও নিজের ভালো লাগা থেকে এ পথেই হেঁটেছি। এরই ধারাবাহিকতায় সিলেট-১ আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার জন্য আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস জনগণ অবশ্যই নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে আবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় আনবেন। অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি শতভাগ আশাবাদী আমাদের জয় হবেই। বিগত ১০ বছর বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই অনেক উন্নয়ন হয়েছে এবং এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতেই আগামী নির্বাচনে নৌকার বিজয় প্রয়োজন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার উদ্দেশ্য জানতে চাইলে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, সিলেটের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নসহ দেশের অর্থনীতি নিয়ে কাজ করতে চান তিনি। আমরা যদি নির্বাচিত হই তাহলে একটি উন্নত, আধুনিক ও একটি স্থিতিশীল রাষ্ট্র গড়ে তুলব, যা হবে সত্যিকারের সোনার বাংলা। এখানে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ থাকবে না। সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে। ‘সব কিছুর বিকল্প আছে কিন্তু বাংলাদেশের উন্নয়নে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই’ উল্লেখ করে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্বে নির্ধারিত সময়ের ৪ বছর আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের স্বীকৃতি লাভে সক্ষম হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার জনবান্ধব সরকার। নৌকা উন্নয়নের প্রতীক। উন্নয়নের দীর্ঘ পরিকল্পনা নিয়ে এ সরকার কাজ করে। তাই উন্নয়নের স্বার্থে তরুণ প্রজন্ম নৌকায় ভোট দেবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সিলেটের মানুষ আপনার কাছে অনেক কিছু প্রত্যাশা করে। তাই এমপি নির্বাচিত হলে সিলেটবাসীর জন্য কী করবেন জানতে চাইলে ড. মোমেন বলেন, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পক্ষে সিলেটের উন্নয়ন কার্যক্রম তদারকির জন্য দায়িত্ব পালনকালে ডিজিটাল সিলেট সিটি, সিলেট মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয় স্থাপন, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, সিলেট হাইটেক পার্ক নির্মাণ, নগরীর ছড়া-খাল উদ্ধার ও সংরক্ষণ, সড়ক, রেল ও বিউন্নয়ন অব্যাহত রাখতে নৌকার বিজয় প্রয়োজন ফারুক আহমদ : স্বাধীনতার পর থেকে দেশের রাজনীতিতে সিলেটকে নিয়ে এক ধরনের ‘মিথ’ প্রচলিত আছে। সিলেট-১ আসনে যে দল বিজয়ী হয় সেই দলই সরকার গঠন করে বলে বিশ্বাস রাজনৈতিক দলগুলোতে। অর্থাৎ সিলেট-১ আসনটি যার, সরকারও তার। হজরত শাহজালাল (রহ.) ও হজরত শাহ পরাণ (রহ.) সহ ৩৬০ আউলিয়ার স্মৃতি-বিজড়িত পুণ্য ভূমির এই আসনটি আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টিসহ সব দলের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকার গঠন করার বিষয়টি মাথায় রেখে মর্যাদাপূর্ণ এ আসনে এবারে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি, অর্থনীতিবিদ ও প্রথিতযশা কূটনীতিক ড. এ কে আব্দুল মোমেন। ড. মোমেন তারই অগ্রজ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের উত্তরসূরী হিসেবে ভোটের মাঠে লড়বেন। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন দৌড়ে সিলেট-১ আসন থেকে একাধিক প্রার্থী থাকলেও সফল ক‚টনীতিক ও অর্থনীতিবিদ আবদুল মোমেনকে সিলেট-১ আসনের নৌকার কাণ্ডারি হিসেবে বেছে নেন দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা। বিগত বিএনপি-জামায়াতের শাসনামলে দেশের ভাবমূর্তি বিশ্বের দরবারে ছিল খুবই লজ্জার। ক্ষমতায় এসে তখন জননেত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব দরবারে দেশের মর্যাদা উঁচু করতে ড. মোমেনকে জাতিসংঘে পাঠান। নেত্রীর আহবানে সাড়া দিয়ে তখন জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দীর্ঘ সময় সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন ও বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনেন। ২০০৯-২০১৫ সাল পর্যন্ত ড. মোমেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি এই দায়িত্ব পালনকালে বাংলাদেশ সর্বোচ্চসংখ্যক শান্তিরক্ষী বাহিনী প্রেরণের মর্যাদা লাভ করে। এ ছাড়া তার সময়ই বাংলাদেশ থেকে নারী শান্তিরক্ষী, নেভাল ফোর্স প্রথম পাঠানো হয়। জাতিসংঘের মাধ্যমে বাংলাদেশের সমুদ্র বিজয়, জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে ক্ষতিপূরণের দাবি, সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা এমডিজি অর্জনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে দায়িত্বশীল ভ‚মিকা পালন করেন ড. এ কে আব্দুল মোমেন। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে এ নিয়ে কথা হয় ভোরের কাগজের সঙ্গে- দীর্ঘদিন রাজনীতি, কূটনীতি, অর্থনীতি ও শিক্ষকতার সঙ্গে যুক্ত থাকলেও প্রথমবারের মতো তিনি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে যাচ্ছেন। অনুভ‚তি কেমন জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ভোরের কাগজকে বলেন, প্রথমবার প্রার্থী হলেও হঠাৎ করেই রাজনীতিতে আসিনি। বড় ভাই সরকারের সফল অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিতের ইচ্ছা ও নিজের ভালো লাগা থেকে এ পথেই হেঁটেছি। এরই ধারাবাহিকতায় সিলেট-১ আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করার জন্য আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে মনোনয়ন দিয়েছেন। আমার বিশ্বাস জনগণ অবশ্যই নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে আবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় আনবেন। অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি শতভাগ আশাবাদী আমাদের জয় হবেই। বিগত ১০ বছর বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই অনেক উন্নয়ন হয়েছে এবং এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতেই আগামী নির্বাচনে নৌকার বিজয় প্রয়োজন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেয়ার উদ্দেশ্য জানতে চাইলে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, সিলেটের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নসহ দেশের অর্থনীতি নিয়ে কাজ করতে চান তিনি। আমরা যদি নির্বাচিত হই তাহলে একটি উন্নত, আধুনিক ও একটি স্থিতিশীল রাষ্ট্র গড়ে তুলব, যা হবে সত্যিকারের সোনার বাংলা। এখানে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ থাকবে না। সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হবে। ‘সব কিছুর বিকল্প আছে কিন্তু বাংলাদেশের উন্নয়নে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কোনো বিকল্প নেই’ উল্লেখ করে ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্বে নির্ধারিত সময়ের ৪ বছর আগেই বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের স্বীকৃতি লাভে সক্ষম হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকার জনবান্ধব সরকার। নৌকা উন্নয়নের প্রতীক। উন্নয়নের দীর্ঘ পরিকল্পনা নিয়ে এ সরকার কাজ করে। তাই উন্নয়নের স্বার্থে তরুণ প্রজন্ম নৌকায় ভোট দেবেন বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। সিলেটের মানুষ আপনার কাছে অনেক কিছু প্রত্যাশা করে। তাই এমপি নির্বাচিত হলে সিলেটবাসীর জন্য কী করবেন জানতে চাইলে ড. মোমেন বলেন, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের পক্ষে সিলেটের উন্নয়ন কার্যক্রম তদারকির জন্য দায়িত্ব পালনকালে ডিজিটাল সিলেট সিটি, সিলেট মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয় স্থাপন, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন, সিলেট হাইটেক পার্ক নির্মাণ, নগরীর ছড়া-খাল উদ্ধার ও সংরক্ষণ, সড়ক, রেল ও বিমান যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়নে ভ‚মিকা রেখেছেন বলে জানান। তা ছাড়া সিলেট নগরীকে কেন্দ্র করে যানজট নিরসনে দুটি লিংক রোড স্থাপনসহ নতুন নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে সিলেটের পরিকল্পিত উন্নয়নের কথা জানান ড. মোমেন। ড. এ কে আব্দুল মোমেনের বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি সৌদি আরবে, যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রকল্পে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে কৃতিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। সৌদি আরবে কর্মরত অবস্থায় তিনি প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করেছেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসে অনাকাক্সিক্ষত শিশু-শ্রম, শিশুকে জকি হিসেবে ব্যবহার এবং শিশু যৌনকর্মী ব্যবহারের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন। ড. এ কে আবদুল মোমেন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় দুই যুগ শিক্ষকতা করেছেন। সবশেষে তিনি সিলেট-১ আসনের সম্মানিত ভোটারদের কাছে আগামী ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোট ও দোয়া প্রার্থনা করেন এবং সবার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন। মান যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়নে ভ‚মিকা রেখেছেন বলে জানান। তা ছাড়া সিলেট নগরীকে কেন্দ্র করে যানজট নিরসনে দুটি লিংক রোড স্থাপনসহ নতুন নতুন প্রকল্পের মাধ্যমে সিলেটের পরিকল্পিত উন্নয়নের কথা জানান ড. মোমেন। ড. এ কে আব্দুল মোমেনের বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে তিনি সৌদি আরবে, যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রকল্পে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে কৃতিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। সৌদি আরবে কর্মরত অবস্থায় তিনি প্রবাসী বাংলাদেশিদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কাজ করেছেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসে অনাকাক্সিক্ষত শিশু-শ্রম, শিশুকে জকি হিসেবে ব্যবহার এবং শিশু যৌনকর্মী ব্যবহারের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন। ড. এ কে আবদুল মোমেন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় দুই যুগ শিক্ষকতা করেছেন। সবশেষে তিনি সিলেট-১ আসনের সম্মানিত ভোটারদের কাছে আগামী ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে ভোট ও দোয়া প্রার্থনা করেন এবং সবার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App