প্রিন্ট: ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৩১ পিএম
আরো পড়ুন
নিরাপত্তার ঘেরাটোপে উদযাপনের রাত
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ৩১ ডিসেম্বর ২০১৭, ১০:২৯ পিএম
বছরের শেষ রাতের উদযাপন ঘিরে পুরো রাজধানীতে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
রোববার রাতে যে গুলশান, বনানী, বারিধারা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় চলাচলে কড়াকড়ি থাকবে- পুলিশ তা আগেই জানিয়েছিল। সেই সঙ্গে সন্ধ্যার পর থেকে বিভিন্ন এলাকায় চলছে র্যাবের হেলিকপ্টারের টহল।
রাত ৮টায় গুলশান দুই নম্বর গোল চক্করে ব্রিফিংয়ে এসে র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান বলেন, নতুন বছরের শুরুতে নিরাপত্তা বিষয়টি মাথায় রেখেই সার্চ লাইট জ্বালিয়ে র্যাবের হেলিকপ্টারের এই টহলের ব্যবস্থা।
তিনি বলেন, কিছু সময় বিরতি দিয়ে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হেলিকপ্টার দিয়ে এই টহল চলবে। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও বিশেষ এলাকাগুলোতে র্যাব সদস্যরা নিরাপত্তা তল্লাশি চালিয়ে যাবেন।
কোনো ধরনের হামলার হুমকি রয়েছে কি না- এ প্রশ্নে এই র্যাব কর্মকর্তা বলেন, “আলাদা করে কিছু না থাকলেও সব কিছু মাথায় রেখেই আমরা নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি। সব সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করেই কাজ চলছে।”
ঢাকা মহানগর পুলিশ আগের দিনই জানিয়েছিল, থার্টি ফার্স্ট নাইটে বাড়ির ছাদসহ কোনো উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবে না। পটকা বা আতশবাজিও থাকবে নিষিদ্ধ।
রাত ৮টার পর থেকে হাতিরঝিল এলাকায় কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এছাড়া ভোর পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, গুলশান-বনানী এবং বারিধারা এলাকায় বাইরের কাওকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।
সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন
এ সম্পর্কিত আরো খবর
মন্তব্য করুন
বছরের শেষ রাতের উদযাপন ঘিরে পুরো রাজধানীতে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
রোববার রাতে যে গুলশান, বনানী, বারিধারা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় চলাচলে কড়াকড়ি থাকবে- পুলিশ তা আগেই জানিয়েছিল। সেই সঙ্গে সন্ধ্যার পর থেকে বিভিন্ন এলাকায় চলছে র্যাবের হেলিকপ্টারের টহল।
রাত ৮টায় গুলশান দুই নম্বর গোল চক্করে ব্রিফিংয়ে এসে র্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান বলেন, নতুন বছরের শুরুতে নিরাপত্তা বিষয়টি মাথায় রেখেই সার্চ লাইট জ্বালিয়ে র্যাবের হেলিকপ্টারের এই টহলের ব্যবস্থা।
তিনি বলেন, কিছু সময় বিরতি দিয়ে রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত হেলিকপ্টার দিয়ে এই টহল চলবে। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ মোড় ও বিশেষ এলাকাগুলোতে র্যাব সদস্যরা নিরাপত্তা তল্লাশি চালিয়ে যাবেন।
কোনো ধরনের হামলার হুমকি রয়েছে কি না- এ প্রশ্নে এই র্যাব কর্মকর্তা বলেন, “আলাদা করে কিছু না থাকলেও সব কিছু মাথায় রেখেই আমরা নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি। সব সংস্থার সঙ্গে সমন্বয় করেই কাজ চলছে।”
ঢাকা মহানগর পুলিশ আগের দিনই জানিয়েছিল, থার্টি ফার্স্ট নাইটে বাড়ির ছাদসহ কোনো উন্মুক্ত স্থানে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যাবে না। পটকা বা আতশবাজিও থাকবে নিষিদ্ধ।
রাত ৮টার পর থেকে হাতিরঝিল এলাকায় কাউকে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এছাড়া ভোর পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, গুলশান-বনানী এবং বারিধারা এলাকায় বাইরের কাওকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।