×

অর্থনীতি

ফুড আইটেম নিয়ে এবারই প্রথম বসুন্ধরার স্টল

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৬ জানুয়ারি ২০১৯, ০৩:৫৪ পিএম

ফুড আইটেম নিয়ে এবারই প্রথম বসুন্ধরার স্টল
২৪তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় প্রথমবারের মতো ফুড আইটেম নিয়ে হাজির হয়েছে দেশের অন্যতম বৃহৎ করপোরেট প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ। এসব আইটেমের মধ্যে রয়েছে- বসুন্ধরা আটা, ময়দা, সুজি, তেল, নুডুলস, পাস্তা, ক্রাকার্সসহ আরো পণ্য। এ ছাড়া শুধু প্রদর্শনীর জন্য রয়েছে বসুন্ধরা এলপি গ্যাস। ক্রেতাদের জন্য রয়েছে এসব খাদ্যপণ্যের বিভিন্ন প্যাকেজে ছাড়ের সুযোগ। বসুন্ধরা আটা, ময়দা, সুজি, তেল, নুডুল, ক্রাকার্সসহ ৪৭৭ টাকার সবচেয়ে বড় টোটাল প্যাকেজ কিনলে দাম পড়বে ৪০০ টাকা অর্থাৎ ৭৭ টাকা ছাড়। একই পণ্যের ২৮৩ টাকার প্যাকেজ ৩৩ টাকা ছাড়ে কেনা যাবে ২৫০ টাকায়। এ ছাড়া ৮ প্যাকেটের নুডুলস কেনা যাবে ৫০ টাকা ছাড়ে এবং ৪ প্যাকেটের নুডুলসের জন্য ছাড় ২৪ টাকা। প্যাভিলিয়নের এক পাশে শুধু প্রদর্শনীর জন্য রাখা আছে বসুন্ধরা এলপি গ্যাস সিলিন্ডার। উদ্দেশ্য ক্রেতা-দর্শনার্থীদের আরো বেশি বসুন্ধরা এলপি গ্যাস সম্পর্কে অবহিত করা। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বসুন্ধরা ফুড এন্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রিজের ম্যানেজার (ব্র্র্র্র্যান্ড) মো. তাফসিরুল হক ভোরের কাগজকে বলেন, ফুড আইটেম নিয়ে এবারই প্রথম ছোট পরিসরে বাণিজ্যমেলায় এসেছি। ভবিষ্যতে আরো বড় পরিসরে মেলায় আসার অভিপ্রায় রয়েছে আমাদের। বসুন্ধরার আটা, ময়দা, সুজি বেশ আগে বাজারে এলেও নুডুলস আইটেম এসেছে সম্প্রতি। দেশীয় পণ্য তৈরিতে বসুন্ধরার মান সব সময় অনেক উন্নত। বসুন্ধরা যেটাই করে তার মান থাকে হাই-কোয়ালিটি। আমরা চাই মানুষের কাছে বসুন্ধরার এসব মানসম্মত খাদ্য পৌঁছে দিতে। তিনি আরো বলেন, আমাদের মূল উদ্দেশ্য ক্রেতা-সাধারণকে আমাদের পণ্যের মান সম্পর্কে বেশি বেশি ধারণা দেয়া। বাণিজ্যমেলায় আমাদের আরো একটি কাউন্টার রয়েছে যেটা ফান ফেস্টিভ কাউন্টার। এটা মূলত একটি গেম জোন কাউন্টার। এখানে বিভিন্ন ধরনের গেমসের প্রদর্শনী আছে। আমাদের পণ্য কিনলে ফান ফেস্টিভ কাউন্টারে রয়েছে ১০ শতাংশ ছাড়। এদিকে গতকাল বাণিজ্যমেলায় ১নং গেট দিয়ে ঢুকতেই দেখা গেছে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের লম্বা লাইন। গতকাল ছিল মেলার সপ্তম দিন। দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেলায় লোকসমাগম আরো বাড়বে বলে জানিয়েছেন মেলা সংশ্লিষ্টরা। বাণিজ্যমেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে স্টলে স্টলে চলছে বিভিন্ন ছাড়ের ছড়াছড়ি। সবচেয়ে বেশি ভিড় দেখা গেছে লেডিস আইটেমের স্টলগুলোতে। সবাই দলে দলে এসে দেখছেন পছন্দের পণ্য। চাহিদামতো দাম পেলে সঙ্গে সঙ্গে কিনতে ভুল করছেন না তারা। গতকালও পরিবারের সদস্যসহ বন্ধু-বান্ধব, প্রিয়জন নিয়ে দলে দলে হাজির হয়েছেন ক্রেতা-দর্শনার্থীরা। রাজধানীর ডেমরা থেকে মা-বাবা, ছেলেমেয়ে নিয়ে মেলায় এসেছেন নাসরিন আক্তার জলি। উদ্দেশ্য গ্রাম থেকে আসা বৃদ্ধ মা-বাবাকে বাণিজ্যমেলা ঘুরে দেখানো এবং পছন্দমতো জিনিসপত্র কেনাকাফুড আইটেম নিয়ে এবারই প্রথম বসুন্ধরার স্টল আরিফ হোসেন রাজীব : ২৪তম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় প্রথমবারের মতো ফুড আইটেম নিয়ে হাজির হয়েছে দেশের অন্যতম বৃহৎ করপোরেট প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ। এসব আইটেমের মধ্যে রয়েছে- বসুন্ধরা আটা, ময়দা, সুজি, তেল, নুডুলস, পাস্তা, ক্রাকার্সসহ আরো পণ্য। এ ছাড়া শুধু প্রদর্শনীর জন্য রয়েছে বসুন্ধরা এলপি গ্যাস। ক্রেতাদের জন্য রয়েছে এসব খাদ্যপণ্যের বিভিন্ন প্যাকেজে ছাড়ের সুযোগ। বসুন্ধরা আটা, ময়দা, সুজি, তেল, নুডুল, ক্রাকার্সসহ ৪৭৭ টাকার সবচেয়ে বড় টোটাল প্যাকেজ কিনলে দাম পড়বে ৪০০ টাকা অর্থাৎ ৭৭ টাকা ছাড়। একই পণ্যের ২৮৩ টাকার প্যাকেজ ৩৩ টাকা ছাড়ে কেনা যাবে ২৫০ টাকায়। এ ছাড়া ৮ প্যাকেটের নুডুলস কেনা যাবে ৫০ টাকা ছাড়ে এবং ৪ প্যাকেটের নুডুলসের জন্য ছাড় ২৪ টাকা। প্যাভিলিয়নের এক পাশে শুধু প্রদর্শনীর জন্য রাখা আছে বসুন্ধরা এলপি গ্যাস সিলিন্ডার। উদ্দেশ্য ক্রেতা-দর্শনার্থীদের আরো বেশি বসুন্ধরা এলপি গ্যাস সম্পর্কে অবহিত করা। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বসুন্ধরা ফুড এন্ড বেভারেজ ইন্ডাস্ট্রিজের ম্যানেজার (ব্র্র্র্র্যান্ড) মো. তাফসিরুল হক ভোরের কাগজকে বলেন, ফুড আইটেম নিয়ে এবারই প্রথম ছোট পরিসরে বাণিজ্যমেলায় এসেছি। ভবিষ্যতে আরো বড় পরিসরে মেলায় আসার অভিপ্রায় রয়েছে আমাদের। বসুন্ধরার আটা, ময়দা, সুজি বেশ আগে বাজারে এলেও নুডুলস আইটেম এসেছে সম্প্রতি। দেশীয় পণ্য তৈরিতে বসুন্ধরার মান সব সময় অনেক উন্নত। বসুন্ধরা যেটাই করে তার মান থাকে হাই-কোয়ালিটি। আমরা চাই মানুষের কাছে বসুন্ধরার এসব মানসম্মত খাদ্য পৌঁছে দিতে। তিনি আরো বলেন, আমাদের মূল উদ্দেশ্য ক্রেতা-সাধারণকে আমাদের পণ্যের মান সম্পর্কে বেশি বেশি ধারণা দেয়া। বাণিজ্যমেলায় আমাদের আরো একটি কাউন্টার রয়েছে যেটা ফান ফেস্টিভ কাউন্টার। এটা মূলত একটি গেম জোন কাউন্টার। এখানে বিভিন্ন ধরনের গেমসের প্রদর্শনী আছে। আমাদের পণ্য কিনলে ফান ফেস্টিভ কাউন্টারে রয়েছে ১০ শতাংশ ছাড়। এদিকে গতকাল বাণিজ্যমেলায় ১নং গেট দিয়ে ঢুকতেই দেখা গেছে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের লম্বা লাইন। গতকাল ছিল মেলার সপ্তম দিন। দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেলায় লোকসমাগম আরো বাড়বে বলে জানিয়েছেন মেলা সংশ্লিষ্টরা। বাণিজ্যমেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা গেছে স্টলে স্টলে চলছে বিভিন্ন ছাড়ের ছড়াছড়ি। সবচেয়ে বেশি ভিড় দেখা গেছে লেডিস আইটেমের স্টলগুলোতে। সবাই দলে দলে এসে দেখছেন পছন্দের পণ্য। চাহিদামতো দাম পেলে সঙ্গে সঙ্গে কিনতে ভুল করছেন না তারা। গতকালও পরিবারের সদস্যসহ বন্ধু-বান্ধব, প্রিয়জন নিয়ে দলে দলে হাজির হয়েছেন ক্রেতা-দর্শনার্থীরা। রাজধানীর ডেমরা থেকে মা-বাবা, ছেলেমেয়ে নিয়ে মেলায় এসেছেন নাসরিন আক্তার জলি। উদ্দেশ্য গ্রাম থেকে আসা বৃদ্ধ মা-বাবাকে বাণিজ্যমেলা ঘুরে দেখানো এবং পছন্দমতো জিনিসপত্র কেনাকাটা করা। জানাতে চাইলে তিনি জানান, এবারই প্রথম মা-বাবাকে নিয়ে বাণিজ্যমেলায় এসেছি। খুব ভালো লাগছে। জীবনে এমন সুযোগ হয়তো আর নাও পেতে পারি। এ জন্য তাদের জন্য পছন্দমতো জিনিসপত্র কিনছি। মেলার পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চাইলে গত বছর প্রথমবারের মতো মেলায় এসে ভালো লেগেছিল, তবে এবারের পরিবেশও মন্দ না। যথারীতি গতকালও মেলায় ছিল শিক্ষার্থীদের ভিড়। তবে পণ্য ক্রয়ের চেয়ে ঘুরে বেড়ানো বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে জানিয়েছেন তারা। তবে ভিড় কম নেই খাবারের দোকানগুলোয় বরং দিন দিন বাড়ছে। পছন্দমতো খাবার খেতে ব্যস্ত সবাই। অনেককেই খাবারের পার্সেল নিয়ে পছন্দমতো জায়গায় বসে খেতে দেখা যায়। বিশে^র ২২টি দেশের ৫২টি প্রতিষ্ঠান এবার মেলায় অংশ নিয়েছে। প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা আলাদা স্টল। উল্লেখ্য, গত ৯ জানুয়ারি শুরু হওয়া মেলা শেষ হবে আগামী ৮ ফেব্রæয়ারি। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত। টা করা। জানাতে চাইলে তিনি জানান, এবারই প্রথম মা-বাবাকে নিয়ে বাণিজ্যমেলায় এসেছি। খুব ভালো লাগছে। জীবনে এমন সুযোগ হয়তো আর নাও পেতে পারি। এ জন্য তাদের জন্য পছন্দমতো জিনিসপত্র কিনছি। মেলার পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চাইলে গত বছর প্রথমবারের মতো মেলায় এসে ভালো লেগেছিল, তবে এবারের পরিবেশও মন্দ না। যথারীতি গতকালও মেলায় ছিল শিক্ষার্থীদের ভিড়। তবে পণ্য ক্রয়ের চেয়ে ঘুরে বেড়ানো বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে জানিয়েছেন তারা। তবে ভিড় কম নেই খাবারের দোকানগুলোয় বরং দিন দিন বাড়ছে। পছন্দমতো খাবার খেতে ব্যস্ত সবাই। অনেককেই খাবারের পার্সেল নিয়ে পছন্দমতো জায়গায় বসে খেতে দেখা যায়। বিশে^র ২২টি দেশের ৫২টি প্রতিষ্ঠান এবার মেলায় অংশ নিয়েছে। প্রত্যেকের রয়েছে আলাদা আলাদা স্টল। উল্লেখ্য, গত ৯ জানুয়ারি শুরু হওয়া মেলা শেষ হবে আগামী ৮ ফেব্রæয়ারি। মেলা চলবে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App