×

মুক্তচিন্তা

কঠিন সত্যকে ভালোবেসে দায়িত্ব পালন করুন

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৭ জানুয়ারি ২০১৯, ০৯:০১ পিএম

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ল্যান্ড স্লাইড’ বিজয়ের পর আওয়ামী লীগের সামনে এখন দুর্নীতি দমন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠাকেই অনেকে সবচেয়ে বড় ‘চ্যালেঞ্জ’ বলে মনে করছেন। প্রধানমন্ত্রীও এ রকম ইঙ্গিত প্রদান করে বলেছেন ‘বিশাল বিজয় আমাদের দায়িত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রীর এই উপলব্ধি তার দলের সব সদস্য বিশেষত নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদের সবাই যেন ‘অনুভব’ করতে পারেন আমরা তাও প্রত্যাশা করি। প্রত্যাশা করি যাদের নিয়ে নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হলো তারাও যেন জননেত্রীর ইচ্ছা, আকাক্সক্ষা এবং উপলব্ধিসমূহ দ্রুত বুঝতে সক্ষম হন।

সদ্য প্রয়াত ‘রাজনীতির পরিচ্ছন্ন’ মানুষটির পরপর তিনটি জানাজায় মানুষের ঢল দেখে আপ্লুত হয়েছিÑ বুঝেছি ভালো মানুষকে সবাই ভালোবাসে, অসীম শ্রদ্ধা করে। আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা ৫মবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের অকাল প্রয়াণের স্বল্পকালের মধ্যেই গঠিত হলো নতুন মন্ত্রিপরিষদ।

এই মন্ত্রিপরিষদে সৈয়দ আশরাফের মতো নির্ভীক, নির্লোভ, নিরহংকার, আওয়ামী লীগের আদর্শের প্রতি নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিত্ব খুব কমই আছেন। রাজনীতির ময়দানে এবং কেবিনেটে তার মতো পরিচ্ছন্ন ব্যক্তিত্ব খুব একটা চোখে পড়ে না বলে তার দেহান্তরিত হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃস্থানীয়দের কাছ থেকে শুনে আসছি আর আফসোস করছি- হা ঈশ্বর, আমাদের কলুষিত রাজনীতির জগৎ থেকে সৈয়দ আশরাফের মতো লোকদের কেন এত তাড়াতাড়ি চলে যেতে হয়! আমরা এমন রাজনীতিকের আত্মার শান্তি কামনা করছি। আর মনে মনে আশা করছি নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদে তার মতো ব্যক্তিত্ব যেন প্রচ্ছন্ন হলেও একাধিক থাকেন। যারা আওয়ামী লীগকে অনুভূতি হিসেবে হৃদয়ে লালন করবেন।

নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হলো। দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য এবং সাধারণ মানুষের আন্দাজ সব মিলিয়ে আগেই বুঝা গিয়েছিল, এবারের মন্ত্রিপরিষদে ‘চমক’ থাকবে। শেষ পর্যন্ত ‘চমক’ দেখা গেল প্রত্যাশিতভাবেই। সবাই জানেন মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হয়েছে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছায়।

নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের মধ্য থেকে প্রধানমন্ত্রী তার ‘রানিং মেট’দের বেছে নিয়েছেন। তার এই ‘চমক’ সৃষ্টিকারী মন্ত্রিসভা গঠনের পশ্চাতে প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন একটাই- আর তা হলো বাংলাদেশকে ‘এগিয়ে নিয়ে যাওয়া’। দুর্নীতি ও মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে দেশ থেকে দারিদ্র্য দূর করা। জননেত্রীর স্বপ্ন এবং আমাদের বহু কাক্সিক্ষত ‘উন্নয়নশীল’ রাষ্ট্রের সব সূচকে বর্তমান মেয়াদে সাফল্য লাভ করা।

বিগত মেয়াদের দায়িত্ব পালনকালে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের প্রাথমিক শর্ত পূরণ সম্ভব হয়েছে- বর্তমান মেয়াদের দায়িত্ব পালনকালে অন্যান্য সব শর্ত পূরণ করার দৃঢ় অঙ্গীকার জননেত্রীর মতো নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যের মনে বদ্ধমূল হতে হবে।

নবগঠিত ‘চমক’ দেয়া মন্ত্রিপরিষদের প্রাথমিকভাবে ১০০ দিনের পথচলার জন্য কিছু ‘অগ্রাধিকারভিত্তিক প্রকল্প’ গ্রহণ আবশ্যক। আগামী ১০০ দিনের মধ্যে সত্যিই যদি আমরা পরিবর্তনের ইতিবাচক চিন্তা ও কর্মোদ্যোগের প্রকাশ দেখতে পাই তবেই এ দেশের সাধারণ মানুষ দীর্ঘমেয়াদে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ে স্বস্তি লাভ করবে

সামগ্রিকভাবে জনপ্রত্যাশাও একটি ভরসা ও নির্ভরতা খুঁজে পাবে। বিশাল জনরায়ের বিপরীতে জনপ্রত্যাশার আকারও হয় ব্যাপক ও বিরাট। নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যদের কাছ থেকে সৃজনশীল প্রকল্প উদ্ভাবন ও বাস্তবায়নে গতিশীলতা দেখতে চাই। নির্লোভ, নিরহংকার, কর্মঠ, দেশপ্রেমিক, সৎ এবং প্রধানমন্ত্রীর ‘উন্নত রাষ্ট্র’ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়নে মনোযোগী দেখতে চাই।

নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদের মাধ্যমে বাঙালি জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী ও তথ্যপ্রযুক্তিতে চৌকস একটি মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী ও উদ্যমী হওয়ার মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ও কর্মপ্রচেষ্টাকে শক্তিশালী হতে দেখতে চাই।

বিগত দশ বছরে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে বাংলাদেশ উঠে দাঁড়িয়েছে, ভ্রান্ত ইতিহাসের অপবাদ ও অপচেষ্টা থেকে যে জাতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে, সামগ্রিক অর্থনীতি ও সামাজিক সক্ষমতার বিভিন্ন সূচকে যে বাংলাদেশ মধ্যম-আয়ের দেশের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়েছে- সেই বাংলাদেশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যেতে নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদকে নিরন্তর তৎপর দেখতে চাই।

এসব কেবল আবেগায়িত কথা নয়- এ হলো জননেত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের বাস্তবায়ন দেখার সাধারণ মানুষের তীব্রতম ইচ্ছার প্রকাশ। সাধারণ মানুষের ভেতরও এরূপ বিশ্বাস বদ্ধমূল যে, আপনারা সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার সঙ্গে যে কোনো অন্যায় কর্মকা-ের প্রতি জননেত্রীর মতো ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হবেন।

মনে রাখবেন এর ব্যত্যয় মানেই সাধারণের তীর্যক অঙ্গুলি নির্দেশ আপনাকে ব্যর্থ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে। দায় আপনারই- আপনাকেই এই দায় বহন করতে হবে যে, আপনি ব্যর্থ হতে চান নাকি জননেত্রী শেখ হাসিনার ‘উন্নত রাষ্ট্র’ প্রতিষ্ঠার স্বপ্নের একজন সফল কারিগর হতে চান।

ব্যর্থ বা সফল দুটোই হতে পারেন- দুটোই সম্ভব; তবে প্রথমটি সহজ দ্বিতীয়টি কঠিন- সত্যিই কঠিন! ‘সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম’- বলে জননেত্রীর স্বপ্ন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ার সাহসই আপনার কাছে, জাতি আশা করে। সাধারণ মানুষের সে আশার মূল্য আপনারা দিবেন- এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিগত দশ বছরে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রেখে চলেছে। সামাজিক সক্ষমতায় সাফল্যের বিভিন্ন দালিলিক প্রমাণ্যের পরও বহুবিধ উন্নয়ন জনগণের সম্মুখে দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে। চলমান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সমাপ্তসহ আগামী পাঁচ বছরে নতুন নতুন প্রকল্প পূর্ণতা লাভের মাধ্যমে আরো দৃশ্যযোগ্য হয়ে উঠবে।

অবকাঠামোগত সব উন্নয়নের পাশাপাশি আগামী পাঁচ বছরে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠা পাবে, দুর্নীতির বিলোপ ঘটবে। মানবিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায়ও আগামী পাঁচটি বছর কেবল ‘বক্তব্য-ভাষ্য’ নয়- প্রকৃত উন্নয়নের ধারাবাহিকতা প্রতিনিয়ত কার্যকর থাকবে বলে আমরা প্রত্যাশা করি।

বাঙালি জাতীয়তাবাদ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার আদর্শটিও সব কর্মযজ্ঞে অনুপ্রেরণা হয়ে কাজ করবে এ কথাটিও মনে রাখতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শনির্ভর চেতনাবোধ আমাদের সব কর্মকান্ডে যেন অনুপ্রেরণা হয়ে থাকে তাও মনে রাখতে হবে।

আগামী পাঁচ বছরে নতুন সরকারের কাছে প্রত্যাশা করব উন্নয়নের মহাসড়ক ধরে আমরা যেন সামগ্রিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্বচ্ছ এক বাংলাদেশে পৌঁছানোর লক্ষ্যে আমাদের গন্তব্য নির্দিষ্ট করি। পাশাপাশি একটি সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই আমরা যেন আমাদের কাক্সিক্ষত লক্ষ্যসমূহ অর্জন করতে পারি।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ল্যান্ড স্লাইড’ বিজয়ের পর আওয়ামী লীগের সামনে এখন দুর্নীতি দমন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠাকেই অনেকে সবচেয়ে বড় ‘চ্যালেঞ্জ’ বলে মনে করছেন। প্রধানমন্ত্রীও এ রকম ইঙ্গিত প্রদান করে বলেছেন ‘বিশাল বিজয় আমাদের দায়িত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রীর এই উপলব্ধি তার দলের সব সদস্য বিশেষত নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদের সবাই যেন ‘অনুভব’ করতে পারেন আমরা তাও প্রত্যাশা করি।

প্রত্যাশা করি যাদের নিয়ে নতুন মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হলো তারাও যেন জননেত্রীর ইচ্ছা, আকাক্সক্ষা এবং উপলব্ধিসমূহ দ্রুত বুঝতে সক্ষম হন। প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছা-অনিচ্ছা বুঝতে না পারলে কিংবা বুঝতে বিলম্ব হলে চলবে না। নবগঠিত মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যকে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ‘আদর্শ নেতৃত্ব’ যথার্থরূপে অনুসরণ করতে হবে।

তাহলেই নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষিত এবং জাতির কাছে প্রতিশ্রুত সব স্বপ্ন-আকাক্সক্ষার বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। মন্ত্রিপরিষদের কোনো সদস্যকেই এর বিচ্যুতি ঘটালে চলবে না। জননেত্রী শেখ হাসিনার ‘স্বচ্ছ বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়ন নতুন মন্ত্রিপরিষদের সব সদস্যের দায়িত্ব ও কর্তব্য- উপরন্তু তারা সেভাবেই শপথ গ্রহণ করেছেন। এ দেশের মানুষ আপনাদের শপথের মর্যাদা দিতে চায়- আপনারাও সতর্কতার সঙ্গে শেখ হাসিনার স্বপ্ন বিনির্মাণের হাতকে শক্তিশালী করে গড়ে তুলুন।

চতুর্থবারের মতো সরকার গঠনের প্রাক্কালে আমরা শেখ হাসিনার নবগঠিত সরকারের কাছে আইনি প্রক্রিয়াকে তৃণমূল পর্যন্ত বিস্তৃত দেখতে চাই। উল্লেখ্য, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশে আইনের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য এক দীর্ঘ সংগ্রামের নেতৃত্ব দিয়ে চলেছে। বিচার বিভাগের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিচারক নিয়োগে স্বচ্ছ পদ্ধতি প্রবর্তন, বিচারকদের সুযোগ-সুবিধা নির্ধারণ, প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে গ্রাম-আদালত প্রতিষ্ঠা, সব প্রকার বিরোধ নিরসনে বিকল্প পদ্ধতির ব্যবহার, জেলায় জেলায় লিগ্যাল এইড স্থাপনসহ বিচারকদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং সাধারণের জন্য ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার কাজ চলমান আছে।

ইতোমধ্যে বিগত কয়েক মেয়াদের শাসনামলে আওয়ামী লীগ যুদ্ধাপরাধ, বঙ্গবন্ধু হত্যার মামলা, জাতীয় চার নেতা হত্যাকা-ের বিচার, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার বিচারসহ বিডিআর হত্যাকা-ের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি ছিল বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংরক্ষণ ও মর্যাদা সমুন্নত রেখে প্রত্যেক নাগরিকের আইনের আশ্রয় ও সাহায্য-সহায়তা লাভের সুযোগ-সুবিধা অবারিত করা হবে।

সর্বজনীন মানবাধিকার সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে কোনো প্রচেষ্টা প্রতিহত করা হবে। মানবাধিকার কমিশনের স্বাধীনতা এবং কার্যকারিতা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণের কথাও বলা হয়েছে। এখন জনগণ দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি প্রয়োগ দেখার অপেক্ষা করছে।

আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমেও ক্রমান্বয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং তা শূন্যের ঘরে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি আমরা নির্বাচনী ইশতেহারে দেখেছি। নতুন সরকারের কাছে আমরা প্রতিশ্রুত বিষয়সমূহ দ্রুত দৃশ্যমান দেখতে চাই।

পুনশ্চ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের কারণে মহান জাতীয় সংসদে সরকার দলীয় সদস্যদের জবাবদিহির স্থান খুবই সীমিত। এটিকে সুযোগ হিসেবে গ্রহণ না করে নিজেরা যদি নিজেদের কাছে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে পারেন তবে তা দেশের কল্যাণে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে গণতন্ত্রের জন্যও। এটিও সত্যি কঠিন কাজ। তবু আমরা চাই সেই ‘কঠিন সত্যকে ভালোবাসা’র মাধ্যমে আপনাদের পরীক্ষায় আপনারা আরো সাফল্য অর্জন করুন।

আহমেদ আমিনুল ইসলাম : অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App