×

বিনোদন

যাদের বিরুদ্ধে উঠেছিল যৌন হেনস্থার অভিযোগ

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ২১ অক্টোবর ২০১৮, ১২:৫৬ পিএম

যাদের বিরুদ্ধে উঠেছিল যৌন হেনস্থার অভিযোগ
বলিউড অভিনেত্রী তনুশ্রী দত্ত, অভিনেতা নানা পাটেকরের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ এনেছেন। শুধু নানা পাটেকরই নন, আরো কয়েকজন বলি তারকার বিরুদ্ধে কখনো না কখনো যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। এরই মধ্যে বলিউডের বহু নারী অভিযোগের তীর ছুড়েছেন পরিচালক বিকাশ বেহেল, রজত কাপুর, সাজিদ খান, সুভাষ ঘাই, অভিনেতা অলক নাথসহ আরো অনেকের দিকে। জেনে নিন এর আগে আর কার কার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছিল-
পাপন ২০১৮ সালের শুরুর দিকে এই গায়কের বিরুদ্ধে একটি রিয়্যালিটি শোয়ের নাবালিকা প্রতিযোগীকে জোর করে চুমু খাওয়ার অভিযোগ ওঠে। একটি ভিডিও ফুটেজও প্রকাশিত হয়েছিল। পাপন ক্ষমা চেয়ে নেন। স্নেহের বশেই নাকি এমন কাজ করেছিলেন পাপন, হেনস্থা নয় বলেন মেয়েটির বাবাও। আদালতে অভিযোগ দায়ের হলেও জামিনে মুক্তি পান। ওম পুরী স্ত্রী নন্দিতা পুরী গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগ আনেন ওমের বিরুদ্ধে। বাড়ির পরিচারিকাকেও যৌন হয়রানি করা হয়েছিল, এমনটাও অভিযোগ আনা হয় প্রবাদপ্রতিম অভিনেতার বিরুদ্ধে আদিত্য পাঞ্চোলি অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত যৌন হেনস্থার অভিযেগ আনেন প্রাক্তন প্রেমিক আদিত্যর বিরুদ্ধে। আদিত্যর অপর গার্লফ্রেন্ড পূজা বেদীর পরিচারিকাকেও ধর্ষণ করেছিলেন আদিত্য, এমনটাও অভিযোগ আনা হয়েছিল। যদিও পরবর্তী সময় জামিনে মুক্তি পান আদিত্য। রাজেশ খন্না লিভ-ইন পার্টনার অনিতা আদবাণী রাজেশের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছিলেন। অনিতা বলেন, তিনি সে সময় নাবালিকা ছিলেন, যখন রাজেশ তাকে হেনস্থা করেছিলেন। মধুর ভান্ডারকর ২০০৪ সালে প্রীতি জৈন নামে এক অভিনেত্রী ধর্ষণের অভিযেগ আনেন। কাস্টিং কাউচের কথাও বলেন প্রীতি। পরবর্তী সময় প্রীতির বিরুদ্ধে সুপারি কিলার নিয়োগ করে মধুরকে খুন করার অভিযোগ ওঠে। বিকাশ বহেল কঙ্গনা রানাউত অভিযোগের আঙুল তোলেন হিট ছবি ‘কুইন’-এর পরিচালক বহেলের দিকে। ‘ফ্যানটম ফিল্মস’-এর একজন ক্রিউ মেম্বারও বিকাশের বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ এনেছেন। বিকাশ বহেল, মধু মান্টেনা, অনুরাগ কাশ্যপ এবং বিক্রমাদিত্য মতওয়ানে শুরু করেছিলেন ‘ফ্যান্টম ফিল্মস’। অনুরাগ এই সংস্থা তুলে নেয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। করিম মোরানি ‘রা ওয়ান’, ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’ ছবির প্রযোজক করিমের বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে ধর্ষণের অভিযোগ আনেন দিল্লির এক পডুয়া। যদিও পরবর্তীতে আদালত তাকেও অব্যাহতি দিয়েছিল। অঙ্কিত তিওয়াড়ি ২০১৪ সালে এই গায়কের বিরুদ্ধে তার প্রেমিকা ধর্ষণের অভিযোগ আনেন। পরবর্তী সময় মুম্বই সেশন কোর্ট তাকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেয়। মহম্মদ ফারুকি ২০১৫ সালে এক মার্কিন গবেষক ‘পিপলি লাইভ’-এর সহপরিচালকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনেন। পরবর্তী সময় দিল্লি হাইকোর্ট তাকে বেকসুর ঘোষণা করে। জামিনে মুক্তি পান তিনি। সাইনি আহুজা : ২০০৯ সালে বাড়ির পরিচারিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল এই তারকার বিরুদ্ধে। জামিনে মুক্তি পান ‘গ্যাংস্টার’-‘ভুলভুলাইয়া’ তারকা। পরবর্তী সময় অভিযোগ তুলে নেয়া হয়।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App