×

বিনোদন

তারায় তারায় বন্ধুত্ব

Icon

কাগজ প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৫ আগস্ট ২০১৮, ০৪:০৭ পিএম

তারায় তারায় বন্ধুত্ব
তারায় তারায় বন্ধুত্ব
তারায় তারায় বন্ধুত্ব
তারায় তারায় বন্ধুত্ব
তারায় তারায় বন্ধুত্ব
তারায় তারায় বন্ধুত্ব
তারায় তারায় বন্ধুত্ব
তারায় তারায় বন্ধুত্ব
তারায় তারায় বন্ধুত্ব
তারায় তারায় বন্ধুত্ব
আগস্টের প্রথম রবিবার পেয়েছে বন্ধু দিবসের মর্যাদা। দিনটি শুধু সাধারণ মানুষের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। পালন করেন তারকারাও। তারায় তারায় বন্ধুত্বের দারুণ কিছু দৃষ্টান্ত আছে আমাদের শোবিজে। বন্ধু দিবসকে সামনে রেখে ‘মেলা’ এই বন্ধুত্বের গল্পগুলো তুলে ধরছে আজ। গ্রন্থনা করেছেন স্বাক্ষর শওকত
  জন মিথিলা জন কবির ও মিথিলা দুজনেই গানের মানুষ। আবার দুজনেই অভিনয়ের মানুষ। এই দুজনের পরিচয় ২০০৪-০৫ সালের দিকে। তখন মিথিলার সাবেক স্বামী তাহসান ও জন ছিলেন বø্যাক ব্যান্ডে। তাহসান ও জন ছিলেন বন্ধু। সম্পর্কটা শুধু তাহসানের বন্ধুতেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। জনও হয়ে ওঠেন মিথিলার বন্ধু। বন্ধু থেকে এখন সহকর্মী। একসঙ্গে নাটকে অভিনয় করতে গিয়ে পুরোপুরি বন্ধু বনে যান জন ও মিথিলা। এই বন্ধুত্বের বয়স প্রায় তিন বছর। জুটি হয়ে তারা বেশ কিছু নাটক করেছেন, সেগুলো দর্শকরা পছন্দও করেছেন। বন্ধুর খারাপ দিক সম্পর্কে মিথিলা জানান, জন কথা বলার সময় কিছু কথা বারবার ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে আনে। এটা ভালো লাগে না মিথিলার। জনের কাছে বন্ধুর খারাপ দিক হলো, মিথিলা সেটে সব সময় দেরি করে আসে। নিরব ইমন এই দুজনের বন্ধুত্বের কথা শুধু শোবিজ কেন, গোটা দেশ জানে। শমী কায়সারের নির্মাণে একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে কাজ করতে গিয়েছিলেন দুজন। স্পটে আরো অনেক ছেলেমেয়ে ছিল। কারো সঙ্গে কারো পরিচয় নেই। ইমন আর নিরবের কয়েকটি মাত্র দৃশ্য। সেখানেই একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হলেন, ঠিকানা নিলেন। ঘটনাটা ২০০৫ সালের শেষের দিকের। পরবর্তী সময়ে কোথাও মডেলিং বা ফটোশুটের ডাক পড়লে দেখা যেত কোনো না কোনোভাবে দুজনই আছেন। বিষয়টা কাকতালীয় হলেও বেশ উপভোগ করতে শুরু করলেন তারা। ধীরে ধীরে আপনি থেকে তুমি, আর তুমি থেকে তুই হয়ে গেলেন। নিরব-ইমনের বন্ধুত্ব এখন আর নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। তাদের পরিবার পর্যন্ত পৌঁছেছে। দুজনের স্ত্রীর মাঝেও তৈরি হয়েছে বন্ধুত্ব। আঁখি আসিফ একসঙ্গে দুজন প্রথম গাইলেন ১৯৯৮ সালে ‘দিওয়ানা’ ছবিতে। দ্বৈত গানটি গাওয়ার আগে আঁখি আলমগীর ও আসিফ আকবরের মধ্যে পরিচয় ছিল না। এমনকি আসিফের কণ্ঠও আগে শোনেননি আঁখি। ‘ও প্রিয়া তুমি কোথায়’ অ্যালবাম প্রকাশের পর জনপ্রিয় হলেন আসিফ। একসঙ্গে বিভিন্ন স্টেজে শো করতে গিয়েই মূলত বন্ধুত্বটা হলো। একটা সময় দুজন দুজনার পরিবারের সদস্য হয়ে গেলেন। শুধু তা-ই নয়, তারা হয়ে গেলেন একে অপরের অভিভাবক। দুজনের সম্পর্কটা যে কাজের ঊর্ধ্বে সেটা স্বীকার করেন তারা। কখনো ঝগড়া বা কথা-কাটাকাটি হয়নি তাদের। দুজনের আই কন্টাক্ট নাকি খুব ভালো। কখন কোন সিচুয়েশন কীভাবে সামলাতে হয় তা দুজনারই হিসাব করা। যখন আসিফ থাকেন, তখন আঁখি মাতব্বরি করেন না। দায়িত্ব ছেড়ে দেন আসিফের ওপর। কিন্তু সেটা ঠিক মনিটর করেন আঁখি। অপর্ণা রানা একজন অভিনেত্রী, অন্যজন পরিচালক। শোবিজে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর, যিনি তাদের বন্ধুত্বের খবর জানেন না। বছর চারেক আগের ঘটনা। ‘ইচ্ছেঘুড়ি’ ধারাবাহিকে অভিনয়ের জন্য অপর্ণা ঘোষকে ডাকলেন শাফায়েত মনসুর রানা। ‘ইচ্ছেঘুড়ি’র পর রানার বেশ কয়েকটি নাটক করেছেন অপর্ণা। বন্ধুত্বের শুরুটা তখনই। দুজনের বন্ধুত্ব হওয়ার অন্যতম কারণ দুজনেই উত্তরায় থাকেন। অপর্ণা, রানাকে মনে করেন একজন মেধাবী মানুষ। নাটক-সিনেমার বাইরেরও অনেক খবর রাখে যে মানুষটি। রানার চোখে অপর্ণা সোজাসাপ্টা। ৫০ বছরেও যার কোনো বদল হবে না। অপর্ণার চোখে বন্ধুর মন্দ দিক হচ্ছে, রানা প্রচুর ঘুমায়। রানার মতে, অপর্ণা হঠাৎ একটা কিছু বুঝে ফেললে তা থেকে আর বেরুতে চান না। ঝগড়া-বিবাদেও পিছিয়ে নেই। সেটা নাকি হাতাহাতি পর্যায়েও চলে যায়, অনেকটা টম এন্ড জেরি কার্টুনের মতো। তবে মিলমিশ হতেও সময় লাগে না। চঞ্চল খুশি একসঙ্গে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী-শাহনাজ খুশি। ব্যক্তিজীবনেও একে অপরের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। চঞ্চলের সঙ্গে ‘ভবের হাট’ আর ‘ঘরকুটুম’ এই দুটি সিরিয়াল করার সময়ই ওর সঙ্গে তুই-তোকারির সম্পর্ক হয়ে গেল। দুজনই পাবনার। গ্রামের বাড়ির পথ খুব বেশি দূরের নয়। একই এলাকার হলেও পরিচয়টা হলো কাজের সুবাদে অভিনয়ে এসেই। বৃন্দাবন দাশের স্ক্রিপ্টে প্রচুর কাজ করেছেন একসঙ্গে। ওই সময় সালাহউদ্দিন লাভলুর প্রডাকশনগুলোতে খুবই হৈচৈ, আনন্দ-ফুর্তি হতো। এক একটা লট শেষ হলেই পার্টি হুল্লোড় হয় শুটিং স্পটে নয়তো লাভলুর বাসায়। পারিবারিকভাবেও তাদের গভীর বন্ধুত্ব, আত্মীয়ের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। প্রায়ই ঝগড়া হয় তাদের। মনোমালিন্য হলেও সেটা খুব বেশিদিন টেকে না। মাসে কমপক্ষে ২০-২৫ দিন তাদের আড্ডা হয়। আড্ডায় নানা বিষয় উঠে আসে। কাজ ও পারিবারিক বিষয় নিয়েই আলাপটা বেশি। জোভান নাদিয়া নতুন প্রজন্মের দুই অভিনয়শিল্পী জোভান ও নাদিয়া। পর্দার পেছনে একজন আরেকজনের খুব কাছের বন্ধু। পরিচয়টা বড়জোর দুই বছর। প্রথম দেখা এক নির্মাতার অফিসে। আর দ্বিতীয়বার ‘উজান গাঙয়ের নাইয়া’ ধারাবাহিকের অডিশনে। শাওন গানওয়ালার ‘ইচ্ছে মানুষ’ গানের ভিডিওর শুটিং করতে গিয়ে একে অন্যকে ভালো করে জানলেন। যদিও মাসে দুয়েকবারের বেশি একসঙ্গে কাজ করা হয়ে ওঠে না। কাছাকাছি না থাকলেও মেসেঞ্জার আর হোয়াটস অ্যাপে কথা হয়। শুটিংয়ের মজার ঘটনাগুলো মেসেঞ্জারেই শেয়ার করেন তারা। আর দুজনের কিছু কমন বন্ধু নিয়ে একটি সিক্রেট গ্রæপ আছে ফেসবুকে। সেখানেও চলে আড্ডাবাজি। নাদিয়ার কথায় কোনো অহংকার নেই জোভানের। আর জোভান খুব কেয়ারিং। আর জোভানের চোখে নাদিয়ার ভালো দিকও সেই ‘কেয়ারিং’। নাদিয়ার চোখে বন্ধুর খারাপ দিকÑ হুটহাট রাগ করে ফেলেন জোভান। বন্ধুর চোখে নাদিয়ার খারাপ দিকÑ মাঝেমধ্যে বেশি কথা বলে ফেলেন নাদিয়া।   নাবিলা মারিয়া নাবিলা ও মারিয়া নূর দুজনই আরজে থেকে উপস্থাপনায় এসেছেন। তাদের বন্ধুত্বের শুরুটা বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ থেকে। অনুষ্ঠানের সঞ্চালক ছিলেন দুজনেই। আগেও একে অপরকে চিনতেন। কিন্তু কাছের বন্ধু হয়েছেন সেই সময়ই। এখন এমন দিন খুঁজে পাওয়া দুষ্কর যে দিন তাদের আড্ডা হয় না। দুজনই আচমকা কাজ রেখে বেরিয়ে পড়েন। আড্ডার জায়গা বলতে গুলশানের গেøারিয়া জিনস অথবা বিটার সুইটস। নাবিলার মতে, মারিয়ার একটা ভালো গুণ, ও যাকে ভালোবাসবে তার জন্য প্রাণ দিয়ে দিতে পারে। মারিয়ার ভাষ্যে বন্ধুর গুণ হলো, নাবিলা খুবই কেয়ারিং। মারিয়াকে গানের ভাষায় ‘মারিয়া মারিয়া’ ডাকেন নাবিলা। নাবিলাকে ‘নাবু’ বলে ডাকেন মারিয়া। বন্ধুর খারাপ দিক সম্পর্কে মারিয়া জানান, নাবিলা সবার ভালো বোঝে, শুধু নিজেরটা বোঝে না! নাবিলার চোখে বন্ধুর খারাপ দিক- হুটহাট রেগে যান মারিয়া। যার ওপর রাগবে তাকে আচ্ছামতো বকাঝকা করবে। তৌসিফ সিয়াম তৌসিফ মাহবুব ও সিয়াম আহমেদ টিভি নাটকের ময়দানে একে অন্যের প্রতিদ্ব›দ্বী। তারপরও তারা একে অন্যের ভালো বন্ধু। আদনান আল রাজীবের নির্দেশনায় ‘রুচি ঝুরি ভাজা’র বিজ্ঞাপনচিত্র করতে গিয়ে প্রথম পরিচয়। বন্ধু হলেও তৌসিফকে ‘ভাইয়া’ বলে ডাকেন সিয়াম। এই দুই প্রতিযোগী দুজন বন্ধুর মধ্যে নাকি একটা ভুল বোঝাবুঝি তৈরি করে দিয়েছিলেন কিছু সিনিয়র। এক অভিনেত্রীর উদ্যোগে দুজনের মধ্যে ভুল বোঝার অবসান হয়। একসঙ্গে অনেক মজার স্মৃতিও আছে তাদের। থাইল্যান্ডে শুটিংয়ে গিয়ে একে অন্যের আরো কাছাকাছি এসেছেন। সিয়ামের মতে, বন্ধুর ভালো গুণ, তৌসিফ কোনো দোষ করে ফেললেও সবাইকে মানিয়ে ফেলতে পারে। আর সিয়ামের কাছে তৌসিফ এক নির্ভরতার নাম। তৌসিফের গণহারে কাজ করাটাকে বন্ধুর খারাপ দিক বলে মনে করেন সিয়াম। আর তৌসিফের খারাপ লাগে সিয়ামের ডায়েট করাটা! ফারিয়া কনা নুসরাত ফারিয়া ও কনা এই দুজনের একজনকে ছাড়া আরেকজনের একদিনও চলে না। প্রায় প্রতিদিনই দেখা করার চেষ্টা করেন দুজন। দেখা না হলেও অনন্ত মোবাইল ফোনে কথা বলেন কিংবা এসএমএস দেন। ভালোবাসা দিবসের এক অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রথম দেখা দুজনের। এর পরই আমরা বন্ধু। এরপর একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিতে সিঙ্গাপুর যান আমরা। তখন সম্পর্কটা আরো গাঢ় হয়। কনাকে ‘কপি’ বলে ডাকেন ফারিয়া। ‘কপি’ হচ্ছে ‘কনা আপি’র সংক্ষিপ্ত রূপ। আর ফারিয়াকে ‘নুসিফা’ বলে ডাকেন কনা। ‘নুসিফা’ হলো ‘নুসরাত ফারিয়া’র সংক্ষিপ্ত রূপ। ফারিয়ার বিবেচনায় কনা ভালো একজন মানুষ। ফারিয়া তার গানেরও ভক্ত। এমন একজন মানুষকে বন্ধু হিসেবে পাওয়াকে অনেক ভাগ্যের বলে মনে করেন ফারিয়া। একটু সময় পেলেই দুই বন্ধু বেরিয়ে পড়েন ঘুরতে। নতুন জামা-কাপড় কেনা কিংবা সাজগোজের বিষয়ে একে অপরকে দারুণ সহায়তা করেন দুজনে। হাসিন মেহজাবিন তিন বছর আগে চ্যানেল আইয়ের বর্ষপূতি অনুষ্ঠানে দুজনের প্রথম দেখা। কথাবার্তা তেমন একটা হয়নি সে দিন। এর কয়েকদিন পরই টানা তিনদিন স্যামসাংয়ের ফটোশুট করলেন দুজন। তখনো বন্ধুত্বটা জমে ওঠেনি। দুজনের গলায় গলায় ভাব হলো আরো বছর দেড়েক পরে। দুজনের মধ্যে মিল অনেক। দুজনই মেষ রাশির। জন্মও একই মাসে, এপ্রিলে। একজনের ৭ আরেকজনের ১৯। মেহজাবিনের চেয়ে হাসিন কমসে কম পাঁচ বছরের বড়। কিন্তু কখনোই নিজেকে বড় মনে হয় না তার। হাসিনের চোখে বন্ধুর গুণ হলো, মেহজাবিনের নিরহংকারী। আর মেহজাবিনের কাছে বন্ধুর বড় গুণ, সবকিছু পরিপাটি রাখতে পারে হাসিন। সংসারটাকেও মেইনটেইন করতে পারেন তিনি। কাজের ফাঁকে সময় পেলেই দুজনে বেরিয়ে পড়েন ঘুরতে কিংবা ছবি দেখতে। বেরোনোর আগে দুই বান্ধবী ড্রেস মিলিয়ে নেন। একজন ড্রেস পরে ছবি পাঠিয়ে দেন অপরজনের মোবাইলে। সেই অনুসারে আরেকজন ড্রেসটা মিলিয়ে পরেন। মিলি জ্যোতি গিয়াস উদ্দিন সেলিম পরিচালিত ‘মনপুরা’ সিনেমায় অভিনয় করে তারকা হিসেবে দেশজুড়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন অভিনেত্রী ফারহানা মিলি। এরপর টেলিভিশন নাটকে নিয়মিত অভিনয় করলেও সিনেমায় আর সেভাবে দেখা যায়নি তাকে। অন্যদিকে মঞ্চের গুণী অভিনয় শিল্পী জ্যোতি সিনহা। স¤প্রতি হৃৎমঞ্চ প্রযোজিত ‘রুধিররঙ্গিণী’ নাটকের মাধ্যমে আলোচিত হয়েছেন জ্যোতি সিনহা। এর আগে ‘কহে বীরাঙ্গনা’, ‘দেবতার গ্রাস’, ‘লেইমা’, ‘ইঙাল আঁধার পালা’ নাটকে অভিনয় করেও প্রশংসিত হয়েছেন। অভিনেত্রী ফারহানা মিলির সঙ্গে জ্যোতি সিনহার আরেকটা জায়গা মিল রয়েছে। দুজনই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। জ্যোতি বর্তমানে মৌলভীবাজার জেলা শিল্পকলা একডেমির কালচারাল অফিসার হিসেবে কর্মরত। অন্যদিকে মিলি ব্যস্ত টিভি নাটকের অভিনয় আর সংসার নিয়ে। ব্যক্তি জীবনে মিলি ও জ্যোতি বেশ ভালো বন্ধু। কিছুদিন আগে বন্ধুর বাড়ি বেড়াতে গিয়েছিলেন ‘মনপুরা নায়িকা’ ফারহানা মিলি। সেখানে জ্যোতির সঙ্গে বেশ আনন্দের সময় কাটান। জ্যোতি সিনহা বলেন, ফারহানা মিলি ব্যক্তিজীবনে অসাধারণ একজন মানুষ। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের ঘোড়ামারা গ্রামে আমাদের গ্রামের বাড়িতে হুট করেই বেড়াতে আসেন। গ্রামের সাধারণ মানুষের সঙ্গে সময় কাটান। অনেকেই ‘মনপুরা’ নায়িকাকে কাছে পেয়ে ছবি তুলেন। ফারহানা মিলিও হাসিমুখে সবার ছবি তোলার আবদার মেটান।

সাবস্ক্রাইব ও অনুসরণ করুন

সম্পাদক : শ্যামল দত্ত

প্রকাশক : সাবের হোসেন চৌধুরী

অনুসরণ করুন

BK Family App